রাস্তা বা ফ্লরে বিছানোর জন্য সিমেন্ট টাইলস বা হাইড্রলিক টাইলস হাতে তৈরি করা হয় ৷ এই টাইলস ১৮৫০ সালের দিকে কাতালোনিয়াতে আবিস্কৃত হলেও বর্তমানে সারা বিশ্বে এর ব্যপক কদর রয়েছে ৷ এখন বাংলাদেশে ও শহর বা মফস্বলে এর ব্যপক ব্যবহার লক্ষ করা যায় ৷ দামে সস্তা এবং দীঘ্যস্থায়ী ৷ কোন বিদ্যুৎ-গ্যাস না পুড়িয়ে স্থানীয় কাঁচামাল বালু, পাথরের গুঁড়ার সাথে সিমেন্ট ও রঙ মিশিয়ে সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব বিভিন্ন সাইজ ও ডিজাইনের দৃষ্টিনন্দন টাইল্স তৈরি করা যায় ৷
বাজার সম্ভাবনাঃ
এটাকে অনেকে বাংলা টাইলস বলেন৷ বর্তমানে এই টাইলস রাস্তার সাইড, বিল্ডিংয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোর, বাগানের ওয়াকওয়ে ইত্যাদি তৈরিতে প্রচুর ব্যবহার হচ্ছে ৷ খরচ কম ও মজবুত বলে এর চাহিদা দিনদিন বৃদ্বি পাচ্ছে ৷ অছাড়াও এই টাইলস বিদেশে রপ্তানি করাও সম্ভব ৷
মুলধনঃ
এই ব্যবসা মোটামুটি ৩ লাখ টাকায় শুরু করতে পারবেন ৷ চলুন একটু হিসাব করা যাক ৷
প্রেসার মেশিন - (1,500 PSI) ২ টা ১০০০০০ টাকা কম বেশী হতে পারে ৷
ঢাকার নবাবপুরে পাবেন
বালি - ১ ট্রাক
সতর্ক থেকে কিনবেন ৷ আরজিনাল মোটা বালি কিনার চেষ্টা করবেন ৷
পাথরের গুড়া - ১ ট্রাক
এটা আরও সতর্ক হয়ে কিনতে হবে ৷ চেষ্টা করবেন পরিচিত কারো থেকে কিনতে ৷
সিমেন্ট ৫০ বস্তা
পিগমেন্ট ৪/৫ কালার
মোল্ড ৪/৫ ষ্টাইলের
কর্মি সংখ্যা ৪ জন
গোডাউন আর সেটআপ মিলিয়ে মোটামুটি ৩ লাখ হলেই চলবে ৷ এই মুলধন বিক্রি অনুযায়ী আরো বাড়াতে পারবেন ৷
উৎপাদনঃ
এটা উৎপাদন খুবই সহজ কাজ ৷ কারো কাছে সামান্য ট্রেনিং নিলেই হবে ৷ তবে ভালো প্রফেশনাল ব্যাক্তির কাছে প্রশিক্ষন নিবেন ৷ যারা মেশিন বিক্রি করে তারাও প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করে ৷ সাধারনত পিগমেন্ট লেয়ারের থিকনেস ৩ মিলি থেকে ৪ মিলি থাকে ৷ এই পিগমেন্টের উপর নির্ভর করেই পন্যের কোয়ালিটি নির্ধারন হয় ৷ মিনারেল বেজড পিগমেন্টের রং দীঘ্যস্থায়ী হয় ৷ নন মিনারেল পিগমেন্টের কালার হালকা হয়ে যায় ৷
কোথায় বিক্রি করবেন ?
সারা দেশেই বিক্রি করা যাবে ৷ তবে কনস্ট্রাকসন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন ৷ এছাড়া টাইলস বিক্রি কারী প্রতিষ্ঠানের সাথেও কথা বলতে পারেন ৷
লাভ লোকসানঃ
এ ব্যবসার লাভ লোকসানের হিসাবটা খুব সাহজ হলেও বাকির চক্করে পড়ে অনেক সময় সর্বশান্ত হতে হয় ৷ তাই নগদ বিক্রির চেষ্টা থাকা লাগবে ৷ তবে সব ঠিকঠাক চললে লেবার খরচ বাদে প্রতি মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার আয় করা সম্ভব৷ বিনিয়োগ বাড়াতে পাড়লে আরো বেশী আয় করতে পারবেন ৷
কার সাথে যোগাযোগ করবেন ??
চেষ্ট করেছি দু একটা ফ্যাক্টরিতে কথা বলতে কিন্তু আসল তথ্য কেউ দেয়না৷ হয়তো প্রতিদন্ডি বাড়াতে চায়না ৷ যাহোক আপনি নিজে খুজে দেখতে পারেন ৷ আর নবাবপুরের মেশিন বিক্রেতারাও আপনাকে খোজ খবর দিতে পারবে ৷
ব্লাক সাইড ওফ বিজনেস
এই ব্যবসা সাধারনত বাকির ব্যবসা৷ মার্কেটে লক্ষ টাকা বাকি ফেলতে হবে ৷ পিগমেন্ট, পাথর গুড়াতে ভেজাল আর মাপে কম দেয় ৷ চায়না টাইলস বাজারে ভালো মার্কেট করে নিয়েছে ৷ এছাড়া বাংলাদেশে অনেক বড় বড় উৎপাদনকারীও আছে ৷ তারপরও চেষ্টা করুন ৷ চায়না টা ৮০ -৯০ টাকায় সেল হলেও বাংলাটা ৩০-৪০ টাকায় সেল হয়৷ তাই চিন্তা না করে নেমে পড়ুন ৷
যারা সল্প আয়ে ব্যবসা করে নিজেকে সাবলম্ভি করতে চান তাদের জন্য আজকের ব্যবসার আইডিয়া।
আপনারা কনফেক্সনারি দোকান গুলিতে রেডিমেট কিছু খাদ্যদ্রব্য পাবেন। যেমন সিংগারা, চমুচা , বারগার ইত্যাদি। তাছাড়া রাস্তার পাশের ভ্যানের দোকান গুলিতেও এগুলি প্রছুর বিক্রি হয়। এগুলো সাধারনত তার নিজেরা তৈরি করে না । তারা কোন সাপ্লাইয়ার থেকে এনে বিক্রয় করে থাকে ।
আজকে আমি সেরকম খাবারের সপ্লাই করার একটি লাভজনক আইডিয়া শেয়ার করবো। এই বিজনেসটি করার জন্য আপনার তেমন বেশি মুলধনের প্রয়োজন হবে না । শুরু করার জন্য আপনাকে কোন দোকান দিতে হবেনা । আপনি চাইলে আপনার বাসা বাড়িতে কাজটি করতে পারেবন । তো আপনি চাইলে শুরু করতে পারেন এ লাভজনক ব্যবসাটি ।
কিভাবে শুরু করবেন?
