eibbuy.com
এক ঘণ্টাতেই ৮৩ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করল আলিবাবা ।। alibaba singles day 2018

অনলাইন বেচাকেনার উৎসব বিবেচিত বার্ষিক সিঙ্গেল ডে পালিত হয় চীন সহ সারা বিশ্বে। সিঙ্গেল ডের প্রথম ঘণ্টাতেই প্রায় ৮৩ কোটি টাকার পণ্য
বিক্রি করেছে চীনের জায়ান্ট আলিবাবা। এ দিনে বিক্রি বাড়াতে পণ্যে সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে থাকে কম্পানিগুলো। ফলে সস্তায় পণ্য নিতে ক্রেতারাও
অনলাইন জগতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

আলিবাবা জানায়, বিক্রি শুরুর প্রথম ঘণ্টায় তারা প্রায় ৬৯ বিলিয়ন ইউয়ান (৯.৯২ বিলিয়ন ডলার) পণ্য বিক্রির অর্ডার পান, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে
২১ শতাংশ বেশি। গত বছরের সিঙ্গেল ডেতে প্রথম ঘণ্টায় বিক্রি হয় ৫৭ বিলিয়ন ইউয়ান। সিঙ্গেল ডেকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন বিক্রির ইভেন্ট।
গত বছর আলিবাবা ওই দিনে মোট বিক্রি করে ১৬৮ বিলিয়ন ইউয়ান (২৪.১৫ বিলিয়ন ডলার)। এমনকি ২৪ ঘণ্টার প্রথম মিনিটেও বিপুল বিক্রির রেকর্ড করা হয়।

কম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জ্যাক মার অধীনে এটাই হবে আলিবাবার সর্বশেষ বার্ষিক বিক্রির ইভেন্ট। কারণ আগামী বছর বর্তমান সিইও ডানিয়েল ঝ্যাংগ
চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। এ বছর আলিবাবার বিক্রি ভালো হলেও শেয়ারবাজারে দরপতন ঘটেছে ১৬ শতাংশ। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্য যুদ্ধে
অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণেই শেয়ারবাজারে দরপতন ঘটেছে বলে কম্পানি জানায়। এ মাসের শুরুতে আলিবাবা জানায়, বড় মাপের পণ্য বিক্রি কমবে,
যা বার্ষিক রাজস্বে প্রভাব ফেলবে। এ খবরে কিছুটা চিন্তিত হন বিনিয়োগকারীরাও। আলিবাবা জানায়, এ বছর তাদের সিঙ্গেল ডে ইভেন্টে এক লাখ ৮০ হাজার
ব্র্যান্ড অংশগ্রহণ করছে।

কেবল চীন নয়, যুক্ত রাষ্ট্র সহ অনেক দেশে এই সিঙ্গেল ডে পালিত হয় । বাংলাদেশে দারাজ সহ সকলে এই সিঙ্গেল ডে পালন করে থাকে।

বিস্তারিত
বাংলাদেশেই তৈরি হবে জার্মানির গাড়ি !! German Car Will be Produce in bangladesh

২৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রূপগঞ্জে কারখানা তৈরির উদ্যোগ
রাজধানীর লেকশোর হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে  উদ্যোক্তারা বলেন, প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে  জার্মানির গাড়ি তৈরি ও মেরামত কারখানা চালু হতে যাচ্ছে। এতে থাকবে গাড়ী ম্যানুফ্যাকচারিং,  রিম্যানুফ্যাকচারিং, মোডিফিকেশন ও রিপেয়ারিং সুবিধা। এ সময় তারা নতুন এই ব্যবসায়ী উদ্যোগের পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
প্রায় ২৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলায় জার্মান ও বাংলাদেশ যৌথভাবে পরিবেশবান্ধব এই কারখানা করবে ।  জাপান বাংলাদেশ গ্রুপ, প্রধান গ্রুপ,
জার্মান অটো ও একে রেস্টোরেশন এ্যান্ড কার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি। কারখানার পাশেই থাকবে গাড়ির মালিক ও সেবাগ্রহণকারীদের
রাত্রিযাপন এবং বিনোদনের ব্যবস্থা।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গাড়ি প্রদর্শনীর জন্য কারখানার পাশেই স্থাপন করা হবে শোরুম ‘কারওয়ার্ল্ড।’ ক্রেতা দর্শনার্থীদের জন্য এই শোরুম খোলা
হবে প্রতিদিন সকাল ৯টায়। এ ছাড়াও থাকবে রেস্টুরেন্ট, ক্লাব, মুভি থিয়েটার। থাকবে অত্যাধুনিক রিলেক্সিং প্লেস।

 সংশ্লিষ্টরা জানান, গাড়ি তৈরির এই প্রকল্পে প্রথম কিস্তিতে
৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। এতে কর্মসংস্থান হবে প্রায় ১২০০ মানুষের। দ্বিতীয় কিস্তিতে বিনিয়োগ করা হবে আরও ১৭৫০ কোটি টাকা।

বিস্তারিত
বিদেশ থেকে সরাসরি বিকাশে টাকা পাঠানো যাবে !! WorldRemit has Bangladesh covered

বিশ্বের অন্যতম প্রধান ডিজিটাল মানি ট্রান্সফার কোম্পানি Worldremit বাংলাদেশে জানিয়েছে তাদের সেবার মাদ্যমে এখন যে কেউ বিদেশ থেকে

