দিন শতাব্দী পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের ব্যবহার্য জিনিসপত্রের মধ্যেও পরিবর্তন চলে এসেছে।
আগে মানুষ কাগজের ব্যাগ ব্যবহার করতো। এর পর মানুষ ব্যবহার করা শুরু করে পলিথিনের ব্যাগ। যেহেতু পলিথিনের ব্যাগ পরিবেশ ও সাস্থের জন্য ক্ষতিকর সেহেতু মানুষ এসব ব্যাগ ব্যাবহার করা থেকে নিজেদের ফিরিয়ে নিচ্ছে। আবার সরকারী ভাবে আমাদের দেশে এসব পলিথিনের ব্যাগ নিষিদ্ধ করা
হয়েছে অনেক আগে থেকে। পলিথিনের ব্যাগের বিকল্প হিসাবে আমাদের দেশে টিস্যু ব্যাগের প্রচলন চালু হয়েছে। এসব টিস্যু ব্যাগ দামে একটু বেশী হলেও পলিথিনের ব্যাগের চেয়ে টেকসই ও মজবুত।
যারা এসব টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা কিনতে চান তাদের জন্য আজকে আমারা কিছু টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা ও উৎপাদনকারীদের মোবাইল নাম্বার ও ঠিকানা দেবার চেষ্টা করতেছি। আপনারা নিজ দায়িত্বে ব্যবসার বাকি কাজ সম্পন্ন করবেন।
MD Kawsar Alam
টিস্যু ব্যাগ পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয়। যে কোন ডিজাইনের ব্যাগের জন্য যোগাযোগ করুন নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করা হয়।
ফ্রেন্ডস টিস্যু ব্যাগ কোম্পানি লিমিটেড
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ ফ্রেন্ডস ব্যাগ ফ্যাক্টরি
মার্কেট চ্যালেঞ্জিং এবং হোলসেল রেটে টিস্যু ব্যাগ নিন
নুন্যতম ২ টাকা ৭৫ পয়সা প্রতি থেকে শুরু (১কালার প্রিন্ট সহ) বিস্তারিত তথ্য এবং অন্যান্য চ্যালেঞ্জিং রেটে যে কোন ডিজাইনের ব্যাগের জন্য যোগাযোগ করুন।
নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করা হয়।
বিঃ দ্রঃ ঢাকার মধ্যে শিপমেন্ট চার্জ ফ্রি।
ঐশী প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং,ঢাকা।
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ ঐশী ব্যাগ ফ্যাক্টরি
নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ
নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ বাংলাদেশে ২০০৮ সালে হতে চীন থেকে নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ আমদানী ও বাজারজাত করে।
পরবর্তিতে ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশে নন ওভেন ফ্যাব্রিক্সের ব্যাগ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করে আসছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যাগ উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ কারী প্রতিষ্ঠান নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ প্রতিদিন ৪,০০,০০০+ পিছ ব্যাগ উৎপাদন ও অর্ডার সরবরাহ করে আসছে। বর্তমানে সারা দেশে ১,৫০,০০০+ হ্যাপী কাস্টমার এবং ঢাকা সহ সারা বিশ্বে ১৫০০০+ কর্পোরেট ক্লাইন্ট রয়েছে। বাংলাদেশের একটি রপ্তানি কারক প্রতিষ্ঠান নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ যারা মধ্যপ্রাচ্য , ইউরোপ সহ বিশ্বের ১২টি রাষ্ট্রে ব্যাগ রপ্তানী করে আসছে। সরাসরি মার্কেটিং থেকে অর্ডার গ্রহণ করছে এবং তাৎক্ষনিক ডেলিভারি দিচ্ছে।
বাংলাদেশের
একমাত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে প্রতিটি জেলায় আমাদের প্রতিনিধি রয়েছে। যেকোন
সময় সরাসরি অর্ডার গ্রহণ ও ডেলিভারীর লক্ষ্যে আমাদের
প্রতিনিধি আপনার পাশেই রয়েছে।
নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরী লিঃ
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুনঃ নবাব ব্যাগ ফ্যাক্টরি
এছাড়া নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত পাইকারি ব্যগ বিক্রি করে থাকেন মায়ের আছল এন্টারপ্রাইজ
বাংলাদেশ পোষ্ট অফিস থেকে ১৮১ টি দেশে পার্সেল সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো যায় । আপনারা যারা বিদেশে কিছু পাঠাতে চান তাদের জন্য এই পোষ্ট অনেক কাজে আসবে আসাকরি।
অস্ট্রলিয়া - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২১৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৮০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৪১০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩১০ টাকা ।
অস্ট্রিয়া - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২২৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৯০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৬৬০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৯০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১২১০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৮০ টাকা ।
ব্রাজিল - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২৭৪০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ২৩৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৫৪০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৫২০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা ।
বাহরাইন - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ১৬৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১২০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১২৯০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২১০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৫০ টাকা ।
কানাডা - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২৫৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩০০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ২০৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৪২০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৬০ টাকা ।