এ
বিজনেসটি যেহেতু সাপ্লাই বিজনেস তাই শুরু করার পূর্বে আপনাকে মার্কেট
প্লেস তৈরি করে নিতে হবে । প্রথম আবস্থায় একটা সাইকেল হলেই ছলবে।তার পর
আপনি যাচাই করবেন আপনার কি পরিমান কাস্টমার আছে। মোটামুটি ৫০০ পিস ডেইলি
সেল করার কেপাসিটি তৈরি করে নেবেন। কনপেক্সনারী দোকান, ভ্যান গাড়ি, টং
দোকান মিলিয়ে ২০ টি দোকান হলেই ছলবে। তাহলে প্রতি দকানে ৩০ থেকে ৫০ পিস
দিলেই হবে।
কাজ শিখা
এ সব আইটে তৈরিতে তেমন বেশি এক্সপাট হতে হবে না । আপনি কোন দোকান থেকে শিখে নিতে পারেন তাচাড়া ভিবিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এসব আইটেম তৈরি করা শিখায়া । আপনি নিজে চেষ্টা করলে পারবেন ।
কত মুল লাগবে?
যেহেতু এটা রোলিং ব্যবসা তাই মুলধন কম হলেও চলবে। কিছু মুলধন সামগ্রি নিবেন যা আপনার একবার নিলেই হবে , যেমন
১. বর কড়াই ২ পিস -২০০০ টাকা
২. দা,ছুরি, খুন্তি ইত্যাদি মিলিয়ে ২০০০ টাকা
৩. সাইকেল ১০০০০ টাকা
# তো সব মিলিয়ে আপনার স্থায়ী মুলধন = ১৪০০০ টাকা হলেই চলবে ।
আপনি যদি প্রথমিক আবস্থায় ৫০০ পিস চমচা সিঙ্গার তৈরি করেন তাহলে প্রতি পিসে ৩ টাকা খর হয় তবে ১৫০০ টাকা খরচ হবে তবে সেটা আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করবে । তাছাড়া আপনি যদি সাথে বারগার তৈরি করে তাহলে সে বাবদ আপনি দৈনিক ১৫০০ টাকা খরচ করতে পারেন । তো সব মিলিয়ে আপনাকে ৩০০ হাজার টাকা দৈনিক খরচ করলেই হবে
তাহলে আপনার টোটাল ইনভেস্ট ১৭০০০ টাকা
কোথায় দোকান দিতে পারেন ?
আপনার এলকার কোন জনকীর্ন স্থানে বা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশে পাশে বা শহরে কোন রাস্তার মোড়ে যেখানে মানুষের সমাগম বেশি হয় সেখানে দিতে পারেন । আপনি চেষ্টা করবেন যে আন্যদের চেয়ে আপনার পন্যটি একটু ভালো মানের হয় । খেয়াল রাখবেন আপনার পন্যটি যে সুন্দর হয় ।
ব্যবসার
প্রসারতা : আপনি যদি দেখেন যে আপনার এ বিজনেসটি ব্যপক প্রসার ঘটচে তাহলে
আপনি বড় আকারে পেক্টোরির মত করে নিতে পারেন । এবং বাংলাদেশের ভিবিন্ন
যায়গায় সেল করতে পারেন । তাচাড় ডিলার এর মধ্যমে বিক্রয় করাতে পারেন । আপনার
ব্যবসার প্রসারতা তখন হবে যখন আপনার পন্য যখন কাস্টমার সুনাম করবে ।
লাভ লোকশান
সিংগারা ছমুছা আপনি ১ টাকার বেশি লাভ করতে পারবে না। তাচড়া আপনি যদি সাথে বারগার আইটে রাখেন তাহলে সেখান থেকে আপনি ২ থেকে ৩ টাকা লাভ করতে পারবেন । আপনি যদি দৈনিক ৫০০ পিস প্রথম আবস্থায় সেল করতে পারেন তাহলে আপনি সেখান থেকে ৫০০ টাকা অয় করতে পারবেন । আর যদি বারগার অইটেম রাখেন সেখান থেকে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা সব মিলিয়ে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা লাভ করতে পারবেন প্রতিদিন খরচ বাদে । এ ভাবে আপনি যদি প্রতিদিন বিক্রয় করতে পারেন তাহরে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা অনায়সেই লাভ করতে পারবেন।
আপনি যদি প্রথমি আবস্থায় কাজ না যানেন তাহলে কোন কারগর দ্বারা কাজটি করিয়ে নিতে পারেন এবং আপনি তার কাছে থাকলে এমনিতেই শিখে নিতে পারেন ।
আজকে আমি আপনারেদ সাথে একটি প্রচলিত ব্যবসাকে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করব । আজকের ব্যবসাটি হল সরবরাহ কারীর ব্যবসা । সরবরাহ কারীর ব্যবসা হলো কোন প্রতিষ্ঠানে তাদের পন্য সরবারহ করা । বর্তমানে আনেক ছোট বড় প্রতিষ্ঠার রয়েছে যারা তাদের পন্য নিজেরা না কিনে কোন সরবরাহ কারীর ব্যবসায়ীর মাধ্যমে তারা এই কাজটি করিয়ে থাকে । বর্তমানে বাংলাদেশে এরুপ আনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এ ব্যবসা করে থাকে ।
এই ব্যবসা আপনি কয়েক ভাবে শুরু করতে পারেন। সবার আগে আপনাকে সিদ্যন্ত নিতে হবে আপনি কি ধরনের মালামাল সরবরাহ করতে পারবেন। আপনি ছোট সরবরাহকারী হিসাবে অথবা বড় প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে এই কাজ করতে পারবেন। যেমন সরকারী, বেসরকারি বিভিন্ন অফিস আদালতে বিভিন্ন স্টেশনারি আইটেম সাপ্লাই করতে হয়। আপানি যদি মনে করেন আপনি এসব আইটেম সাপ্লাই করতে পারবেন তবে আপনিও একজন সরবরাহ কারী হতে পারেন। এসবের মধ্যে আছে কাগজ, প্রিন্টারের কালি, কলম, ভাউচার, ভিজিটিং কার্ড ইত্যাদি। এসব করতে আপনাকে বেশী টাকা ইনভেস্ট করতে হবেনা। আপনি কেবল ১ লাখ টাকা মূলধন জোগাড় করে ব্যবসায় নেমে পড়ুন।
কিভাবে শুরু করবেন?
