ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য। আপনি আমাদের এই পোষ্টটি পড়ে বুঝতে পারবেন আমারা আলিবাবা নিয়ে বাংলাদেশে কি ধরনের সেবা দিয়ে থাকি। মুলত বাংলাদেশে আলিবাবার কোন সোরুম বা অফিস নেই।
আমারা অনেক
দিন ধরে বাংলাদেশে আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানি করে থাকি সেজন্য আমাদের
আলিবাবা নিয়ে অনেক ভালো অভিজ্ঞটা আছে । অনেকেই আছেন যারা আলিবাবা থেকে পণ্য
আমদানি করতে চান কিন্তু সঠিক দিক নির্দেশনা পাচ্ছেন না ।আমরা আপনাদের
হেল্প করতে পারি।
যাদের আমদানি লাইচেঞ্চ, টিন , ভ্যাট নাই তারা আমাদের দিয়ে আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানি করাতে পারবেন।
আলিবাবা
থেকে এক পিস বা দুই পিস পণ্য আমদানি করা খুব কঠিন। আপনি চাইলে তারা আপনাকে
স্যাম্পল হিসাবে বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের মধ্যমে এসব পণ্য পাঠাবে ।
কিন্তু কুরিয়ারের খরছ অনেক বেশি । প্রতি কেজি ২০০০-৩০০০ টাকা পড়বে ।
আলিবাবা থেকে পণ্য বেশি পরিমানে আমদানি করতে হবে।
এবার মূল
কথায় আসি, আপনারা অনেকেই বিভিন্ন লিঙ্ক পাঠিয়ে বলেন যে এই পণ্যের দাম কত ।
আসলে একটা পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে হলে বিভিন্ন বিষয় খেয়াল করতে হয়।
প্রথমে পণ্যের ক্রয় মূল্য সাথে পণ্যের ট্যাক্স, ভাড়া ইত্তাদি। এজন্য একটা
পণ্যের দাম নির্ধারণ করতে অনেক সময় ব্যায় হয়।
আপনারা জানেন যে আমরা ঢাকা এয়ারপোর্ট ও চট্টগ্রাম পোর্টে পণ্য খালাসে সহযোগিতা করে থাকি। আপনি যদি কুরিয়ার (DHL, FedEx) বা অন্য কোন মাধ্যমে পণ্য আমদানি করে ট্যাক্স জটিলতার সম্মুখীন হন তবে আমাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।
আমাদের মোবাইল নাম্বারঃ ০১৩১০-৫৭৬৩৫৭
ইমেইলঃ md.shafiullah08@gmail.com
ব্যবসা মানেই লাখ টাকা ইনভেষ্ট করতে হবে তেমনটা না ৷ কম টাকা ইনভেষ্ট
করেও আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷ অনেকেই আছেন যারা চাকরি , পড়াশুনা বা
গৃহের কাজের পাশাপাশি কিছু ব্যবসা করতে চান ৷ কিন্ত ব্যবসা করতে যেহেতু
টাকা পয়সার প্রয়োজন তাই সবাই চায় কম টাকায় ব্যবসা শুরু করতে ৷ আজকে
আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনারা মাত্র ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা
শুরু করতে পারবেন ৷ আজকের আইডিয়া একটু ভিন্ন ধরনের ৷ আপনি চাইলে মাত্র ১০
হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷
আপনি কি রকমারি কেক,
কুকিস্ বানাতে ভালবাসেন?আত্মীয়-বন্ধুদের জন্মদিন-অ্যানিভারসারিতে আপনার
বানানো কেকের কদর রয়েছে? তাহলে আজকের এই ছোট ব্যবসার আইডিয়া আপনার জন্য।
আপনার প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে আপনিও পারবেন আপনার ব্যবসা সাজাতে ৷
বাজারে
ওভেন-ফ্রেশ বেকারি আইটেমের চাহিদা প্রচুর ৷ আর তা যদি আপনি একেবারে
ক্রেতার ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। নিত্যনতুন রেসিপি চেষ্টা
করুন, তৈরি করুন আপনার স্পেসালিটি।
কিভাবে শুরু করবেন ?
আসলে
যে কেউ চাইলেই কেক, কুকিস উৎপাদন শুরু করতে পারবেন না। কারন আপনাকে অনেক
প্রশিক্ষণ নিতে হবে কিভাবে কেক, কুকিস উৎপাদন করতে হবে।বিভিন্ন কেমিক্যাল
যেমন ইষ্ট, মায়দা, কালার ইত্যাদি পরিমাণ মত কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এটা
জানা খুব জরুরি।
কিভাবে বাজারজাত করবেন ?