চায়না - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ১৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৫০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১২৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৪০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৪০ টাকা ।
ফ্রাঞ্চ - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২২৭০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৯০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৮৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৩৪০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
msw online, msw programs, masters in social work, online psychology degree, online college, online social work degree, msw degree, psychology courses online, online business degree, elementary education online, online mba programs
জার্মানি - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২২৭০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৯০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৮৭০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৫৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
ভারত - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৭০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ৭৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৯০ টাকা ।
কাতার - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ১২৯০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১২০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১০৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৮০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ৯৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৪০ টাকা ।
kidney foundation car donation, unicef donation, reputable car donation charities, npr car donation donate money to charity, best car donation charities, cancer research donation, donating to charity
সৌদি আরব - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ১৭৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১২০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১২৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৮০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৩০ টাকা ।
লন্ডন - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২২৬০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ১৯০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৫৭০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৫৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৭০ টাকা ।
আমেরিকা - ই এম এস - প্রথম ২৫০ গ্রাম ২২৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৮০ টাকা ।
এয়ার পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৮৫০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা ।
সার্ফেস পার্সেল- প্রথম ৫০০ গ্রাম ১৪৩০ টাকা পরবর্তী ২০ কেজি পর্যন্ত প্রতি কেজি ২৮০ টাকা ।
motorcycle lawyer, automobile accident lawyers, auto injury lawyers, accident claims lawyers, mesothelioma law firm, accident attorney, accident lawyers firm, accident lawyer, car wreck lawyer, car lawyer
দিষ্টি আর্কষণ :
বিদেশগম ইএমএস/পার্সেল/রেজিঃ দ্রব্যের অভ্যন্তরে প্রেরণ নিষিদ্ধ দ্রব্যের বিবরণ :
১। এমন কোন দ্রব্য যা দেশীয় আইনে বা সরকারী আদেশে মোতাবেক নিষিদ্ধ ঘোষিত
২। অশ্লীল বা নগ্ন ছবি, শিল্পকর্ম , মুদ্রিত দ্রব্য , খোদাই শিল্প বা এধরনের যে কোন কুৎসিত বা অশ্লীল বস্তু ।
৩। রাষ্টবিরোধী , অবৈধ উস্কানীমুলক প্রচারণা ।
৪। নারকোটিকস , বিস্ফোরক , আগ্নোয়াস্ত্র , কারেন্সী (টাকা / পয়সা নেগোসিয়েবল ব্যাংক ইন্সটুমেন্টস(চেক/পে-অর্ডার/ডিডি) লটারীর টিকিট ,
সেভিংস ইন্সটুমেন্ট , তীক্ষ/ধারালো প্রান্ত যুক্ত যে কোন দ্রব্য ।
৫। যে কোন প্রকার খাবার ( চাল , ডাল , চানাচুর , চিড়া , আচার , শুটকী , মাচ ,মাংস ) ইত্যাদি ।
৬ । সিগারেট / বিড়ি /তামাকজাত যে কোন দ্রব্য ।
৭। যে কোন প্রকার তরল দ্রব্য ।
৮। ধাতব পদার্থ বা ধাতব পদার্থযুক্ত যে কোন দ্রব্য ।
৯। ইলেকট্রনিক্স / ইলেকট্রক দ্রব্যাদি ।
১০ । ঔষধ , নেশা জাতীয় যে কোন দ্রব্য ।
auto insurance quotes, workers compensation insurance, car insurance quotes compare car insurance online, buy car insurance online, auto insurance commercial auto insurance, small business insurance, professional indemnity, general liability insurance, e&o insurance business insurance, car insurance, insurance quotes
আজকের ব্যবসার আইডিয়াতে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আড়াই লাখ টাকা ইনভেষ্ট করে এক কোটি দেড় কোটি টাকা আয় করতে পারবেন ৷
আপনারা
ইঞ্জিনে ব্যাবহৃত লুব্রিকেন্ট সম্পর্কে অনেকেই জানেন ৷ সাধারনত আমরা এটাকে
মোবিল নামেই চিনি ৷ এই লুব্রিকেন্টের ব্যবসা একটি সিক্রেট ব্যবসা ৷
অনেকেই
জানেন না এই ব্যবসার সিক্রেট লাভ কিভাবে করা যায় ৷ আজকের ভিডিওতে এই
লুব্রিকেন্ট ব্যবসা করে কিভাবে প্রতি মাসে কোটি টাকা আয় করতে
পারবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ৷
কিভাবে শুরু করবেন ??