বাংলাদেশে সরাসরি টাকা পাঠাতে পারবেন। 


এই সেবা ব্যবহার করার জন্য গ্রাহকরা ওয়ার্ল্ড রেমিট এর অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন।  সারা বিশ্বের ১৪৫ টিরও বেশি দেশে বসবাসরত প্রবাসী 

বাংলাদেশীরা এখন ওয়ার্ল্ড রেমিট সেবা ব্যবহার করে বাংলাদেশে দ্রুত ও নিরাপদে টাকা পাঠাতে পারবেন। 

ব্রাক ব্যাংকের ১৫ লাখ ব্যাংক গ্রাহক তাদের একাউন্টে  দেশের ১৮৬টি ব্র্যাক ব্যাংক ব্রাঞ্চ ও ৩০টি এসএমই অফিস এবং সাথে বিকাশের তিন কোটি মোবাইল একাউন্টে

সরাসরি টাকা পাঠাতে পারবেন।  


ওয়ার্ল্ড রেমিটের মোবাইল-ফার্স্ট নামক ডিজিটাল মডেল ব্যবহার করায় গ্রাহককে টাকা পাঠানোর জন্য কোনো এজেন্টের কাছে যেতে হবে না। 

আরও পড়ুন

তাই টাকা পাঠানোর জন্য গ্রাহকের সময় ও অর্থের সাশ্রয় হবে। 


ওয়ার্ল্ড রেমিটের সাহায্যে প্রেরিত এ অর্থ গ্রাহকরা তাদের বিকাশ একাউন্ট থেকে অন্য বিকাশ একাউন্টে পাঠাতে, মোবাইলে রিচার্জ করতে, বিল পরিশোধ ও কেনাকাটা করতে পারবেন। গ্রাহকরা বিকাশ এজেন্টের নিকট থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন অথবা তাদের বিকাশ একাউন্টে জমা রাখতে পারবেন।


প্রতি বার টাকা পাঠাতে খুব সামান্য টাকা খরচ হবে। 


এছাড়াও আপনি  Xpress Money network সাপোর্টেড নিচের ব্যাংক গুলি থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন :

Agrani Bank Limited

Bangladesh Krishi Bank

Bank Asia Limited

First Security Islami Bank Limited

Islami Bank Bangladesh Limited

Janata Bank Limited

National Bank Limited

Pubali Bank Limited

Rajshahi Krishi Unnayan Bank

Rupali Bank Limited

Sonali Bank Limited

Southeast Bank Limited

United Commercial Bank Limited


Uttara Bank Limited

বিস্তারিত
কিভাবে রপ্তানি শুরু করবেন এ টু জেড ।। How to start export business


রপ্তানি ব্যবসা হচ্ছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম একটি মাধ্যম। বৈশ্বিক বাজারে পণ্য রপ্তানি করে যে লাভবান হওয়া যায়, তা অনেকেই জানেন। কিন্তু অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না, কিভাবে পন্য রপ্তানি করতে হয়, বাংলাদেশ থেকে পন্য রপ্তানির পদ্ধতি কি,কিভাবে রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে হবে, রপ্তানি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে, কোথা থেকে এসব কাগজপত্র নিবেন, কত টাকা লাগবে। আপনি কিভাবে আপনার পন্য রপ্তানি করবেন এটা জানতে চাইলে অথবা যদি রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আজকের আলোচনা আপনার জন্য।

 

রপ্তানি শুরু করবেন যেভাবে

রপ্তানি ব্যবসা শুরু করতে প্রথমেই কিছু ধারনা রাখতে হবে। যেকোনো ব্যবসার জন্য যেমন TIN টিআইএন  (কর সনাক্তকরণ নম্বর), ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন এবং ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনই রপ্তানি ব্যবসার জন্যও কিছু বিশেষ ডকুমেন্ট এবং লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। রপ্তানি শুরু করার পুরো পক্রিয়াটি কয়েকটি ধাপে আমরা ভাগ করেছি।

 

ধাপ : রপ্তানি লাইসেন্স তৈরি করা

রপ্তানি ব্যবসার প্রথম ধাপ হলো রপ্তানি লাইসেন্স (ERC) তৈরি করা। ERC এর পূর্নরূপ হল Export Registration Certificate। পন্য রপ্তানি করতে গেলে সরকার থেকে রপ্তানির জন্য যে অনুমোদন পত্র লাগে তাই হল ERC। এটাকে অনেকে রপ্তানি লাইসেন্স বলে থাকে।

 

রপ্তানি লাইসেন্সের বর্তমান ফি কত?

সরকার রপ্তানিকারকদের সহযোগিতায় সবসময় আগ্রহী, তাই রপ্তানি লাইসেন্সের ফি এখনও তুলনামূলকভাবে অনেক কম। ২০২৪ সালের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী, রপ্তানি লাইসেন্স ফি বর্তমানে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে নির্ধারিত হয়েছে, যার উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য।

 

রপ্তানি লাইসেন্স পেতে কতদিন সময় লাগে?