অনেকেই
আছেন যারা চাকরি , পড়াশুনা বা গৃহের কাজের পাশাপাশি কিছু ব্যবসা করতে চান ৷
কিন্ত ব্যবসা করতে যেহেতু টাকা পয়সার প্রয়োজন তাই সবাই চায় কম টাকায়
ব্যবসা শুরু করতে ৷ আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনারা
মাত্র 10 হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷ আজকের আইডিয়া একটু ভিন্ন ধরনের ৷আপনি চাইলে মাত্র 10 হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷
অনলাইন শিক্ষকতা
অনলাইন
শিক্ষকতা খুবই সহজ একটি কাজ ৷ যারা মাত্র 10 হাজার টাকায় ব্যবসা করতে চান
তাদের জন্যই অনলাইন শিক্ষকতা একটি সময় উপজুগি আইডিয়া ৷
এই ব্যবসাটি শুরু করতে চাইলে আপনাকে কিছুটা কৌশলী হতে হবে ৷
প্রথমে আপনাকে জানতে হবে কোন বিষয়টি নিয়ে আপনি অনলাইন শিক্ষকতা করতে চান।
বিষয়টি হতে পারে পড়াশোনা, বাদ্যযন্ত্র বা ভাষা শিক্ষা। আপনার দক্ষতা ও
আগ্রহের ভিত্তিতে নির্ধারণ করুন বিষয়।
অঙ্ক, বিজ্ঞান, ভাষা শিক্ষার পাশাপাশিই আঁকা, প্রোগ্রামিং, বাদ্যযন্ত্র বাজানো, মার্কেটিং, ফটোগ্রাফি, ব্যবসা ইত্যাদি নানা
বিষয়ে কোর্স আপলোড করার সুযোগ রয়েছে এই ধরণের প্ল্যাটফর্মে। টেক্সট, ভিডিও, অডিও বা প্রেজেন্টেশনের আকারে আপলোড করতে পারেন কোর্স।
মনে রাখবেন যে বিষয়ে আপনি অনলাইন শিক্ষকতা করতে চান সে বিষয়টি আপনি ভালো করে জানতে হবে।যেমন যে কেউ চাইলে যে কোন বিষয়ে শিক্ষকতা করতে পারেনা তেমন অনলাইনেও না
জানলে শিক্ষকতা করা সম্ভব না। আপনি চাইলে ওই বিষয়ে অনলাইনে অফলাইনে আরও
বেশী ঘাঁটা ঘাটি করে ভালো করে জেনে শুরু করতে পারেন।
কোথায় বিক্রি করবেন ?
বাংলাদেশে
একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনার তৈরি করা টিউটোরিয়াল সহজেই বিক্রি করতে
পারবেন ৷ যেহেতু আমরা বাংলাদেশি সেহেতু আমাদের জন্য এটাই ভালো যে বাংলাতে
আমরা টিউটোরিয়াল তৈরি করতে পারি।
বাংলাদেশিদের জন্য repto একটি ভালো সাইট। এই সাইটে আপনি আপনার টিউটোরিয়াল বিক্রি করে ভালো মানের আয় করতে পারবেন ৷
এরা
কমিশন বাবদ আপনার থেকে কিছু টাকা কেটে নিবে কিন্তু আপনি আয়ের একটা বড় অংশ
পেয়ে যাবেন। রয়েছে ইউডেমি-এর মতো অনলাইন টিচিং ও লার্নিংমার্কেট প্লেসও। এই
ধরণের প্ল্যাটফর্মে আপনি ইংলিশ কোর্স আপলোড করেও শুরু করতে পারেন আপনার
ব্যবসা।
কিভাবে শুরু করবেন ??
প্রথমেই আপনার নির্ধারন করা বিষয়ে পুর্নঙ্গ ভিডিও তৈরি করুন ৷প্রয়োজন হলে অফলাইনে কয়েকজনকে আপনার টিউটোরিয়াল দেখিয়া এর গুনগত মান যাচাই
করে নিতে পারেন। অথবা প্রথমে ইউটিউবে আপনার ভিডিও দিতে পারেন। যখন সবাই
আপনার টিউটোরিয়াল ভালো ভাবে নিবে তখনি আপনি সেটা বিক্রির জন্য সাইট গুলিতে
আপলোড দিতে পারেন। repto
এই ওয়েবসাইটে গিয়ে সকল তথ্য দিয়ে ফরম ফিলাপ করে আপনার এ্যাকাউন্ট খুলুন
৷ এর পর তারা আপনাকে মোবাইলে কল দিয়ে বাকি নিয়ম কানুন বলে দিবে।
কত খরচ হতে পারে ?