শুরু করার আগে এই লুব্রিকেন্ট মার্কেট
নিয়ে আপনাকে একটু গবেষনা করতে হবে ৷ আশে পাশে অন্তত ১০০ দোকানে ভিজিট
করুন যারা এই লুব্রিকেন্ট বিক্রি করে ৷
এসব লুব্রিকেন্ট সাধারণত মোটর পার্টসের দোকানে , মোটর গেরেজে ইত্যাদি স্থানে বিক্রি হয়ে থাকে ৷ প্রথমে আপনি
কোন লুব্রিকেন্ট কত দামে বিক্রি হয় এটার একটা তালিকা তৈরি করবেন ৷
কারণ
বাজারে নামিদামী ব্রান্ডের লুব্রিকেন্ট যেমন বিক্রি হয় তেমনি লোকাল
ব্রান্ডের লুব্রিকেন্ট ও বিক্রি হয়ে থাকে ৷ এদের দামও কম বেশী হয়ে থাকে ৷
আপনি যেহেতু নতুন ব্র্যান্ড নিয়ে মার্কেটিং করবেন সেহেতু দাম একটু কম দেয়া লাগবে।
এবারের
কাজ হলো প্লাষ্টিকের ১ লিটার ২ লিটার ৫ লিটারের বোতল সংগ্রহ করা ৷ পুরান
ঢাকায় এসব বোতল লোকালি তৈরি হয় ৷ পুরান ঢাকার চক বাজারে অনেক
দোকান আছে যারা এসব বোতল বানিয়ে লোকাল মার্কেটে সেল করে। প্রত্যেকটি বোতল ১০-১৫ টাকায় কিনতে পারবেন ৷ খালি বোতল কেনার পর
বোতলে একটা লেবেল লাগাতে হবে। এই লেবেল আপনি ঢাকার আরমবাগ থেকে বানিয়ে নিতে পারবেন। প্রতি লেবেল ৫ টাকা করে পড়বে।
এবার
২৫০ লিটারের লুব্রিকেন্ট ড্রাম ক্রয় করতে হবে ৷ ঢাকার নবাবপুরে অনেক
আমদানী কারক আছেন যারা লুব্রিকেন্ট ২৫০ লিটার ড্রামে করে আমদানী করে থাকে ৷
৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকায় পাবেন এসব ড্রাম ৷ কম বেশী হতে পারে ৷
যদি ৪০ হাজার টাকায় ড্রাম কিনেন তবে ১৬০ টাকা করে প্রতি লিটার পড়বে ৷
তবে
আপনি নিজে আমদানী করতে পারলে প্রতি লিটার ৮০-৯০ টাকায় আমদানী করা সম্ভব ৷
মধ্যপ্রাচ্যে প্রতি লিটার লুব্রিকেন্ট বোতল সহ ৭০-৮০ পড়বে ৷
ড্রামে করে নিয়ে আসলে ৬০-৭০ টাকায় কিনতে পারবেন ৷ দুবাই থেকে অনেকেই লুব্রিকেন্ট আমদানি করে থাকে। লুব্রিকেন্ট আমদানি করা তেমন কোন
কঠিন কাজ না। আপনি নিজেও চাইলে লুব্রিকেন্ট আমদানি করতে পারবেন। এছাড়া আলিবাবা থেকেও আমদানি করতে পারবেন। কিভাবে আলিবাবা থেকে
লুব্রিকেন্ট আমদানি করতে হয় সেটা নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পোষ্ট দেয়া আছে দেখে নিতে পারেন।
তবে লুব্রিকেন্ট আমদানী করার জন্যে জ্বলানী আধিদপ্তর থেকে বিশেষ লাইসেন্স নিতে হবে ৷ এজন্য প্রাথমিক ভাবে কাউকে দিয়ে আমদানি করিয়ে
নিতে পারেন। এজন্য আমদানিকারক কে লিটার প্রতি ১০-১৫ টাকা করে দিতে হয়।
লাভ লোকসান
এক লিটার লুব্রিকেন্টে মোট খরচ আমদানী না করে লোকাল থেকে ক্রয় করলে ১৬০ টাকা (অনুমানিক)
বোতল ২০ টাকা
ষ্টিকার ৫ টাকা
মার্কেটিং ১০ টাকা
মোট ১৯৫ টাকা
বাজারে এক লিটার লুব্রিকেন্ট পাইকারী সেল২৪০-২৫০ টাকা । তাহলে আপনি প্রতি লিতারে ৫০ টাকা লাভ করতে পারবেন সহজেই ৷
নিজে আমদানী করতে পারলে প্রতি লিটারে খরচ ১২০ টাকা বোতল সহ ৷ বিক্রি ২৫০ টাকা হলে লাভ হবে ১৩০ টাকা প্রতি লিটারে ৷
আপনি যদি প্রাথমিক ভাবে ১০০০ লিটার প্রতিদিন বিক্রি করতে পারেন তবে প্রতিদিন ৫০০০০ থেকে ১০০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন ৷ সব কিছু
ঠিক ঠাক থাকলে বছরে অনুমানিক এক কোটি থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। তবে প্রাথমিক ভাবে ১০০০ লিটার বিক্রি করা অনেক কঠিন হলেও
আস্তে আস্তে সবই সম্ভব হবে। চেষ্টা করবেন ভালো কোন পরিবহন সেক্টর কে টার্গেট করতে। তাহলে বেশী পরিমাণে মার্কেটিং করা লাগবেনা।
আয় করতে পারবেন ৷
কত টাকা ইনভেস্ত করা লাগবে ?