প্রথমে আপনার প্ররিচিত কোন প্রতিষ্ঠানে খোজ করুন যারা এসব প্রতিষ্ঠানের ক্রয় বিভাগে কাজ করে তাদের সাথে যোগাযোগ করেন। এর পর কোন ধরনের পণ্য সরবরাহ করতে পারবেন ঠিক করুন। যেমন: আপনি একটা ব্যাংকের সকল প্রিন্টারের কালি সরবরাহ করতে চান তবে আপনি প্রথমে বাজার থেকে প্রিন্টারের কালি রেট সংগ্রহ করে একটি রেট কোটেশন তৈরি করুন। এর পর আপনার পরিচিত লোকের মাধ্যমে ব্যাংকে সাবমিট করুন। এরুপ অন্যন্য ক্ষেত্রে আপনি একই নিয়মে আনুসরন করুন । এবং আপনি সব সময় খোজ খবর রাখাবেন যারা এরুপ ভাবে পন্য ক্রয় করে থাকে । চেষ্টা করবেন রেট খুব কমে ধরার জন্য। প্রথমে একটি অর্ডার কমে সরবরাহ করাতে পারলে পরে বেশী ধরলেও সমস্যা হবে না। আপনি চেষ্টা করবেন যে অন্যরা যা সরবারহ করে তাদের চেয়ে একটু ভিন্ন কিছু পন্য সরবারহ করতে তাহলে আপনি রেট একটু বেশি ধরতে পারবেন ।
লাইসেঞ্চঃ
এটা করতে অনেক প্রতিষ্ঠানে আগে এনলিসটেড হতে হয়। সে জন্য আপনাকে লাইসেঞ্চ করতে হবে। কারন এসব প্রতিষ্ঠান তারা কোন লাইসেঞ্চধারী চাড় পন্য নেয় না । এটা করতে আপনাকে ১০ হাজার টাকা খরছ লাগতে পারে। আবস্থা ভেদে এর মান ভিন্ন হতে পারে। এর পর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম তাদের দিয়ে আসুন । ব্যাস। হয়ে গেল। যখনই ওরা কোন কাজের টেন্ডার দিবে আপনাকে ডাকবে।
লাভ কি পরিমাণ?
এ বিজনেসে লাভের পরিমান বেশি । কারন তারা আপনাকে আনেক পিস আর্ডার দিবে । আপনি প্রতি মাসে ২ থেকে ৩ অর্ডার পেলই আপনি ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন । এই ব্যবসায় সমস্যা হল আপনার সব টাকা একসাথে দিবে না। তবে টাকা অবশ্যই দিবে। সেজন্য দুইটি চালান আপনাকে হাতে রাখতে হবে। তবে অর্ধেকটা আপনাকে অর্ডার করার সাথে সাথে পরিশোধ করে দিবে। বাকিতে এক মাসের মধ্যেই দিবে। একটা ৫ লাখ টাকার অর্ডার থেকে আপনি অনয়সে এক লাখ টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি কোন দালার এর মধ্যমে পন্য দিবেন না । তারা আপনার পন্যটি মেরে দিতে পারে ।
সর্তকতা : আপনি যে পন্য সরবরাহ করবেন যে পন্য আপনি মার্কেটে ভালো করে চিনে নিবেন । এবং মুল সেলার এর সাথে যোগাযোগ রাখবেন কারন তারা যখন আপনাকে কোন পন্য অর্ডার দিবে তখন তারা আপনাকে ৫০ থেকে ১০০ পিস দিবে না । তারা এক সাথে ১০০০ হাজার থেকে ২০০০ হাজার পিসের অর্ডার দিবে । তাই আপনি সেই কেপাসিটি রাখবেন । এক্ষেত্রে আপনি না দিতে পারলে আপনাকে তারা আর ডাকবে না ।
বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির সহজ হওয়ার কারনে আমাদের দেশে ডিজিটাল ক্যামেরার প্রচুর ব্যবহার বেড়েছে । এর ফলে তৈরি হচ্ছে ডিজিটাল স্টুডিও । শহরের পাশ পাশি গ্রামে চালু হচ্ছে । আল্প সময়ে ছবি তোলা যায় এবং ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বলে এ বিজনেসটি ব্যপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে । এ বিজনেসটি করতে কম বিনিয়োগ এবং দ্রুততার সাথে ব্যপকতা লাভ করে বলে এটি একটি জনপ্রিয় বিজনেস । এ বিজনেসটি সম্ভাবনাময় ও স্মাট । আজ আমি Digital Studio Business এর সকল বিষয় নিয়ে এ পোস্টে আলোচনা করব । তো আপনি চাইলে দিতে পারেন এ লাভজনক বিজনেসটি ।
কোথায় দিতে পারেন ?
Digital Studio Business আপনি আপনার এলাকার কোন প্রতিষ্ঠানের আশে পাশে দিতে পারেন । তাছাড়া আপনার এলাকার কোন জনর্কীর্ন স্থানে বা কোন রাস্তার মোডে যেখানে মানুষের সমাগম বেশি হয় সেখানে দিতে পারেন । তবে প্রতিষ্ঠানের কাছে দেওয়া ভালো ।
একটি ডিজিটাল স্টুডিওতে কি কি কাজ করতে পারেন?