আজকাল সবার হাতেই একটা করে স্মার্ট ফোন থাকে।
যে কেউ চাইলে তার স্মার্ট ফোন দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কাইন
মাস্টার নামে একটি আপ্স আছে । যা দিয়ে আপনি সহজেই প্রফেশনাল ভিডিও এডিট
করতে পারবেন। তবে ভয়েস দেয়ার জন্য ভয়া মাইক্রোফোন কিনে নিতে পারেন। এটা
১৫০০ টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন। মোবাইল আর মাইক্রোফোন মিলে হাজার দশেক টাকা
হলেই হবে।
কেমন আয় হতে পারে ?
একটি পুরনাঙ্গ টিউটোরিয়াল
৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। জার বেশির ভাগ আপনাকে
দিয়ে দেওয়া হবে। যদি প্রতি মাসে আপনি ১০ টি টিউটোরিয়াল বিক্রি করতে পারেন
তবে ৫০০০ টাকা আয় করা একবারেই সহজ।
বাংলাদেশের ডাক বিভাগ যুগ যুগ ধরে গ্রাহকদের বিভিন্ন আর্থিক সেবা প্রদান করে আসছে । সম্প্রতি চালু করা 'নগদ মোবাইল ব্যাংকিং' Nogod Mobile Banking সেবা সবচেয়ে আলোচিত একটি। খুচরা প্রজায়ে প্রান্তিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য 'নগদ মোবাইল ব্যাংকিং' হচ্ছে দারুণ একটি সুযোগ। প্রতি দিন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেনের সুযোগ
আপনার উৎপাদিত যে কোন পণ্য বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বি টু ওয়েবসাইট, অনলাইন পাইকারি বাজারে ফ্রিতে বিক্রি করুন। রেজিস্টার হতে ক্লিক করুন
থাকায় "নগদ মোবাইল
ব্যাংকিং" Nogod Mobile Banking প্রান্তিক এলাকার ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের
আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সুযোগ তৈরি করতেছে। পাশাপাশি
সংশ্লিষ্ট গ্রাহক চাইলে 'নগদ মোবাইল ব্যাংকিং' থেকে নির্দিষ্ট দিন তারিখ
পর্যন্ত কত লেনদেন করেছেন তাও জানতে পারবেন। ফলে দেশের বড় একটা অংশ আর্থিক
লেনদেন যেটি ব্যাংকিং চ্যানেলের বাইরে ছিল সেটি নগদের মাধ্যমে একটি
যথোপযুক্ত কাঠামোর আওতায় আসবে।
ঢাকা এয়ারপোর্টে বা চট্টগ্রাম পোর্টে আমদানি করা পণ্যের কাস্টমস ক্লিয়ারিং করতে সি এন্ড এফ দরকার হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । সি এন্ড এফ
Nogod Mobile Banking নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা
ডাক
বিভাগের এই নগদ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করলে গ্রাহক ক্যাশ ইন অথবা
ক্যাশ আউট এর ক্ষেত্রে গ্রাহক প্রতিবার সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা এবং
সর্বমোট ১০ বারে আড়াই লাখ টাকা দৈনিক লেনদেন করতে পারবেন। এভাবে মাসে
সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা ক্যাশ ইন অথবা ক্যাশ আউট করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫০
বারে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি ষ্টেশনারী আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন পাইকারী ষ্টেশনারী আইটেম
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা
নগদ অ্যাকাউন্ট
এর মাধ্যমে গ্রাহকরা শুধু ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট নয়, সেন্ড মানি, টপ আপ
মোবাইল অ্যাকাউন্ট রিচার্জ) সুবিধাও গ্রহণ করতে পারবেন। ক্যাশ ইন এর জন্য
গ্রাহককে কোন ধরনের চার্জ প্রদান করতে হবে না।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি গার্মেন্টস আইটেম ক্রয় করতে ভিজিট করুন গার্মেন্টস আইটেম
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং চার্জ / নগদ মোবাইল ব্যাংকিং খরচ
ক্যাশ