১০০০ লিটার লুব্রিকেন্ট ক্রয় করতে আপনাকে ইনভেস্ত করতে হবে ২ লাখ টাকার
মত। মার্কেটিং করতে আরও ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। আপাদত
আড়াই লাখ টাকা হলেই চলবে। এর পর আস্তে আস্তে আপনার ইনভেস্ট বাড়াতে পারবেন।
সাবধানতা
এই ব্যবসায় বাকি বেশী পড়ে। চেষ্টা করবেন লাভ কম হলেও বাকি বেশী না দিতে।
আলিবাবা থেকে বেশী পরিমাণে পণ্য আমদানি করার আগে আমরা সবাই চাই আমাদের পণ্যের সাম্পাল আমদানি করতে।
এজন্য কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়। এই টোটাল প্রক্রিয়াকে আমরা কয়েকটি ভাগে ভাগ করতে পারি। পোষ্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরুধ রইলো।
প্রথম ধাপ
আপনি প্রথমে আলিবাবাতে সেলার দের সাথে যোগাযোগ করবেন পণ্যের দর দাম ফাইনাল করা নিয়ে। এটা আপনি ইমেইল বা
সেলারদের মেসেজ দিতে পারেন। কিভাবে আলিবাবার সেলারদের সাথে যোগাযোগ করবেন সেটা নিয়ে আমাদের পোষ্ট আলিবাবা থেকে পণ্য কেনার নিয়ম আছে আপনি এখান থেকে দেখে নিতে আপ্রেন।
দ্বিতীয় ধাপ
আসা করি আপনি পণ্যের দাম দর নির্ধারণ করে নিয়েছেন। এবার দ্বিতীয় ধাপে আপনি তাদের কাছে পণ্যের সাম্পাল চাইবেন।
এই স্যাম্পল অধিকাংশ সময় ফ্রি দিয়ে থাকে। তবে দামি কোন পণ্য হলে ওরা আপনাকে ফ্রি দিবেনা। যদি ফ্রি না দেয় তবে আপানকে
পণ্যের মূল্য তারা যে ভাবে চায় সেভাবে পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি তাদের ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন এর মদ্দমে পরিশোধ করতে পারেন অথবা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও পরিশোধ করতে পারেন। কিন্তু আপনার এই কার্ড অবশ্যই দুই কারেন্সির সাপোর্ট করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ।
এবার আপনাকে শিপিং চার্জ পরিশোধ করতে হবে। এটা একটু জটিল। কারণ সাধারণত সেলাররা DHL,FEDEX,TNT ইত্যাদি
কুরিয়ার আপনার সাম্পাল পাঠাবে। যাদের এসব কুরিয়ার সার্ভিসে আকাউন্ট আছে তাদেরকে পণ্য ওরা পাঠিয়ে দিবে। আপনি
বাংলাদেশে পেমেন্ট করে পণ্য নিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি DHL,FEDEX,TNT তে আকাউন্ট না থাকে তবে স্যাম্পল এর জন্য আপানকে আগেই সেলারকে কুরিয়ার চার্জ পরিশোধ করতে হবে।
শেষ ধাপ
এবার আপনাকে কুরিয়ার থেকে ফোন করে জানানো হবে আপনার পণ্য চলে আসেছে । দুই ভাবে আপনি পণ্যটি পেতে পারেন।
কুরিয়ার কোম্পানি আপনার কাছে পৌঁছে দিবে অথবা আপনাকে পণ্যের সকল কাগজ পত্র দিয়ে যাবে, আপনি ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে সি এন্ড এফ দিয়ে পণ্য ছাড়িয়ে নিতে পারবেন।
কত খরচ লাগবে পারে
সাধারণত DHL,FEDEX,TNT একটা নরমাল পণ্য কুরিয়ার নিয়ে আসতে ২০০০ টাকা নিয়ে থাকে। ১ গ্রাম থেকে ১০০০ গ্রাম।
কাস্টমস এর ট্যাক্স বিভিন্ন রকম হতে পারে। ৩০০০ টাকা নরমাল খরচ হবে। তাহলে সব মিলিয়ে ৪০০০ টাকা চলে আসলো।
লুং প্যালেস হুরুন গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০১৯ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয় ,
এ বছর
দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় প্রথমে রয়েছেন আমাজনের সিইও
এবং চেয়্যরম্যান জেফ বেজস। তার নেট সম্পদ ২০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৪৭ বিলিয়ন
ডলার ।
শীর্ষ দশে
থাকা বাকি ধনীদের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান ও
সিইও বিল গেটস । গত বছর তার সম্পদ ৭ শতাংশ বেড়ে ৯৬ বিলিয়ন হয়েছে।
তৃতীয় হয়েছেন বার্কশেয়ার হেথাওয়ের চেয়ারম্যান ও সিইও ওয়ারেন বাফেট , তার সম্পদ ১৪ শতাংশ কমে হয়েছে ৮৮ বিলিয়ন ডলার ।
চতুর্থ শীর্ষ ধনী হয়েছেন বার্নড আর্নল্ট , তার সম্পদ ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৮৬ বিলিয়ন
ডলার ।
পঞ্চম স্থানে রয়েছেন মার্ক জাকারবার্গ তার সম্পদ ১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৮০ বিলিয়ন
ডলার ।
ষষ্ঠ , কার্লোস স্মিম হেলু , তার সম্পদ ১ শতাংশ কমে হয়েছে ৬৬ বিলিয়ন ডলার ।
সপ্তম হয়েছেন, আর্মেনসিও ওর্তেগা , তার সম্পদ ২৩ শতাংশ কমে যাওয়ায় ৫৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে ।
আষ্টমে রয়েছে সার্জে ব্রিন , তার সম্পদ ১৭ শাতাংশ বেড়ে ৫৪ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
নবম স্থানে
উঠেছেন ভারতের রিলায়েন্স ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও এমডি মুকেশ আম্বানি ,
তার সম্পদ ২০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৪ বিলিয়ন ডলার ।
দশম স্থানে রয়েছেন গুগলের ল্যারি পেজ , তার সম্পদ ৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৩ ডলার ।