রপ্তানি লাইসেন্স পেতে কতদিন সময় লাগবে, তা নির্ভর করবে আপনি কিভাবে করবেন তার উপর। যদি আপনি নিজে সরাসরি আবেদন করতে চান, তবে এটি ১০-১৫ দিন সময় নিতে পারে। তবে, কোনো পেশাদার কনসালটেন্টের সাহায্য নিলে এটি - দিনের মধ্যে হয়ে যাবে।

 

ধাপ : প্রোফর্মা ইনভয়েস (পি আই) তৈরি করা

ধরুন আপনি আপনি এখন পন্য রপ্তানি করবেন। আপনার পন্য হল ১০০০ পিস টি শার্ট। রপ্তানি লাইসেন্স পাওয়ার পর আপনার পরবর্তী ধাপ হবে ক্রেতার জন্য একটি প্রোফর্মা ইনভয়েস (পি আই) তৈরি করা। প্রোফর্মা ইনভয়েস হলো একটি ডকুমেন্ট যেখানে পন্যের সব বিবরন যেমন পরিমান, ধরন, দাম এবং অন্যান্য শর্তাবলী উল্লেখ থাকে। এখন আপনি যে পি আই (PI) তৈরি করবেন সেখানে আপনার পন্য- টিশার্টের সকল বিবরন উল্লেখ করবেন।

পি আই ইস্যু করার পর তা আমদানিকারক বা আপনার ক্রেতার কাছে পাঠাতে হবে। এটা ইমেইল বা ডকুমেন্ট কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠাবেন। এই ডকুমেন্টের সাহায্যে আপনার ক্রেতা তাদের ব্যাংকের মাধ্যমে লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) ওপেন করতে পারবেন।

 PI কি? কেন, কিভাবে PI করবেন?

ধাপ : ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করা

আপনার ক্রেতা যখন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) ওপেন করবেন, তখন আপনার ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। 

একটা কথা বলে রাখি, রপ্তানি শুরু করার সময় আপনাকে একটি ব্যাংক নির্ধারণ করতে হবে, যেখানে আপনি আপনার রপ্তানির টাকা লেনদেন করবেন। একে বলা হয় অ্যাডভাইজিং ব্যাংক। আপনার ক্রেতা যখন তার ব্যাংকের মাধ্যমে এলসি ওপেন করবেন, তখন সেই এলসিটি আপনার অ্যাডভাইজিং ব্যাংকে পাঠানো হবে।

ব্যাংক থেকে আপনি এলসির একটি কপি এবং একটি এক্সপোর্ট ফর্ম (EXP ফর্ম) পাবেন, যেখানে পণ্যের বিবরণ, মূল্য, পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ থাকবে।

 

ধাপ : পণ্য রপ্তানি করা

এলসি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর আপনার পরবর্তী কাজ হলো পণ্য রপ্তানি করা। পণ্য রপ্তানি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি কাস্টম ক্লিয়ারিং এবং ফরওয়ার্ডিং (C&F) এজেন্ট নিযুক্ত করতে হবে। বলতে গেলে বাকি প্রায় সব কাজ এই এজেন্টই করে দিবে।

C&F এজেন্টের কাজ হলো আপনার পণ্য কাস্টমস থেকে ক্লিয়ার করে তা শিপিংয়ের জন্য প্রস্তুত করা। তারা পণ্যের ঘোষণাপত্র জমা দেয়া, কাস্টমস শুল্ক প্রদানের ব্যবস্থা করা এবং শিপমেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, যেমন বিল অব লেডিং (BL), ইনভয়েস, প্যাকিং লিস্ট ইত্যাদি প্রস্তুত করে দিবে আপনাকে। আপনাকে সরাসরি শিপমেন্ট প্রক্রিয়া তদারকি করতে হবে না, কারণ C&F এজেন্ট এই কাজগুলো আপনার পক্ষে সম্পন্ন করে দিবে।

 

পণ্য যদি জাহাজে পরিবহন করা হয়, তবে এজেন্ট কন্টেইনার বুকিং থেকে শুরু করে বন্দরে পণ্য পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়াটি দেখাশোনা করবে। যদি পণ্য বিমানপথে পরিবহন করা হয়, সেক্ষেত্রে এজেন্ট আপনার হয়ে এয়ার কার্গো বুকিং, পণ্য বোর্ডিং এবং অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবে।

 

শিপমেন্ট প্রক্রিয়ার সময় C&F এজেন্ট আপনাকে শিপমেন্টের প্রমাণ স্বরূপ বিল অব লেডিং দিবে, যা আপনার ব্যাংকে জমা দিতে হবে। এই ডকুমেন্টের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হবে যে আপনার পণ্য সঠিকভাবে শিপ হয়েছে এবং ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্য পথে রয়েছে।

 

রপ্তানি পরিবহন খরচ কত?

বর্তমানে, একটি ২০ ফুট কন্টেইনার শিপিং করতে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার খরচ হতে পারে। বিমানে রপ্তানি করলে প্রতি কেজিতে থেকে ডলার খরচ হতে পারে। পরিবহন খরচ মূলত পন্যের ধরন এবং কোন দেশে পাঠাবেন তার উপর নির্ভর করবে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবহন খরচের সঠিক হার নিশ্চিত করার জন্য আপনার ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার বা শিপিং এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করে নিবেন।

 

ধাপ : কাগজপত্র ব্যাংকে জমা দেয়া

রপ্তানি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর আপনার কাজ হবে সমস্ত কাগজপত্র যেমন ইনভয়েস, প্যাকিং লিস্ট, প্রোফর্মা ইনভয়েস, বিল অব লেডিং ইত্যাদি ব্যাংকে জমা দেয়া। ব্যাংক এই ডকুমেন্টগুলো আপনার ক্রেতার ব্যাংকে পাঠাবে। আপনার ক্রেতা তার দেশের বন্দর থেকে পন্য খালাস করতে এই কাগজগুলো দরকার হবে।