বর্তমানে Digital Studio Business নানা ধরনের কাজ কার হয় । তবে আপনি এ বিজনেসটির শুরুতে কিছু কমন আইটেম রাখতে পারেন । যেমন :
১. ছবি তোলা । ছবি ক্ষেত্রে স্ট্যাম সাইজ , পাসপোট সাইজ , বড় সাইজ থেকে শুরু করে যে কোন সাইজ তোলা পিন্ট করা ।
২. যে কোন সাইজের ছবিকে ছোট এবং বড় করা ।
৩. যে কোন পুরানো বা নষ্ট হওয়া ছবিকে ঠিক করে নতুন ছবি তৈরি করা ।
৪. সাদা কালো ছবিকে রঙ্গিন করা ।
৫. ফটো কপি করা ।
৬. কম্পোজ করা ।
৭. ছবি রাখার ফ্রেম বিক্রয় করা ।
৮. ইমেল করা ।
৯. এবং ইন্টারনেটে ভিবিন্ন সেবা দেওয়া । যেমন : পরিক্ষার রেজাল্ট বের করে দেওয়া , ভর্তি করে দেওয়া , মিটারের আবেদন করা , ইত্যাদি ।
উপরুক্ত
সেবা আপনি প্রথমিক ভাবে রাখতে পারেন । তাছাড়া আপনার ব্যবসার যখান ব্যপক প্রসার ঘটবে তখন আপনি নিন্মের সেবাগুলো প্রধান করতে পারেন । যেমন :
১. কোন বিয়েরতে ডিএসএলআর দ্বার ভিডিও ও ছবি তোলা ।
২. লেব পিন্ট করা ।
৩ . কেলেন্ডার করা , বিজিটিং কর্ড করা , বেনার তৈরি করা ।
তবে এগুলো আপনাকে করতে হলে আনেক বেশি মুলধন ব্যয় করতে হবে ।আপনি এগুলো শহরের কোন দোকান থেকে করিয়ে নিতে পারেন ।
এবার আলোচনা করবো Digital Studio Business দিতে আপনাকে কি ধরনের অবিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
মোটামুটি ইংরেজি জানতে হবে । ডিজিটাল স্টুডিও বিজনেস যেহেতু কম্পিউটার এর সমম্বয়ে তাই আপনাকে এর সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে । ডিজিটাল স্টুডিও বিজনেস শুরু করার পুর্বে আপনাকে নিন্মের অবিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
১. কম্পিউটার চালনার অবিজ্ঞতা ।
২. ছবি তোলার অবিজ্ঞতা ।
৩. ফটোকপি এবং ছবি প্রিন্ট করার অবিজ্ঞতা ।
এগুলো আপনি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে শিখে নিতে পারেন । সব মিলিয়ে আপনাকে ৪ মাসে কোর্স করলে হবে ।
ডিজিটাল স্টুডিওর ডেকারেশন
Digital Studio Business এর ডেকারেশন একটি গুরুত্বপুর্ন দিক । স্টুডিও অথ্যৎ যেখানে আপনি ছবি তোলবেন সে স্থানটি ভালো ভাবে তৈরি করবেন । এটির প্রথম বিষয় আলোক সজ্জার । দুটি ছাতা আকৃতি লাইট নিতে হবে । এবং পিচনে নীল আকারের কাপড় দেওয়া যেতে পারে অথবা কোন প্রকৃতিক ছবি দেওয়া যেতে পারে । খেয়াল রাখবেন আপনার স্টুডিওটি যেন অন্যন্যদের চেয়ে একটু ভালো হয় ।
কত টাকা ইনবেস্টমেন্ট লাগবে ?
প্রথমে একটি কম্পিউটার বাবদ ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা
একটি ডিজিটেল ক্যামেরা ১৫ হাজার টাকার মত ।
একটি স্ক্যানার ৮ হাজার টাকা ।
একটি ভালো মানের প্রিন্টার ১২ হাজার টাকা ।
ছবি তোলার জন্য আলোক সজ্জা লাইট ১২ হাজার টাকা ।
সর্বশেষ আসবাব পত্র ৮ হাজার টাকা ।
অন্যন্য খরচ ২ হাজার টাকা ।
তো সব মিলিয়ে আপনাকে ৮২ হাজার টাকা ইনবেস্টমেন্ট করতে হব । তবে আপনার চাহিদা ও পন্যের মান অনুযায়ী এটি কম বেশি হবে পারে । চেষ্টা করবেন ভালো মানের ক্রয় করার জন্য কারন সেটি অনেক দিন টিকবে ।
লাভ লোকসান :
এ ব্যবসাতে আপনার লোসান নেই । আপনি এক পেজ ছবি বের করতে আপনার খরচ হবে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কিন্তু আপনি সেটি কাস্টমার থেকে পাচ্ছেন ২৫০ টাকা । ফটোকপিতে একই ধরনের লাভ হয়ে থাকে মোট কথা আপনি সব পন্যে ৪০ থেকে ৪৫% লাভ করতে পারবেন। এভাবো আপনি যদি প্রতি মাসে দোকান প্ররিচালনা করেন তা হলে আপনি প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আনায়াসে আয় করতে পারবেন।
বাংলাদেশ
সরকার বিদেশ থেকে মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু খাদ্য আমদানির
ক্ষেত্রে কিছু নিয়মাবলি প্রদান করেছে। এসব নিয়ম আপানকে
১০০% মেনে চলতে
হবে। অন্যথায় আপনার আমদানি কৃত দ্রব্য কাস্টমস বাজেয়াপ্ত করতে পারে। সেজন্য
মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে
এসব নিয়ম মেনে চলবেন।
(১)
মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে
রপ্তানিকারক দেশের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত তেজষ্ক্রিয়তা পরীক্ষণ
সম্পর্কিত প্রতিবেদন
এবং উক্ত মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু
খাদ্য, পশুর খাওয়ার উপযোগী মর্মে প্রত্যয়নপত্র, রপ্তানিকারকের শিপিং
ডকুমেন্টস এর সাথে বাধ্যতামূলকভাবে থাকতে
হবে এবং উক্ত প্রতিবেদনে
তেজষ্ক্রিয়তা পরীক্ষায় আমদানিকৃত পণ্য জাহাজীকরণ সময়ে প্রতি কিলোগ্রামে
(সিজিয়াম-১৩৭) এর মাত্রা কি পরিমাণ পাওয়া
গেছে তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।
(২) (ক) আমদানিকৃত পণ্য যদি মৎস খাদ্য হয় তবে এসব খাদ্য ক্লোরামফেনিকল ও
নাইট্রেফিউরান সহ সকল প্রকার ক্ষতিকারক ঔষধ, হরমোন ও স্টেরয়েড মুক্ত
থাকতে হবে;
(
খ) মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্যাকেট