ব্যবসা শুরু করার জন্যে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব দরকারি হয়ে পড়ে । যারা অল্প টাকায় ছোট খাট ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব দরকারি । সাধারণত ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন বিক্রেতা গণ অফলাইনে তাদের ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন বিক্রি করে থাকেন। অনলাইনে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন খুব কম পাওয়া যায়। আমরা ই বাই থেকে আপনাদের জন্য অনলাইনে ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন নিয়ে এসেছি। নিচে বিভিন্ন ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিনের সাপ্লায়েরের লিংক দেয়া হলো । আপনারা ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন এই সব সাপ্লায়ার থেকে নিতে পারবেন।
আপনি যদি ছোট মুড়ি ভাজার মেশিন কিনতে চান তবে একই লিংকে দেখতে পারেন "ছোট মুড়ি ভাজার মেশিন" এছাড়া ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরির মেশিন ক্রয় করতে দেখতে পারেন "ডিটারজেন্ট পাউডার তৈরির মেশিন" আগরবাতি তৈরির মেশিন ক্রয় করতে এই সাপ্লায়ার দেখতে পারেন 'আগর বাতি তৈরির ক্ষুদ্র শিল্পের মেশিন'এছাড়া ঘাস কাটার মেশিন ক্রয় করতে এই লিংকে দেখতে পারেন। পেপার প্লেট তৈরির মেশিন পাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। আপনি যদি মশার কয়েল বানাতে চান তবে মশার কয়েল অটো মেশিন ।। Auto mosquito coil machine দেখতে পারেন। মোমবাতি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটা বস্তু । আপনি যদি মোমবাতি তৈরির কারখানা দিতে চান তবে মোমবাতি তৈরির মেশিন কিনে পারবেন এই লিংক থেকে। কলম তৈরি করেও অনেকে ব্যবসা করতেছে । আপনি যদি কলম তৈরির ব্যবসা শুরু করতে চান তবে কলম তৈরি করার মেশিন ।। Ballpen Making Machine কিনে নিতে পারবেন। আইস পপ তৈরি করেও অনেকেই ব্যবসা করতেছেন । আপনি চাইলেও আইসপপ-আইসললী অটোমেটিক ফিলিং সিলিং মেশিন । ।ice lolly making machine কিনে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। চানাচুর, ডাল ভাজা, চিপস বিক্রি করেও অনেকেই ব্যবসা করে যাচ্ছে । আপনি চাইলেও অটো ফ্রাইয়ার । চানাচুর, মটর ভাজা,ডাল ভাজা,চিপস ভাজার জন্য । auto fry machine মেশিন ক্রয় করতে পারেন। ইদানিং স্যান্ডেল তৈরির মেশিন দিয়েও অনেকেই ব্যবসা করতেছেন। আপনি চাইলেও স্যান্ডেল রোলার মেশিন । স্যান্ডেল তৈরি মেশিনের দাম জেনে আসতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে।
যারা স্বল্প পুঁজিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প তৈরি করার জন্য মেশিনারি খুজতেছেন তাদের জন্য ইকো মেশিনারি নিয়ে আসছে বিশেষ ধরনের সুভিধা। ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের মেশিন স্থাপন,প্রশিক্ষণ এবং উৎপাদন কাজে সহযোগিতা করতে ইকো মেশিনারি বিশেষ সুযোগ নিয়ে আসছে। ইকো মেশিনারি সকল প্রকার অটোম্যাটিক চানাচুর মেশিন , মেজলি ভাজার মেশিন, বেকারী আইটেম কেক,বিস্কুট,রুটি তৈরির মেশিন , রোটারী ওভেন, শুকানর ড্রায়ার, অটোম্যাটিক মুড়ি উৎপাদন মেশিন, বয়লার মেশিননারিজ, অটোম্যাটিক মশার কয়েল উৎপাদন মেশিন, অটোম্যাটিক প্যাকেজিং মেশিন, অটোম্যাটিক জুস মিক্সার মেশিন, অটোম্যাটিক সরিষার তৈল ফিল্টার মেশিন, এনার্জি ড্রিঙ্ক উৎপাদন মেশিন, আটা,ময়দা,সুজি,চাল প্যাকেজিং মেশিন, মশলা প্যাকেজিং মেশিন, অটোম্যাটিক চিপস তৈরির মেশিন, বেকারির খামির মিক্সিং মেশিন, আয়োডিন যুক্ত লবন মিক্সিং মেশিন , ডিটারজেন্ট পাউডার মিক্সিং এবং প্যাকেজিং মেশিন, আইস ললি আইস বার তৈরির মেশিন, ৫ টাকা ১০ টাকা দামের লিচু ড্রিঙ্কস তৈরির মেশিন সহ সকল ধরনের মেশিনারিজ সরবরাহ করে থাকে ইকো মেশিনারি।
ইকো মেশিনারি
মোবাঃ 01822371818, 01627490018, ঢাকা।
বিকাশ ব্যবসা এখন খুব জমজমাট একটি ব্যবসা। দেশে অনেকেই আছেন যারা বিকাশ ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করে থাকেন। আজকের পোষ্টে আমারা দেখানোর চেষ্টা করবো কিভাবে বিকাশ ব্যবসা করা যায় এবং এই বিকাশ ব্যবসা করে কত টাকা আয় করা সম্ভব।
আপনার উৎপাদিত যে কোন পণ্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বি টু ওয়েবসাইট, অনলাইন পাইকারি বাজারে ফ্রিতে বিক্রি করুন। রেজিস্টার হতে ক্লিক করুন
মূলত বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ মাধ্যমে লেনদেন করছে। বিভিন্ন ব্যাংক নানা নামে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যেমন- ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ, ইউসিবির ইউক্যাশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং, গ্রামীণফোনের মোবিক্যাশ ইত্যাদি।
ঢাকা এয়ারপোর্টে বা চট্টগ্রাম পোর্টে আমদানি করা পণ্যের কাস্টমস ক্লিয়ারিং করতে সি এন্ড এফ দরকার হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । সি এন্ড এফ
কিভাবে বিকাশ ব্যবসা করার জন্য এজেন্ট হবেন ?