উপরের কাগজগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়ার পর ব্যাংক যখন নিশ্চিত হবে যে পণ্য রপ্তানি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে তখন এলসিতে উল্লেখিত অর্থ আপনাকে পরিশোধ করবে। ডলার থেকে টাকা কনভার্ট করার জন্য ব্যাংক কিছু চার্জ নেবে।

 

রপ্তানির পুরো পক্রিয়াটি সংক্ষিপ্তে তুলে ধরা হল…

ERC বা রপ্তানি লাইসেন্স> পি আই তৈরি করে পাঠানো> এলসি হলে ব্যাংকে যোগাযোগ করে EXP ফর্ম ও এলসির কপি সংগ্রহ করা> পন্য পরিবহনের ব্যবস্থা করা এবং c&f এজেন্ট নিয়োগ দেওয়া> ডকুমেন্ট ব্যাংকে জমা দিয়ে টাকা বুঝে নেওয়া।

 

রপ্তানির ক্ষেত্রে সরকারি সুবিধা

রপ্তানিকারকদের সুবিধার্থে সরকার কোনো রপ্তানির ওপর ট্যাক্স ধার্য করে না, বরং কিছু ক্ষেত্রে ভর্তুকি প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, পোশাক রপ্তানিতে সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ ভর্তুকি দেয়, যা রপ্তানিকারকদের জন্য একটি বাড়তি সুবিধা।

 বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা যায় এমন পন্য এবং গন্তব্য দেশসমূহ।

রপ্তানি ব্যবসা লাভজনক এবং দীর্ঘমেয়াদে সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কিন্তু এই ব্যবসায় প্রবেশ করার আগে এবং প্রতিটি ধাপে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। রপ্তানি লাইসেন্স থেকে শুরু করে পণ্য পাঠানো পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে মনোযোগী হতে হবে।

আপনার পন্যের মানের দিকে বেশি মনোযোগী হতে হবে। এতে নতুন নতুন কাস্টমার যেমন পাবেন তেমনি রিপিট কাস্টমারও পাবেন।

যদি আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকে বা বিশেষ কোনো বিষয় জানার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।

ধন্যবাদ।

চীন থেকে বাংলাদেশে পন্য আমদানী করার নিয়ম।

বিস্তারিত
মালয়েশিয়ায় টাকা পাচার করে ২৫০ জন বাংলাদেশি বাড়ি তৈরি করেছে !! 250 Bangladeshi make second home in Malyasia

মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় নিবাস গড়ার কর্মসূচি ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোমে (এমএম২ এইচ)’ অংশ নেওয়া ৩ হাজার ৭৪৬ জন বাংলাদেশির মধ্যে ২৫০ জন সেখানে

বাড়িও কিনেছেন। ওই প্রকল্পে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা যেমন তৃতীয় অবস্থানে আছেন, তেমনি বাড়ি কেনার ক্ষেত্রেও একই অবস্থানে তাঁরা।


অনেক  আগে মালয়েশিয়া সরকার ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোমে (এমএম২ এইচ)’ নামে একটি কর্মসূচী হাতে নেয় । এতে ৩ হাজার ৭৪৬ জন বাংলাদেশি

আবেদন করেছিল। এদের মধ্যে ২৫০ জন সেখানে বাড়িও কিনেছেন। মালয়েশিয়া সরকারের প্রকাশিত এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। তবে এই কর্মসূচিতে

চীন ও যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক লোক সেখানে বাড়ি কিনেছেন।


তবে বিস্ময়ের ব্যাপার হল বাংলাদেশ সরকারের মতে এদেশ থেকে বৈধভাবে অর্থ নিয়ে মালয়েশিয়ায় বাড়ি কেনার কোনো সুযোগ নেই।

ফলে মালয়েশিয়ায় যাঁরা সেখানে বাড়ি কিনেছেন, তাঁরা মূলত টাকা পাচার করে এসব বাড়ি ক্রয় করেছেন ।


মালয়েশিয়া সরকার ২০০২ সালে ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোমে (এমএম২ এইচ) কর্মসূচি চালু করে। এর কর্মসূচির আওতায় যে কেউ মালয়েশিয়ার ব্যাংকে একটা নির্দিষ্ট

পরিমাণে অর্থ জমা রেখে অন্য দেশের একজন নাগরিক দেশটিতে দীর্ঘমেয়াদি বসবাস ও অন্যান্য সুবিধা পান। তাঁরা সেখানে বাড়িও কিনতে পারেন।


মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় নিবাস কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন দেশের মোট ৪ হাজার ৪৯৯ জন নাগরিক বাড়ি কিনেছেন। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন চীনের নাগরিকেরা।


এসব টাকা কারা পাচার করছেন, তা নিয়ে দেশের বিভিন্ন সংস্থা অনুসন্ধানের ঘোষণা দিলেও কার্যত কোনো ফল দেখা যায়নি। এমনকি বাংলাদেশে বিভিন্ন

মেলায় অংশ নিয়ে এবং পত্রপত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন দেশে নাগরিকত্ব নিতে আগ্রহীদের খোঁজা হয়।


দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সরকার চাইলে মালয়েশীয় সরকারের সঙ্গে

সহযোগিতার ভিত্তিতে বাংলাদেশিদের তথ্য পেতে পারে। কিন্তু কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। এটা দুঃখজনক।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া

জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনে সই করেছে। এর আওতায় তথ্য চাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।