এর গায়ে সকল উপাদানসমূহ উল্লেখ থাকতে হবে এবং উক্ত খাদ্য ক্লোরামফেনিকল,
নাইট্রোফুরান
ও এন্টিবায়োটিক এবং মেলামাইন মুক্ত বলে উল্লেখ থাকতে হবে ও Genetically
Modified Organism নাই মর্মে রপ্তানিকারক দেশের
উপযুক্ত কতৃর্পক্ষের
সনদপত্র কাস্টমস বরাবর দাখিল করতে হবে। এ ই সকল খাদ্য বন্দরে পৌছার সাথে
সাথে আমদানিকারক পণ্যের নাইট্রোফুরান ও এন্টি বায়োটিক পরীক্ষা করাতে হবে।
(৩) উপ - অনুচ্ছেদ
(১) উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী মছের খাদ্য , হাঁস ও মুরগীর খাদ্য, পশু খাদ্যের
তেজষ্ক্রিয়তা গ্রহণযোগ সীমার মধে থাকলেই শুধু তা কাস্টমস থেকে ছাড়
করা যাবে, অন্যথায় রপ্তানি কারক নিজ ব্যয়ে সকল পণ্য চালান ফেরত নিতে বাধ্য থাকবে।
(৪) যদি কেউ Meat Bone Meal আমদানি করতে চায় তবে প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের পূর্বানুমতিক্রমে আমদানি করা যাবে এবং
Meat Bone Meal আমদানির ক্ষেত্রে উৎস ও প্রাণীর নাম উল্লেখ করতে
হবেঃ তবে শর্ত থাকে যে, শুকরের Meat Bone Meal আমদানি করা যাবে না । Meat Bone Meal আমদানির জন্য আমদানিকারককে রপ্তানিকারী
দেশের উপযুক্ত কতৃপক্ষ হইতে নিম্নলিখিত প্রত্যয়ন পত্র পণ্য খালাসের সময় কাস্টমস কতৃপক্ষের নিকট দাখিল করতে হবে ,
যথা: -
( ক) আমদানিকৃত পন্যটি ক্ষতিকারক এন্টিবায়োটিকসহ ক্লোরামফেনিকল ও নাইেট্রা ফিউরানমুক্ত;
( খ) আমদানিকৃত পণ্যটি শুকরের বাই প্রোডাক্ট মুক্ত;
( গ) আমদানিকৃত পণ্যটি ম্যালামাইনমুক্ত।
(৫) অন্যন্য প্রাণীর উৎস হইতে উৎপাদিত Meat I Bone Meal আমদানির ক্ষেত্রে রপ্তানিকারক দেশ
Bovine Spongiform Encephalopathy (BSE) , Transmissible Spongiform 26 Encephalopathy (TSE) ,
এ্যানথ্রাক্স ও টিবিমুক্ত এই মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথোপযুক্ত কর্তৃপে ক্ষর
সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে ।
(৬) পোল্ট্রি ও পোল্ট্রিজাত শিল্পে ব্যবহারের জন্য রেজিস্টার্ড ভ্যাকসিন ও ডায়গনস্টিক রিএজেন্ট মৎস ও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তরের
অনুমতিক্রমে আমদানিযোগ্য হবে।
(৭) হাঁস মুরগী ও পাখি আমদানির ক্ষেত্রে Avian Influeuanja মুক্ত মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথোপযুক্ত কর্তৃপক্ষের
সার্টিফিকেট শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিল করতে হবে।
(৮) মৎস বা হাঁস - মুরগী বা পশুখাদ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার সময় এই অনুচ্ছেদে উল্লিখিত শর্তবলি
এল সি তে উল্লেখ করতে হবে।
(৯) মৎস বা হাঁস - মুরগী বা পশুর খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বন্দরে পৌঁছার পর তেজষ্ক্রিয়তা মাত্রা পুনরায় পরীক্ষা করার
প্রয়োজন হইবে না।
বাংলাদেশ সরকার বিদেশ থেকে জীবিত পশু পাখি, মাংস আমদানির ক্ষেত্রে কিছু নিয়মাবলি প্রদান করেছে। এসব নিয়ম আপানকে
১০০% মেনে চলতে হবে। অন্যথায় আপনার আমদানি কৃত দ্রব্য কাস্টমস বাজেয়াপ্ত করতে পারে। সেজন্য জীবিত পশু পাখি, মাংস আমদানির ক্ষেত্রে
এসব নিয়ম মেনে চলবেন।
(১) টিন জাতীয় মোড়কে আমদানিকৃত মাছের ক্ষেত্রে (Canned Fish) মোড়কের গায়ে পণ প্রস্তুত ও মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ এবং
প্রকৃত
ওজন (নেট ওয়েট) বাংলা বা ইংরেজিতে সুস্পষ্টভাবে এমবুস অথবা অমোচনীয় কালি
দ্বারা কম্পিউটারাইজড প্রিন্টিং করা থাকতে হবে এবং পৃথকভাবে
লেবেল ছাপাইয়া মোড়কের গায়ে লাগানো যাবে না।
(২ ) মাছ আমদানির ক্ষেত্রে সংশ্লি ষ্ট রপ্তানিকারক দেশের সরকার বা সরকার
কর্তৃকীকত সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক মাছে ফরমালিন নাই মর্মে সনদপত্র শুল্ক
কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিল করিতে হইবে।
(৩) আমদানিকৃত মাছে ফরমালিন ব্যবহার করা হয়েছে কিনা তা সরকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বাংলাদেশের বন্দরে প্রবেশের পর পরীক্ষা
করাইতে হবে এবং ফরমালিন নাই মর্মে প্রত্যয়ন সাপেক্ষে খালাসযোগ হবে।
( ৪ ) গরু, ছাগল ও মুরগীর মাংস ও মানুষের খাওয়ার উপযোগী অন্যান্য পশুর মাংস
আমদানির
ক্ষেত্রে মোড়কের গায়ে রপ্তানিকারক দেশের মাংস উৎপাদনের তারিখ ও
মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ এমবুস বা প্রিন্টেড থাকতে হবে এবং তাতে
সংরক্ষণের পদ্ধতি উল্লেখ করতে হবে এবং পৃথকভাবে লেবেল ছাপাইয়া মোড়কের গায়ে লাগানো যাবে না।
(৫) আমদানিকৃত পণ্য Bovine Spongiform Encephalopathy (BSE) এবং Avian influenja মুক্ত মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথোপযুক্ত
কর্তৃপক্ষের সনদপত্র থাকতে হবে।
(৬)