আপনি যদি আপনার দোকানে বিকাশ এজেন্ট নিতে আগ্রহী হন তাহলে আপনি দুই ভাবে এজেন্ট হতে পারবেন (১) বিকাশ ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করে। (২)বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে।
( বিকাশ নিতে হলে আপনার একটি সিম কার্ড লাগবে যাতে কোন বিকাশ একাউন্ট নেই। তাই নতুন সিম নেওয়া ভালো)
* বিকাশ ওয়েব সাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিলে তারা আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে দিবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস যমা দিলে তারা যাছাই বাছাই করে আপনাকে এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে তারা এজেন্ট দিয়ে দিবে।
*বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিসে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দিয়ে আসুন তারা যাছাই বাছাই করে আপনাকে এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে তারা এজেন্ট দিয়ে দিবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ষ্টেশনারী আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারী ষ্টেশনারী আইটেম
* বিকাশ এজেন্ট নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র।
(১) দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ রয়েছে।
(২) যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার তিন কপি ছবি।
(৩) তার ন্যাশনাল অইডি কার্ডের ফটকপি
(৪) আয়কর বা টিন সাটিফিকেট এর ফটোকপি।
(৫) দোকানের সিল।
(৬) একটি সিম।
উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিকঠাক মত দিলে এবং আপনাকে এজেন্ট সিম দেওয়ার উপযুক্ত মনে হলে তারা আপনাকে ট্রেনিং এর ডাকবেন ট্রেনিং এর তারিখ থেকে ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আপনার বিকাশ এজেন্ট সিমটি লেনদেন এর জন্য চালু করে দিবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ভোগ্য পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য
কোথায় দিবেন বিকাশ ব্যবসা?
বিকাশ ব্যবসা করার জন্য লোকেশন নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখানে লোকসমাগম বেশি হয় এমন জায়গায় বিকাশ ব্যবসা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড, শপিংমল ইত্যাদি জায়গা এ ব্যবসার জন্য আদর্শ স্থান। এছাড়া শহরে রাস্তার পাশে অনেকেই বিকাশ ব্যবসা করে ভালো পরিমাণে আয় করতেছেন। তবে আজকাল মানুষ নিজস্ব ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশ ব্যবসা করেও ভালো টাকা আয় করে থাকে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি গার্মেন্টস আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন গার্মেন্টস আইটেম
বিকাশ ব্যবসা করতে কত টাকা মূলধন লাগে ?
বিকাশ ব্যবসা করতে খুব বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয় না। ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। তবে দোকানের পজিশন এবং ডেকোরেশন বাবদ আপনাকে মোটা অঙ্কের টাকা গুনতে হবে। এলাকাভেদে দোকান পজেশন অনুযায়ী আপনাকে খরচ করতে হবে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা। আর ডেকোরেশন বাবদ খরচ হবে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা। এজেন্ট ইচ্ছামতো টাকা লেনদেন করতে পারে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি টুলস এবং হার্ডওয়্যার ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য
কত টাকা লাভ করা যাবে বিকাশ ব্যবসা করে?
প্রতি ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউট এ প্রতি হাজারে ৪টাকা১০ পয়সা। অথাৎ কাস্টমারকে টাকা পাঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা এবং কাস্টমার ক্যাশ আউট বা আপনার কাছ থেকে টাকা উঠালে প্রতি হাজারে ৪.১০ টাকা পাবেন। প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে। কাস্টমার এর এ সকল টাকা আপনি বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিস এর কর্মকর্তা ডিএসও এর কাছ থেকে তুলতে হবে। এতে কোন প্রকার চার্জ নেই। এ ছাড়া যাদের কাস্টমার একাউন্ট খুলে দিলে একটা এমাউন্ট আপনার একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে।
এই হিসেব অনুযায়ী দৈনিক ৪১০৳ আয় করতে হলে আপনাকে মোটামুটি ১,০০,০০০ টাকা লেনদেন করতে হবে।
তবে বিকাশ ব্যবসা করার পাশাপাশি আপনি করতে পারেন ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা। এছাড়া দোকানে রাখতে পারেন মোবাইল ফোন, সিমকার্ড, চার্জার, ব্যাটারি, হেডফোনসহ মোবাইল ফোনের সরঞ্জাম। করতে পারেন মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ। ঠিক ঠাক মত ব্যবসা করতে পারলে দিনে গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বিকাশ ব্যবসা করে আয় করতে পারবেন। মাস শেষে যা দাঁড়ায় প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা। তবে ভালো পরিমাণ লেনদেন করতে পারলে বিকাশ ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি কৃষি পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন কৃষি পণ্য