বিস্তারিত
৫০০০ টাকায় ব্যাবসা শুরু করুন বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা ।। 5000 Thousand taka business idea

আজকে আইডিয়াতে আমি বাংলাদেশের একটি প্রচলিত বিজনেস আইডিয়া শেয়ার করব । আজকে যে আইডিয়াটি শেয়ার করব তা হলো আচারের বিজনেস।  আচার একটি লোভনীয় খাবারের নাম । বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রয় আনেক দেশে এর ব্যপক জনপ্রয়তা রয়েছে । আজকের  পর্বে আপনাদের সাথে হোমমেড  আচার বিজনেস সম্পর্কে আলোচনা করব। বাংলাদেশে আনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে  যারা আচার তৈরি করে কিন্তু তাদের আচার নানা কারনে মানুষ এখন পচন্দ করচে না ।  এর মুল কারন হলো সেগুলো বেজাল এবং আনেক নিন্মমানের । বাংলাদেদেশে আচারের প্রচুর সম্ভবনা রয়েছে বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ এখন আচারের  সাথে পরিচিত ।  এ বিজনেসটি করতে আপনাকে তেমন বেশি মুলধনের প্রয়োজন হবে না। এবং আপনি চাইলে আনেক আল্প সময়ে এ বিজনেসটিতে গো করতে পারবেন । বর্তমানে আনেক আইটেমের আচার রয়েছে আপনি চাইলে প্রথম আবস্থায় ১০ থেকে ১৫ আইটেমের আচার তৈরি করতে পারেন । আপনি প্রতি আইটেমে থেকে ১৮% থেকে ২০% পর্যন্ত  লাভ করতে পারবেন ।


কিভাবে শুরু করবেন :


আচার বিজনেস শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে আপনার আচারের তৈরিতে বাস্তব আবিজ্ঞতা  আর্যন করতে হবে । আপনি  প্রথম আবস্থায়  আপনার আচারের একটি ব্যন্ড নাম দিতে পারেন । প্রথম আবস্থায় আপনি আপনার বাড়িতে দিয়ে শুরু করতে পারেন । আর আপনি যদি নারী উদ্যক্তা হন তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট ।


তৈরি করন :


বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক আইটেমের আচার রয়েছে । তবে আপনি চেষ্ট করবেন ভালো মানের আচার তৈরি করতে । আপনার আশে পাশে এরৃপ এনেক প্রতিষ্ঠন থাকলে তাদের থেকে দেখে আসতে পারেন । বর্তনামানে অনলাইনে আনেক টিওটোরিয়াল রয়েছে যারা আচার তৈরির প্রশিক্ষন দিয়ে থাকে ।


আভিজ্ঞতা : আপনাকে ভালো মানের অবিজ্ঞতা থাকতে হবে । আপনানি যদি আভিজ্ঞ না হন তাহলে কারো কাছ থেকে শিখে নিতে পারেন । আপনি আচার তৈরির পরে কাউকে খাওয়ান যদি সে ভালো বলে তাহলে আপনি বুঝবেন আপনি ভালো আচার তৈরি করতে পারেন।


বাজারজাত করন : বর্তমানে আনেকে আচার প্লাস্টিক বোতলে করে বাজারে ছাড়ছে আমি আপনাকে বলবো প্লাস্টিকের বোতলে আচার বেশি ভালো দেখাবে না তাই আপনি কাচের বোতল ব্যবহার করবেন এতে আচার আনেক বেশি ভালো আকর্ষনীয় দেখাবে এবং কাস্টমারের আপনার পোডাকটির প্রতি  আনেক আকর্ষনীয় হবে ।


আচার তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপাদান : যেহুতু আপনি হোমমেড আচার তৈরি করবেন তাই আপনার সমস্ত উপকরন আপনার ঘরে রয়েছে । তাছাড়া আপানার যদি বড় কড়াই বড় চামচ না থাকে তাহলে আপনি তা কিনে নিতে পারেন ।


আর আচার তৈরি: আপনি যে আচার তৈরি করবেন তা আগে সংগ্রহ করতে হবে । এর পর অন্যন্য উপাদান সংগ্রহ করবেন । এগুলো আপনি আপনার পাশে যে কোন বাজার থেকে পেয়ে যাবেন । চেষ্ট করবেন আপনার আচারটি বেজাল মুক্ত করতে এবং কাস্টমারের আকর্ষনীয় করে গড়ে তুলতে ।

বিক্রয় : বর্তমানে এই লোভনীয় খাবার বিক্রয় করতে আপনাকে তেমন ঝামেল করতে হবে না । বর্তমানে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে বিক্রয় আপনি বিক্রয় করতে পারেন আপনি প্রথমে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে আপনার আচারের নাম এবং এর গুনাগুন এবং এর বিক্রয় মুল্য লিখে রাখতে পারেন । এবং সেটির মধ্যমে আপনি বিক্রয় করতে পারেন । তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন আপনি দোকান দিয়ে বিক্রয় করবেন তা ও করতে পারেন তবে চেষ্ট করবেন আপনার দোকানটি যেন যনকীর্ন এলাকায় হয় ।

মুলধন: আপনার প্রথমিক আবস্থায় তেমন বেশি মুলধন এর প্রয়োজন হবে না । আপনি যদি প্রথমি আবস্থায় ১০ থেকে১২ আইটেমের আচার তৈরি করেন তাহলে আপনাকে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা ইনবেস্ট করতে হবে। এচড়া আপনার আচারে বিজনেসটি  যখন বেশি প্রসারতা লাভ করবে তখন আপনি আরো বেশি ইনবেস্ট করতে হবে।