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহ হইতে মাংস আমদানির ক্ষেত্রে “ ম্যাড কাউ
ডিজিজ মুক্ত ” মর্মে রপ্তানিকারক দেশের যথোপযুক্ত কর্তৃপক্ষ হইতে
প্রত্যয়নপত্র
শুল্ক কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিল করতে হবে।
(৭) আমেরিকা ও ইউরোপসহ অন্যান্য দেশ হইতে বোনমিল, মিটমিল ও মিট এন্ড
বোনমিলের দ্বারা প্রত্যয়নকৃত প্রোটিন কনসেনট্রেট আমদানির ক্ষেত্রে
রপ্তানিকারক দেশের ভেটেরিনারী কর্তৃপক্ষের নিকট হতে উৎপাদিত পণ্য কোনভাবেই Transmissible Spongiform Encephalopathy
দ্বারা
সংকৃমিত নয় এই মর্মে প্রত্যয়ন পত্র এবং আমদানি কারককে রপ্তানিকারী দেশের
উপযুক্ত কতৃপক্ষ হইতে নিম্নলিখিত প্রত্যয়নপত্র শিপিং ডকুমেন্টস
এর সাথে অবশ্যই দাখিল করতে হইবে, যথা: -
( ক) আমদানিকৃত পন্যটি ক্ষতিকারক এন্টিবায়োটিক ক্লোরামফেনিকল ও নাইট্রেফিউরান মুক্ত ;
( খ) আমদানিকৃত পণ্যটি শুকরের বাই প্রোডাক্ট মুক্ত ;
( গ) আমদানিকৃত পণ্যটি ম্যালামাইন মুক্ত
( ঘ) আমদানিকৃত পণ্যটি এ্যানথ্রাক্স ও টিবিমুক্ত।
হ্যালো ভিওয়ার আজ আমি আপনাদের সামনে একটি নতুন আইডিয়া নিয়ে হাজির হলাম । শহরে মানুষ বাড়ার সাথে সাথে বড়ছে বিভিন্ন খাদ্যের চাহিদা ।
মানুষ
এখন ব্যস্ততার জন্য বাহির থেকে সঠিক পুষ্টি গুনের খাবার ঠিক মত ক্রয় করতে
পারছেন না । ফলে সকলে রেডিমেড খাবার সাপ্লাই এর প্রতি ঝুকছে।
এসব খাবারের একটি হল নিত্য প্রয়োজনীয় দুধ। যেটা আমরা তরল আকারে দোকান থেকে সংগ্রহ করে থাকি।
আর এই সব দুধ নিয়ে আছে নানান কাহিনী। ভেজালের
ভিড়ে পিউর কোনটা বুঝা দায়। আপনি এই সুযোগ নিয়ে আপনার ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন ।
এটি অনলাই বা অফলাইনের যে কোন মাধ্যমে পরিচালনা করতে পারবেন ।
শহরে
গরুর খাঁটি দুধ সরবরাহ ব্যবসার সাথে আমরা প্রায় সকলেই পরিচিত । আর এটির
চাহিদা ব্যাপক । সবাই চায় খাঁটি দুধ সংগ্রহ করতে। কিন্তু মানুষ কাজের চাপ
আর
দুরত্তের কারনে এটা সম্ভব হয়না।
এই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছেন
অনেকেই। এদের কাজ হল মানুষের বাসায় বাসায় গিয়ে গরুর খাঁটি দুধ সরবরাহ করা ।
এটি কম পরিশ্রমের একটি সহজ ব্যবসা ।
এতে আপনার পুজি লাগবে এবং লাভ বেশি হবে।
এর জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট স্থানে দোকান দিতে হবে না ।
কিভাবে শুরু করবেন
এ বিজনেটি শুরু করতে আপনি প্রথমে ঢাকার যে কোন একটি জনবহুল এলাকা বেঁছে নিন । এ বিজনেস টি আপনি দুই ভাবে করতে পারেন ।
১.
নিজে সরবরাহ করে ২. কোন লোকের মাধ্যমে সরবরাহ করিয়ে। এ বিজনেসটি শুরু করার
পূর্বে আপনাকে আবশ্যই মার্কেট সম্পর্কে ভালো আইডিয়া নিতে হবে।
দুধ লিটার কত টাকায় সেল হয়, আগের সেলার কত টাকায় সেল করতো সব আগে থেকে জেনে নিতে হবে।
কোথায় থেকে দুধ ক্রয় করবেন
সাভার , আমিন বাজার, গাজিপুরে প্রচুর ফার্ম আছে । এসব এলাকায় আনেক কম দামে গরুর দুধ বিক্রি হয় আপনি সেখান থেকে ক্রয় করতে পারেন।
তাদের থেকে পাইকারী রেটে সংগ্রহ করতে চেষ্ট করবেন । সব সময় যেখান থেকে আপনি গরুর দুধ সংগ্রহ করবেন খেয়াল রাখবেন আপনার গরুর দুধটি যেন
১০০% ভালো মানের হয় এবং কোন ভাবেই জেন পানি মেশানো না হয় ।
গরুর দুধ কিভাবে সপ্লাই করবেন ।
আপনি যে গরুর দুধ সাপ্লাই করেন এর একটি নাম নির্ধারন করুন । তারপর আপনার শহরের আশাপাশে কিছু বাসায় গিয়ে এটি নাম দিয়ে আসুন এবং
তাদের
বলে রাখুন আপনি প্রতিদিন এভাবে সাপ্লাই করবেন । তাছাড়া তাদের আকৃষ্ট করার
জন্য প্রথম দিন তাদের অর্ধেক রেটে গরুর দুধ দিতে পারেন ।
আপনি গরুর দুধ সাপ্লাই করার জন্য খালি বোতল দোকান থেকে ক্রয় করতে পারেন এবং
তার ভিতর করে দুধ সাপ্লাই দিতে পারেন । তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন
আপনি
আপনার নির্ধারিত নামে বোতল দিয়ে সাপ্লাই করবেন তাহলে তাহলে তা তৈরি করে নিন
। পুরান ঢাকায় আনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা এরুপ বোতল তৈরি করে থাকে ।
সর্তকতা :
সবমসয়
লক্ষ রাখবেন আপনার গরুর দুধটি যেন ভালো মানের হয় এবং পরিষ্কার পরিচন্ন হয় ।
এবং নষ্ট না হয় । আপনি গরুর দুধ সংগ্রহ করার সাথে সাথে তা সাপ্লাই
করে
দিবেন । বেশিক্ষন রাখবেন না । তাহলে গরুর দুধ নষ্ঠ হয়ে যাওয়ার সম্ববনা
বেশি থাকে । কখনো গরুর দুধ ফ্রিজে রাখবেন না এতে গরুর দুধের গুনগত মান
নষ্ট হয়ে যায় ।
কত টাকা ইনবেষ্ট করতে হবে :
এ বিজনেসটির জন্য আপনাকে তেমন বেশি ইনবেষ্ট করতে হবে না । এটি একটি রোলিং
বিজনেস এর মত । আপনি যে টাকা ইনভেষ্ট করবেন তা আবার দিন শেষে
পেয়ে
যাবেন। আপনি যদি দৈনিক ৫০ লিটার গরুর দুধ সাপ্লাই করেন এবং প্রতি কেজি যদি
আপনি ৫০ টাকা দরে নেন তাহলে আপনার খরচ হবে ২৫০০ টাকা ।
তবে এটি স্থান
ভেদে ভিন্ন রকম দাম হতে পারে । মোটামুটি আপনি ৫০ থেকে ৬০ টি বাসায় সাপ্লাই