বিকাশ ব্যবসা করার জন্য সাবধানতা
এজেন্টদের সব সময় ব্যালেন্স চেক করে লেনদেন করতে হবে। নিয়ম রয়েছে এক ব্যক্তি একাধিক অ্যাকাউন্ট করতে পারবে না এবং একসঙ্গে ২৫ হাজার টাকার বেশি লেনদেন করতে পারবে না। লেনদেনের সময় সতর্ক থাকতে হবে, নম্বর ভুল হচ্ছে কি না। তবে
প্রতারকচক্র অনেক সময় ফোনে কর্তৃপক্ষের পরিচয়ে টাকা ট্রানজেকশন করতে বলে। এ ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক সময় মোবাইলের পুরনো মেসেজ ফরোয়ার্ড করে জালিয়াতি করা হয়। এ বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
যারা নতুন
তরে আমদানী রপ্তানি ব্যবসা করতে চান তারা সাধারনত অনলাইনে আমদানি রপ্তানি
ব্যবসার নিয়ম খুজে থাকেন ৷ আসলে আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম নিয়ে
অনেকেই আলোচনা করেন কিন্তু পুর্ণঙ্গ আলোচনা কেউ করেন না ৷ আজকের পোষ্টে আমি
আমদানি রপ্তানি ব্যবসার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো ৷
আমদানি ব্যবসার নিয়ম
আমদানী
ব্যবসা করার জন্য প্রথমেই আপনাকে স্থির করতে হবে কোন পন্য নিয়ে ব্যবসা
করবেন ৷ এক্ষেত্রে আপনি যারা নিয়মিত আমদানী করেন তাদের সাথে আলোচনা করতে
পারেন ৷ প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশের মার্কেট সম্পর্কে ফুল ধারনা নিতে হবে ৷
কত টাকা দরে পন্য পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করা হয় ৷ এর পর রপ্তানিকারকের
সাথে যোগাযোগ করতে হবে ৷
বিশ্বে চায়নার আলিবাবা হলে সবচেয়ে বড়
অনলাইন মার্কেট প্লেস যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেলার রা তাদের পন্যের
এ্যাড দিয়ে থাকে ৷ কিভাবে আলিবাবা থেকে পন্য ক্রয় করবেন তা বিস্তারিত এই পোষ্ট দেওয়া আছে ৷
তার
থেকে পন্যের দাম নিয়ে দর কষাকষি করতে হবে ৷ এবার যদি কাউকে দিয়ে পন্য
আমদানী করাতে চান তবে চাদের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন ৷ আর যদি নিজে এলসি
করতে চান তবে আপনাকে একটি আমদানী লাইসেন্স করতে হবে ৷
কিভাবে আমদানী লাইসেন্স করবেন সেটা নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পোষ্ট দেওয়া আছে ৷
লাইসেন্স করার পর আপনার কাজ হলো সেলারের কাছ থেকে একটা PI আনা ৷ পি আই কি
সেটা নিয়ে বিস্তারিত পোষ্ট আছে দেখে নিবেন ৷ এবার পি আই টা নিয়ে ব্যাংকে
যাবেন এল সি করার জন্যে ৷ এল সি নিয়ে আমাদের পোষ্ট আছে এখান থেকে দেখে
নিন ৷
এবার ব্যাংক যা করার করবে ৷ তারা এলসির কাজ শেষ করে সেলারকে টাকা পরিশোধ করবে ৷ আপনাকে এল সির সকল কাগজ পত্র বুঝিয়ে দিবে ৷
এলসির কাগজ নিয়ে আপনি সি এন্ড এফের কাছে যাবেন ৷ সি এন্ড এফ কি ? তা নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে দেখে নিবেন ৷
সি এন্ড এফ সকল ট্যাক্স পরিশোধ করে আপনার পন্য কাস্টম থেকে খালাস করবে ৷
jutemartbd
পাট ও পাটজাত দ্রব্য যেমন পাটের ব্যাগ, বস্তা ইত্যাদি পণ্য পাইকারি এবং খুচরা বিক্রি করা হয়।
For the Jute items feel free to contact us at:
Jutemart & Craft in Bangladesh
House 13, Road 2,Block A
Banasree, East Rampura
Dhaka 1219, Bangladesh.
Call: +88 01811 414391; 01758066145
+88-02 8396784
E-mail: jutemartbd@gmail.com
sales@jutemart.net
Skype: jutemart
www.facebook.com/jutemart
Artistic Jute Bangladesh
দৈনন্দিন
ব্যবহার্য পন্যের তালিকায় পাটপন্যর চাহিদা বেশ আগে থেকেই । পাটের বিশেষ
কিছু বৈশিষ্টের কারনে আধুনিক যুগেও এর চাহিদা এখন বিশ্বব্যাপী।
টেকসই ও
দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় আমাদের দেশীয় বাজারেও সৃষ্টি হয়েছে প্রচুর চাহিদা। বিশেষ
করে কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিং, গিফট প্যাকেজিং,
শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহুবিদ কাজে।
সবার চাহিদার কথা ভেবে আমরা আপনার চাহিদামত পাটের তৈরী যে কোন মানসম্পন্ন প্রোডাক্ট তৈরী করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
প্রয়োজনে আমাদের সাথে নিন্মোক্ত নম্বরে যোগাযোগ করুন।
ইমেইল: owner@diverse-bd.com
ফোন: +8801722412827/+8801825459459
Jute Bags Products & Suppliers
পাট ও পাটজাত দ্রব্য যেমন পাটের ব্যাগ, বস্তা ইত্যাদি পণ্য পাইকারি এবং খুচরা বিক্রি করা হয়।
Mirpur,Dhaka, Bangladesh
Dhaka, Bangladesh
Call 01818-377640
Jute Bags Bangladesh
Jute
Bags Bangladesh represents wholesale supply process of wide range of
jute bags and various jute made household accessories of Bangladesh. The
range of jute bags include shopping jute bag, designers jute bag, jute
beach bags, jute wine bags, jute backpacks, jute laptop & camera
bags, jute money and purse, promotional jute bags and other jute
products included jute matting, wall hangings,
home furnishings and apparels. We also make custom design production for bulk orders.