লাভ লোকসান : এ বিজনেসটিতে আাপনি প্রথম আবস্থায় তেমন বেশি লাভ করতে পারবেন না । কারন প্রথম আবস্থায় আপনার লক্ষ থাকতে হবে কাস্টমার আকর্ষন । পরে আপনার আচারটি যখন মর্কেটে ভালো ভাবে প্ররিচিত হবে তখন আপনি এর থেকে ভালো মানে লাভ করতে পারবেন । আপনি প্রতিটি আচার আইটেম থেকে ১৫% থেকে ২০% পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন। তো এভাবে আপনি যদি আপনার ব্যবসা এভাবে চালিয়ে নেন তাহলে আপনি খরচ বাদে প্রতি মাসে ইজিলি ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন । তবে আয় আপনার বিক্রয় উপর নির্ভর করে কম বেশি হতে পারে। আজকের এই পর্বটি অনুপেরনামুলক আপনি বিজনেসটি শরু করলে   এর খুটিনাটি সব দেখে বুঝেশুনে শুরু করবেন । আজকের পর্ব এই পর্যন্তই আমাদের পোস্টি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
বিস্তারিত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক শ’ কোটি ডলারের জমি কিনল গুগল Google buy land

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টেইন ভিউ প্রধান কার্যালয়ের পাশেই একশ’ কোটি ডলার মূল্যে নতুন জমি কিনেছে গুগল।

গুগলের এক প্রতিনিধি নতুন কার্যালয়ের জন্য জমি কেনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন । তবে এ নিয়ে বেশী কথা বলতে রাজি  হননি ওই ব্যক্তি। তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, গুগলের নতুন কেনা জমির আয়তন এখনকার গুগলপ্লেক্স প্রধান কার্যালয়ের জমির চেয়ে বড়।

এই বছর যুক্তরাষ্ট্রের বে এরিয়াতে গুগলের কেনা এই জমিটি সবচেয়ে বড় জমি। আর এ বছর দেশটিতে জমি ক্রয়ে দ্বিতীয় বৃহত্তম ঘটনা এটি। প্রস্তাবিত ট্রানজিট ভিলেজ বানাতে ইতোমধ্যে স্যান হোসেতেও সম্পত্তি কেনা শুরু করেছে সার্চ জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। আর মাউন্টেইন ভিউ, সানিভেল, ডাউনটাউন স্যান হোসে এবং উত্তর স্যান হোসেতে জমি কিনতে অন্তত ২৮৩ কোটি মার্কিন ডলার খরচের কথাও জানিয়েছে গুগল।

বিস্তারিত
কিভাবে ভ্যাট সার্টিফিকেট করতে হবে ? কিভাবে ভ্যাট সার্টিফিকেট নবায়ন করবেন? ভ্যাট সার্টিফিকেট করতে কত ফি দিতে হয় ? Vat certificate bangladesh AtoZ

আপনারা অনেকেই জানেন যে  ভ্যাট সার্টিফিকেট ছাড়া বাণিজ্যিক ভাবে আমদানি করলে জরিমানা গুনতে হয়। আবার আধুনিক কালে ভ্যাট সার্টিফিকেট ছাড়া ব্যবসা বাণিজ্য করা একদম অসম্ভব হয়ে পড়েছে।  আজকে আমি দেখাবো কিভাবে ভ্যাট সার্টিফিকেট করতে হয়? ভ্যাট সার্টিফিকেট নিয়ে   আপনাদের বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবো। পোষ্ট শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরধ রইলো।


প্রথমে বলবো ভ্যাট সার্টিফিকেট প্রাপ্তির জন্য যে সব কাগজপত্র প্রয়োজন

* ভ্যাট সাটিফেকেট প্রাপ্তির জন্য সরকার কর্তক প্রনীত নিদিষ্ট ফরম (মুসক-৬)

* দুই কপি সত্যাইয়িত ছবি ।

* টিআইএন সার্টিফিকেট।

* ট্রেড লাইসেন্স।

* ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট।


অনেক গুলি ব্যবসার একটি ভ্যাট সার্টিফিকেট কিভাবে করবেন?

উৎপাদন পর্যায় তথা কারখানা ব্যতীত অন্যান্য ব্যবসা যেমন আমদানীকারী , রপ্তানীকারী বা সরবাহরকারী, কর যোগ্য সেবা প্রদানকারী যেমন হাসপাতাল, পার্লার অথবা সেবা রপ্তানীকারী প্রতিষ্ঠান যদি একই  স্থান হতে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং হিসাব নিকাল ও রেকর্ড পত্র কেন্দ্রীয়ভাবে সংক্ষন করলে উক্ত ব্যবসার পরিচালনা করার জন্য আপনি কেন্দ্রীয়ভাবে একটা  ভ্যাট সার্টিফিকেট নিলেই হবে ।


কেন্দ্রীয়ভাবে ভ্যাট নিবন্ধনের জন্য কার বরাবরে আবেদন করতে হবে ?

জাতীয় রাজস্ব  বোর্ড, রাজস্ব ভবন , ঢাকা বরাবরে আবেদন করতে হয়।


কেন্দ্রীয়ভাবে ভ্যাট নিবন্ধনের জন্য আবেদনের সঙ্গে কি কি দলিলপত্র থাকতে হবে ? 