করতে পারলে হবে । আপনি যদি নিজে সাপ্লাই না করেন তাহলে
কর্মী খরচ বাবদ
প্রতিদিন আরো ৩০০ টাকা এবং পরিবহন বাবদ ২০০ টাকা মোট আপনাকে ৫ হাজার টাকা
প্রথমি আবস্থায় খরচ করলেই হবে । তবে আপনার বিজনেসটি
প্রসরাতার বৃদ্দি পেলে আপনাকে ইনবেস্ট আরো বাড়াতে হবে ।
কিছু কাস্তমার হয়ত সাপ্তাহিক পেমেন্ট করতে পারে।
লাভ লোকসান:
আপনার আসতর্কতার কারনে এ বিজনেসে আপনার লোকসান হতে পারে । তবে এ বিজনেসে আপনি লিটার প্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন ।
আপনি যদি দৈনিক ৫০ লিটার গরুর দুধ সাপ্লাই করতে পারেন তাহলে আপনি দৈনিক ২০০০ টাকা অনায়সে আয় করতে পারবেন ।
পরিবহন
খরচ বা অন্যন্য খরচ বাদে আপনি ১৫০০ টাকা তো লাভ করতে পারবেন । মোটামুটি
দৈনিক ৫০ লিটার গরুর দুধ থেকে আপনি ১৫০০ টাকা খরচ বাদে
অনায়াসে আয় করতে পারবেন ।
এভাবে যদি আপনি ঠিক ঠাক বিক্রয় করেন তাহলে প্রতি মাসে খরচ বাদে ৩০ থেকে ৪০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন ।
চেষ্টা করবেন হোম সার্ভিস গুলো ফ্রিতে দিতে । আর যদি না দেন তাহলে চেষ্ট করবেন আপনার পাশের গুলোকে ফ্রিতে হোম সার্ভিস দিতে ।
বিজনেসটির প্রসার :
আপনি যদি মনে করেন আপনার এ বিনেসটির ব্যপক প্রসার ঘটতেচে তা আপনি আনলাইনের মাধ্যমে সেবাটি দিতে পারেন ।
শহরের এমন আনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা আপনাকে এ সিস্টেমটি তৈরি করে দিবে । সব সময় কাস্টমারের কথার প্রতি খেয়াল রাখবেন ।
একটি সঠিক আইডিয়া হতে পারে জীবনের পরিবর্তন ।
খামারিরা গাভির দুধ উৎপাদনে ব্যাংক থেকে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন। এত দিন এই ঋণের সুদ মাত্র ৫ শতাংশ নেওয়া হত।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনরর্থায়ন কর্মসূচির আওতায় এই অর্থ বিতরণ করা হয়। এখন থেকে কম সুদে গাভি-বকনা বাছুর কেনা ও লালন-পালনের
জন্য
ব্যাংক ও বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ
পাবেন। এই ঋণ কেবল দুধ উৎপাদন এবং কৃত্রিম প্রজননের সঙ্গে জড়িত প্রকৃত
খামারিরাই
পাবেন। যে কেউ একক ও যৌথ নামে এই ঋণ সুভিধা নিতে পারবেন । তবে এই সুদের হার আগামী ১ নভেম্বর থেকে চালু হবে।
ঋণ বিতরণ করতে গিয়ে ব্যাংক ও বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো যে
পরিমাণ সুদের টাকা ক্ষতি হবে, সেই পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংক ভর্তুকি
হিসেবে তাদেরকে
ফেরত দিবে । বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগ থেকে প্রতিটি ব্যাংক ও বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দেশকে দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য ২০১৫ সাল থেকে ৫ শতাংশ রেয়াতি সুদে ঋণ দেওয়ার জন্য কর্মসূচি হাতে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
ওই
নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণের বিপরীতে সুদ ক্ষতি
বা ভর্তুকি বাবদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে ৫ শতাংশ ফেরত পেত।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নির্দেশনায় গ্রাহক পর্যায়ে সুদের হার ১ শতাংশীয় মাত্রা কমিয়ে ৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়।
দুধের আমদানিনির্ভরতা কমাতে এর উৎপাদন বৃদ্ধি ও কৃত্রিম প্রজনন করে দুগ্ধ খামারের পরিধির বাড়ানোর ওপর ভিত্তি করে এই ঋণ দেওয়া হয়।
একজন ব্যক্তি একটি বকনা বাছুর কেনার জন্য ৪০
হাজার টাকা এবং
লালন-পালনের জন্য ১০ হাজার টাকা হারে ঋণ পাবেন। তবে একজন খামারি সর্বোচ্চ
চারটি বকনা বাছুরের জন্য সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ঋণ নিতে পারেন।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বেসিক ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উনয়ন ব্যাংক,
বেসরকারি
খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, আইএফআইসি, মিডল্যান্ড, ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে এই ঋণ
পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে আনসার-ভিডিপি
উন্নয়ন ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক ও আইডিএলসি ফাইন্যান্স থেকেও এই ঋণ পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশে এখন আমদানী প্রচুর পরিমানে বাড়তেছে ৷ অনেকেই খুজেন কিভাবে ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা শুরু করা যায় ৷ কিন্তু ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা শুরু করা
এত সহজ কাজ না ৷ আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা শুরু করা যাবে ৷
আমদানী ব্যবসার প্রথম ধাপ হলো কি পন্য আমদানী করবেন তা ঠিক করবেন ৷ যে পন্যই আপনি আমদানী করতে চান সেটি যেন কম পরিমানে আমদানী