tazulislam31@gmail.com
Jute Bags Bangladesh: https://www.facebook.com/JuteBagsBangladesh/
০১৯১২-৩৮৯৬৭৪
টি শার্ট তৈরির কারখানা
টি শার্ট এর ব্যবসা করা এখন খুবই জনপ্রিয়। অনেকেই এই ব্যবসা করে খুব ভালো মানের আয় করতেছেন। আমাদের
দেশে অনেক অনলাইন ব্যবসা আছে যারা কেবল মাত্র টি শার্ট এর ব্যবসা করেই
টিকে আছেন। আজকের পোষ্টে আমি আপনাদের দেখানোর চেষ্টা করবো পাইকারি টি শার্ট
মার্কেট সম্পর্কে যেখান থেকে আপনি পাইকারি দরে টি শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। বাংলাদেশে টি শার্ট এর অনেক পাইকারি মার্কেট পাবেন। কিন্তু সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এসব মার্কেট গুলিতে অনেক নিন্ম মানের কাপড় দিয়ে টি শার্ট তৈরি করে সেল দেয়া হয়। ফলে আপনি এগুলি ক্রয়করে খুব অল্প পরিমানে লাভ করে সেল করতে হবে।
সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি সরসরি ফ্যাক্টরি থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারেন । অনলাইনে খুজলে আপনি অনেক ফ্যাক্টরি পাবেন। মোটামুটি সবাই অনেক ভালো পণ্য দিয়ে থাকে। তবে আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটি ফ্যাক্টরির সন্ধান দিব যেখান থেকে আপনারা ভালো মানের পাইকারি টি-শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। এই ফ্যাক্টরিতে এক্সপোর্ট এর ফেব্রিক্স দিয়ে টি শার্ট তৈরি করা হয় এবং সেগুলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি মেইনটেইন করে বাংলাদেশের মার্কেটে বিক্রি করা হয়। এসব টি শার্ট যদি আপনি বাংলাদেশের মার্কেটে বিক্রি করেন সামান্য কিছু টাকা খরচ করে DTF প্রিন্ট করিয়ে বিক্রি করলে আপনি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন। বর্তমানে ডিটিএফ প্রিন্ট করিয়ে আপনি খুব ভালো দামে এসব টি-শার্ট অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন। মাত্র ১২০ টাকা দিয়ে একটি সলিড টি শার্ট ক্রয় করে সেখানে আপনি যদি DTF প্রিন্টের জন্য ১০ থেকে ২০ টাকা খরচ করেন সেক্ষেত্রে এই টি শার্টগুলো আপনি মিনিমাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় সেল করতে পারবেন। অনলাইনে প্রচুর পেজ রয়েছে যারা নিজস্ব ডিজাইনে এসব টি শার্ট গুলোতে DTF প্রিন্ট দিয়ে অনেক বেশি দামে সেল করে থাকেন।
টি শার্ট ব্যবসায় সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এই প্রোডাক্টের কোয়ালিটি। আপনারা দেখবেন যে পাইকারি মার্কেট গুলিতে ৬০-৭০ টাকায় টি শার্ট বিক্রি করা হয় কিন্তু সেগুলোর কোয়ালিটি খুবই বাজে ধরনের হয়ে থাকে। কারন ঐ সমস্ত মার্কেটগুলিতে সাধারণত প্রচুর পরিমাণে ক্রেতা থাকে তাই তারা পার্মানেন্ট কোন ক্রেতা ধরার তেমন চিন্তা করে না। ফলে তারা যাচ্ছেতাই ধরনের কোয়ালিটি দিয়ে পণ্য বাজারে বিক্রি করে থাকে।
এই ধরনের টিশার্ট আপনি যদি ক্রয় করে সেগুলোতে DTF প্রিন্ট করিয়ে বিক্রি করতে চান তাহলে আপনি নিশ্চিত ব্যবসাতে লস করতে হবে। কারণ এই প্রকারের টি শার্ট গুলো দেখবেন যে বিভিন্ন ভেনে বা রাস্তার পাশে ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। কোয়ালিটি খুব বাজে ধরনের হয়ে থাকে বিধায় এই ধরনের একটি শার্টগুলো ৫-৬ মাস যে কোন ক্রেতা ব্যবহার করলেই এগুলো নষ্ট হয়ে যাবে। যেহেতু ঐ সমস্ত বিক্রেতারা কোন ধরনের ব্রান্ডের চিন্তা করে না কিন্তু আপনি নিজে যখন একটা অনলাইন পেজ বা কোন একটা শপে আপনি গুলো বিক্রি করবেন অবশ্যই আপনাকে একটা ব্র্যান্ডের কোয়ালিটি মেনটেইন করতে হবে ।
যাতে করে আপনার ক্রেতারা পুনরায় আপনার থেকে এই পণ্যগুলো ক্রয় করে। সুতরাং আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে যে কোন প্রতিষ্ঠানগুলি। ভালো মানের সলিড টি শার্ট বিক্রি করে। আমার দেখা মতে হক টেক্সটাইল সবচেয়ে ভালো মানের। গার্মেন্টস তৈরি কারি ফ্যাক্টরি যারা খুব ভালো মানের টি-শার্ট লোকালী এবং বিদেশে রপ্তানি করে থাকে। আপনি চাইলে তাদের থেকে পণ্য নিয়ে খুব ভালো দামে। আপনার পেইজে বা শপে বিক্রি করতে পারেন। চাকরির সমস্ত ঠিকানা এবং ডিটেলস আপনাদেরকে নিচে দেওয়া হল।