কেন্দ্রীয়ভাবে ভ্যাট নিবন্ধনের জন্য নিন্মোক্ত দলিলপত্রাদি থাকতে হবে ,

১.মুল্য সংযোজন কর সনদপত্রের অনুলিপি ( যদি না থাকে )

২. মুল্য সংযোজন কর নিবন্ধনের জন্য আবেদন ( মুসক -৬) যদি না থাকে ।

৩. টি . আই . এন সনদপত্র এর অনুলিপি।

৪. কর পরিশোধ সনদপত্র।

৫ . কেন্দ্রীয় নিবন্ধনের অধীন ইউনিট সমুহের মানচিত্র।

৬ . কেন্দ্রীয় নিবন্ধনের অধীন ইউনিট সমুহের ট্রেড লাইসেন্স এর অনুলিপি ( ফটোকপি )।

৭.  কেন্দ্রীয় নিবন্ধনের অধীন ইউনিট সমুহের ভাড়া চুক্তি বা মালিকানা দলিলের অনুলিপি।

৮. ব্যবসা সংঘ স্মারক এবং সংঘবিধি বা পরিমালার নিয়ামাবলীর সত্যায়িত অনুলিপি ।


আরও পড়ুন

কেন্দ্রী নিবন্ধনপত্র প্রদান

এভাবে আপনি আবেদন করার পর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিশেষ আদেশ জারী করে আদেশ বর্নিত শর্তাদি পালন সাপেক্ষে কেন্দ্রীয় নিবন্ধন ব্যবস্থায় মুসক কার্যক্রম  পরিচালনার নির্দেশ প্রধান করে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় দপ্তরকে ঐ আদেশে বর্নিত ঠিকানায় কেন্দ্রীয় নিবন্ধনের দেওয়া আদেশ জারী করে এবং উক্ত আদেশের সর্বোচ্চ দুই কার্যদিবসের মধ্যে বিভাগীয় দপ্তর করদাতাকে নিবদ্ধন ফরম প্রধান করবে ।


উৎপাদন ব্যবসার নিবন্ধন

 উৎপাদন ব্যবসার নিবন্ধন নিতে আপনাকে নিচের বিষয় গুলি উপস্থাপন করতে হবে।


* উৎপাদনস্থলে বা ব্যবসা স্থলের আঙ্গন , প্লান্ট . যন্ত্রপাতি  বা ক্রয় - বিক্রয় বা মজুদযোগ্য পন্য ও এর উপকরনের বিষয়ে একটি ঘোষনা পত্র।

* ইনকর্পোরেশন সার্টিফিকেট এবং স্মারক সংঘ এবং বিধি (কোম্পানীর ক্ষেত্রে)

* বাড়ি ভাড়া চুক্তিপত্র অথবা মালিকানা দলিল (ফটোকপি)

* কারখানা নকশা ( কারখানার ক্ষেত্রে )

 

ভ্যাট সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে কি পরিমান ফি দিতে হয় ? 

ভ্যাট  সার্টিফিকেট প্রাপ্তির জন্য কোন প্রকার ফি এর প্রয়োজন নেই ।এটি সরকার ফ্রিতেই করে দিবে।


আরও পড়ুন

কিভাবে ভ্যাট  সার্টিফিকেট নবায়ন করবেন?

বানিজ্যিক আমদানিকারকগনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক বছর একবার ভ্যাট  সার্টিফিকেট নবায়ন করতে হয় ( মুসক ৬ (ক) ফরম , বিধি ১১ ক অনুসারে ) । তবে বানিজ্যিক আমদানিকারক গন ভিন্ন অন্যান্যদের ক্ষেত্রে ভ্যাট  সার্টিফিকেট নবায়ন করার কোন প্রয়োজন নেই ।


কোন অফিস হতে ভ্যাট  সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হয়?

কতগুলো এলকা নিয়ে একটা মুসক বিভাগ গঠিত হয় । কোন এলাকার জন্য ভ্যাট  সার্টিফিকেট প্রপ্তির জন্য আবেদন এবং প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়াদি ঐ নিদিষ্ট বিভাগে সম্পন্ন করতে হয় । তবে কোন বিভাগের আওতার কোন কোন এলকা রয়েছে এই বিষয়ে কোন চুড়ান্ত তালিকা এখোনো প্রকাশ করা হয়নি ।

আপনার আসে পাশে খোঁজ নিলেই দেখবেন অনেক রাজস্ব অফিস আছে তাদের থেকেই এই ভ্যাট সার্টিফিকেট করে নিতে পারবেন।


পোষ্ট টি শেয়ার করার অনুরধ রইলো । ভালো থাকবেন সবাই।

বিস্তারিত
চট্টগ্রাম বন্দরে এক মাসেই দুই লাখ ৬৫ হাজার কনটেইনার ওঠানামার রেকর্ড ।। Container in chittagong

চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের নভেম্বর মাসে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে রেকর্ড পরিমাণ কনটেইনার ওঠানামা হয়েছে । সংখ্যায় এই পরিমাণ দুই লাখ ৬৫ হাজার

একক ।  এই পরিমাণ বন্দরের ইতিহাসে কনটেইনার ওঠানামায় সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে। এর আগে চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে দুই লাখ ৫৯ হাজার একক

কনটেইনার ওঠানামার রেকর্ড করেছিল চট্টগ্রাম বন্দর। আর গত মার্চ মাসে রেকর্ড ছিল দুই লাখ ৫৪ হাজার একক।