ধরুন আপনি ১০০ কেজি পন্য আমদানী করবেন , সাগর পথে আমদানী করলে প্রতি কেজি ১ থেকে ২ ডলার করে ভাড়া হবে ৷ কিন্ত আকাশ
পথে ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা করার জন্য পন্য আনলে ধরা খাবেন ১০০% ৷ কারন বিমানে প্রতি কেজি ৭-৮ ডলার করে নিবে ৷
সাগর পথে খুচরা পন্য আমদানী করাকে LCL বলে ৷ কিন্তু LCL করতে হলে ৪-৫ হাজার টাকা অতিরিক্ত ফি ফরওয়াডার কে দিতে হবে ৷
যা বিমানে আনলে এত বেশী লাগবেনা পোর্ট থেকে যে কোন পন্য ১০ কেজি বা ১০০ কেজি, সব কিছু ছোট গাড়িতে করে বের করতে হবে সেজন্য অতিরিক্ত ২০০০ টাকা যোগ হবে ৷
এ ছাড়া
ছোট যে কোন সি এন্ড এফ কে মিনিমাম ৫০০০ টাকা খরচ দিতে হবে। ভাড়া ছাড়া ১০-১৫
হাজার টাকা খরচ ধরে নিবেন। সাথে ট্যাক্স, পরিবহন ভাড়া
জোগ হবে।
এবার কথা বলবো ঢাকা এয়ারপোর্ট নিয়ে। ঢাকা এয়ারপোর্ট দিয়ে পণ্য আনলে সি এন্ড এফ কে মিনিমাম ৫০০০ টাকা খরচ দিতে হবে।
ফরওয়াডার টাকা দিতে হবে ২-৩০০০ টাকা। টা ছাড়া বিমানে ভাড়া অনেক বেশী। প্রতি কেজি ৭-৮ ডলার প্রায়৷
আর যেকোনো পরিমাণ পণ্যের জন্য এলসি করতে ১০ হাজার টাকা খরচ হবে। যে কোন পরিমাণ পণ্য আমদানি করেন মিনিমাম এই খরচ আপনাকে দিতেই হবে।
তবে সবচেয়ে ভালো হয় সেলার কে বলা যে আপনার পণ্য চট্টগ্রাম বা ঢাকা এয়ার পোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে দিতে।
ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা করার আগে পণ্য সঠিক ভাবে বাছাই করুন এবং পণ্যের মূল দামের সাথে এসব খরচ যোগ করে দেখুন বাজারে এই পণ্য কত দামে
সেল করা হয়। এর পর যদি মনে হয় আপনি লাভ করতে পারবেন তবে শুরু করে দিন । আর লস হলে এটা করা যাবেনা। কারণ একই খরচ ১০০০০ কেজি আনলেও
হবে। যদিও ট্যাক্স পণ্য অনুযায়ী হবে কিন্তু অন্যান্য খরচ একি হয়। এজন্য বড় আমদানি কারকদের সাথে ক্ষুদ্র আমদানি ব্যবসা টিকে থাকতে পারেনা।
যেদিন থেকে গুগল এ্যডসেন্স বাংলা অনুমোদন দিলো, সেদিন থেকে বাংলাদেশের ব্লগিং জগতে ঘটে গেল এক যুগান্তকারী ঘটনা ৷ এখন বংলা লেখা ব্লগ থেকে়ও আয়
করা সম্ভব ৷ মাত্র ১০০০ টাকায় ডোমেইন কিনে ব্লগস্পটে হোষ্টিং করে অনেকেই নিরবে টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে, আমরা যার চিটে ফোটাও টের পাইনা ৷
আজকের পোষ্টে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবো ব্লগিং করে কিভাবে আয় করা যাবে ৷ ইনভেষ্ট মাত্র ১০০০ টাকা ৷ শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন ৷
ব্লগিং কি ??
আমাদের ওয়েবসাইট টা দেখেছেন নিশ্চয়ই ৷ এটা একটা ব্লগ সাইট দিয়ে করা ৷ ব্লগস্পটে বা ওয়ার্ড প্রেসে হোস্টিং করা ৷ ব্লগিং হলে আপনার জানা কোন বিষয় ইন্টারনেটের
মাধ্যমে সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়া ৷ সেটা যাই হোক ৷ কবিতা বা গল্প বা রন্নার ফর্মুলা ৷
কিভাবে শুরু করবেন ?
প্রথমে ব্লগস্পটে একটা ওয়েবসাইট খুলুন ৷ ধরুন আপনি বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলো নিয়ে ব্লগ ওপেন করবেন ৷ নাম দিলেন visitbd.blogspot.com
এবার অনলাইন থেকে ফ্রী টেমপ্লেট নামিয়ে আপলোড করে নিন ৷ হয়ে গেল আপনার পার্সোনাল ব্লগ ।
কিভাবে ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করবেন ??
প্রথমে বলে রাখি ওয়ার্ড প্রেসে ব্লগ খুলতে হোস্টিং কিনতে হয় ২-৫০০০ টাকা দিয়ে। সে জন্য আমি blogger.com নিয়ে কথা বলবো। কারণ সেটা ফ্রি হোস্টিং।
প্রথমে blogger.com এ ক্লিক করুন ৷ এখানে আপনার যদি জিমেইল একাউন্ট থাকে তবে সেটা দিয়েই সব করতে পারবেন। যদি না থাকে তবে তবে একটা
জিমেইল একাউন্ট করে নিন। এর পর create blog এ ক্লিক করুন ৷ এবার নাম সিলেক্ট করুন ৷ ব্যাস হয়ে গেল ব্লগ ৷ না পারলে ইউটিউব এ গিয়ে
ভিডিও দেখে নিন ৷ কিভাবে blogger.com ব্লগস্পটে ওয়েবসাইট ওপেন করতে হয় এসব নিয়ে বাংলায় প্রচুর ভিডিও আছে।
কিভাবে .com ডোমেইন নিবেন ?
প্রথমে ব্লগস্পটে ফ্রী ডোমেইন দিয়ে ব্লগিং শিখুন ৷ পোষ্ট করতে থাকুন। মাঝে মাঝে ফেসবুকে শেয়ার করুন । এবার দেখুন ভিজিটর কি রকম আসে।
দুই তিন মাস পর দেখবেন অল্প অল্প ভিজিটর গুগল থেকে আসা শুরু হয়েছে। এবার webmasters tools এ গিয়ে
আপনার সাইট এর একটি সাইট ম্যাপ সাবমিট করুন। কিভাবে করবেন ইউটিউব এ গিয়ে ভিডিও দেখে নিন ৷ Webmasters এর কাজ হলো আপনার পোষ্ট গুলি
কিভাবে টাকা আয় করবো।
এবার আসি আসল কথায়। কিভাবে আপনি এই ব্লগ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। এখন থেকে গুগল এ্যডসেন্স বাংলা অনুমোদন দিয়েছে। এবার কাজ হল
গুগল এ্যডসেন্সে আপ্লাই করার পালা। Earning অপশন থেকে এ্যডসেন্সে ক্লিক করুন। এক সপ্তাহ অপেক্ষা করুন । এ্যডসেন্স অনুমোদন নিতে সময় লাগবে । আরও পড়ুন