কনটেইনার ওঠানামার বিদ্যমান যন্ত্রপাতি ও টার্মিনাল-জেটি দিয়েই এর আগে রেকর্ড গড়েছিল বন্দর কর্তৃপক্ষ। আর নভেম্বর মাসে রেকর্ড গড়ার কারণ হচ্ছে কনটেইনার

ওঠানামার আধুনিক নতুন ছয়টি যন্ত্র ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ যুক্ত হওয়া।


চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (পরিবহন) গোলাম সারোয়ার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নতুন ছয়টি কি গ্যান্ট্রি ক্রেন যুক্ত করে বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল

 (এনসিটি) সচল হওয়ায় কম সময়ে বেশি কনটেইনার ওঠানামা সম্ভব হয়েছে। এতেই কনটেইনার ওঠানামায় নতুন রেকর্ড গড়েছে। এতে বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে;

আমরা প্রবৃদ্ধির এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই।’


জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে নতুন জেটি ও টার্মিনাল চালু না হওয়া; কনটেইনার ও পণ্য ওঠানামায় নতুন যন্ত্র যোগ না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরের ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি সামাল

দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছিল। জেটি খালি না থাকায় জাহাজগুলোকে পণ্য নিয়ে বহির্নোঙরে বাড়তি সময় অলস বসে থাকতে হতো। এতে প্রতিদিন জাহাজের

আকারভেদে আট থেকে ১২ হাজার ইউএস ডলার ক্ষতি গুনতে হতো ব্যবসায়ীদের। এ নিয়ে বন্দর ব্যবহারকারীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়লেও তা আশ্বাসের

মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।


জানা গেছে, চলতি ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে দুই লাখ ৪৩ হাজার একক কনটেইনার ওঠানামা হয়। এরপর ফেব্রুয়ারিতে তা কমে দুই লাখ ২১ হাজার

এককে উন্নীত হয়। সর্বশেষ মার্চ মাসে দুই লাখ ৫৪ হাজার একক ওঠানামা করে আগের সব রেকর্ড ছাড়ায় বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর জুলাই মাসে দুই লাখ

৫৯ হাজার একক কনটেইনার ওঠানামা করে নতুন রেকর্ড গড়ে। নভেম্বর মাসে সেই রেকর্ডও ছাড়ায়।


জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল, চিটাগাংয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট গিয়াস উদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন,

‘পণ্য ওঠানামার ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি সামাল দেওয়া ছিল চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

নির্ধারিত সময়ে গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ অন্য যন্ত্রপাতি যুক্ত করা, অচল গ্যান্ট্রি ক্রেন সচল করা,

নতুন টার্মিনাল নির্মাণ দ্রুত করার অনেক উদ্যোগ বর্তমান চেয়ারম্যান নেওয়ায় ব্যবহারকারীদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি এসেছে। এখন সেটি ধরে রাখতে হবে।’

বিস্তারিত
ভারত থেকে কি কি পন্য আনা যায় ।। ভারত থেকে আমদানি পণ্য তালিকা Import List of India

ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে চান অনেকেই । আপনি যদি লাইচেঞ্ছ দিয়ে আমদানি করতে চান তবে সকল প্রকার পণ্য
ভারত থেকে আমদানি করতে পারবেন। আজকের পোষ্টে আমি লেখার চেষ্টা করবো ভারত থেকে আমদানি পণ্য তালিকা। তবে
কিছু পণ্য আছে যেসব পণ্য ভারত থেকে আমদানি করা নিষেধ। আজকের ভারত থেকে আমদানি পণ্য তালিকায় আমি আপনাদের
সাথে ভারত থেকে নিষিদ্ধ  আমদানি পণ্য তালিকা দেয়ার চেষ্টা করবো।

ভারত থেকে আমদানি পণ্য তালিকা
শাম্পু, সিনে, থটিক ডিটারজেন্ট বেজড, টয়লেট সোপ, সিরামিক তৈজসপত্র, মিল্ক পাউডার এন্ড ক্রিম পাউডার, লজেন্সেস, থ্রিপিস
লুঙ্গি, জুতা, পাঞ্জাবী, জামস (ফ্রুট প্রিজার্ভস) , এন্ড জেলীস, সয়াবিন অয়েল, চিনি, ফ্রট জুসে, চীপস , মধু, সস্, সফ্ট ড্রিংস, ইন্সটান্ট নুড
এডিবল সানফ্লাওয়ার অয়েল, টুথপেষ্ট, লিপস্টিক, আফটার সেভ লোশন , কার্বনেটেড বেভারেজেস,  জামাকাপড় , পেন্সিল, বল পেন ইত্যাদি।

এছাড়া মেয়েদের সকল আণ্ডার গার্মেন্টস, ছেলেদের সকল প্রকার আণ্ডার গার্মেন্টস, থ্রি পিস, কুর্তা, শেরওয়ানী সহ সকল জামা কাপড়।

ভারত থেকে নিষিদ্ধ  আমদানি পণ্য তালিকা
চিংড়ি মাছ আমদানি নিষিদ্ধ, পপি সীড ও পোস্তা দানা আমদানি নিষিদ্ধ, ঘাস এবং ভাং আমদানি নিষিদ্ধ, আফিম আমদানি নিষিদ্ধ, ঘন চিনি আমদানি নিষিদ্ধ
কৃত্তিম সরিষার তেল আমদানি নিষিদ্ধ ।

বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js