আউটের ক্ষেত্রে গ্রাহককে প্রতি হাজারে ১৮ টাকা নগদ মোবাইল ব্যাংকিং খরচ
প্রদান করতে হবে। নগদ অ্যাপ এর মাধ্যমে ক্যাশ আউট করা হলে প্রতি হাজারে
১৭ টাকা নগদ মোবাইল ব্যাংকিং খরচ প্রযোজ্য হবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার থেকে পাইকারি টুলস এবং হার্ডওয়্যার ক্রয় করতে ভিজিট করুন ভোগ্য পণ্য
ডাক বিভাগ সূত্রে
জানা গেছে প্রাথমিকভাবে জেলা ও উপজেলা পর্যায় নগদ সেবার আওতায় আসছে।
পরবর্তী সময়ে ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ের শাখাগুলোকে এ সেবার আওতায় আনা হবে।
নগদে এখন পর্যন্ত ক্যাশইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি এবং মোবাইল ফোনের
ব্যালেন্স টপ-আপ ইত্যাদি করা যাচ্ছে। আগামীতে আরও প্রয়োজনীয় ফিচার যোগ করা
হবে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
বিশুদ্ধ পানি বা মিনারেল ওয়াটার এখন সবাই পান করতে চায় ৷ মানুষের শরীরের ৭৫ ভাগই পানি ৷ বিশুদ্ধ পানি পান করা একান্ত প্রয়োজন ৷কারন পানি বিশুদ্ধ
মানে শরীর বিশুদ্ধ ৷
আজকাল বাজারে বিশুদ্ধ পানি অনেকেই সরবরাহ করে ভালো মানের আয় করতেছে ৷ আজকের ব্যবসার আইডিয়া বিশুদ্ধ পানি সরবরাহকারী হিসাবে আপনি
কিভাবে ব্যবসা শুরু করে প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন ৷
কিভাবে শুরু করবেন মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা
আজকাল চায়ের টং দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় রেষ্টুরেন্টেও মিনারেল ওয়াটারের জার ব্যবহার করা হয় ৷ প্রথমেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট এলাকা বেছে
নিতে হবে যেখানে আপনি মিনারেল ওয়াটার সরবরাহ করবেন। ৪-৫ টি হোটেল ম্যানেজ করতে পারলেই বিক্রি করার ঝামেলা একমদমই নাই ।
যদি তা না করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন অফিস, স্কুল, কলেজে এ মার্কেটিং করে ১০-১৫টি বা তারও কম কাস্টমার ম্যানেজ করলেই হয়।
একবার কাস্টমার ম্যানেজ করতে পারলে আপনার আর নতুন করে খোজার ঝামেলা নাই ।
কত টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন ?
ব্যবসার শুরুতে আপনাকে দুই ধরনের খরচ করতে হবে। প্রথমে এক কালীন খরচ এর পর মাসিক খরচ।
এক কালিন ব্যয়ের খাত সমূহ-
১. মিনারেল ওয়াটার মেশিন সেটাপ খরচ - ৬৫০০০/-
২. জার কেনা বাবদ খরচ-৬০টি * ১৮০= ১০৮০০/-
৩. ডিসপেন্সার কেনা বাবদ খরচ- ৩০টি * ১৪০= ৪২০০/-
৪. পানি টেস্টিং মেশিন কেনা বাবদ খরচ- ১২০০/-
৫. ৫০০ লিটার রিজার্ভ ট্যাংকি- ৪৫০০/-
___________________________
মোট খরচ- ৮৫৭০০/-
মাসিক ব্যয়ের খাতসমূহ-
১.মাসিক বিদ্যুত খরচ- ১৫০/- সর্বোচ্চ
২. ফিল্টার পরিবর্তন বাবদ- ৫০০/-
৩. একজন ডেলিভারি ম্যান + ভ্যান ড্রাইভার বেতন মাসিক- ৫০০০/- ( পার্ট টাইম )
আয়ের উৎস ও পদ্ধতি -
১. প্রতি ঘণ্টায় উৎপাদন ৬০ লিটার মিনারেল ওয়াটার ।
২. ১০ ঘন্টা হিসেবে ১০*৬০=৬০০ লিটার বা জার হিসেব করলে ৬০০ % ২০ = ৩০ টি জার।
৩. প্রতি জার পানি ৪০ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩০*৪০= ১২০০ টাকা।
তাহলে মাসিক আয়- ১২০০*৩০= ৩৬০০০/-
৪. প্রতি জার পানি ৩৫ টাকা করে সেল করলে দৈনিক আয় হবে ৩৫*৩০= ১০৫০/- টাকা।
তাহলে মাসিক আয়- ১০৫০*৩০=৩১৫০০/-
বিএসটিআই:
এতো ছোট পরিসরে পানির ব্যবসার জন্য বিএসটিআই না করলেও চলে । শুধু ট্রেড লাইসেন্স করে নিতে পারেন ।
কারণ আপনার কাস্টমার হবে মাত্র ১০-১৫ জন মানুষ সর্বোচ্চ । আর পানির কোয়ালিটি যেহেতু এ্যাকুয়াফিনা বা একমি'দের মত তাই কোন অভিযোগও আসবেনা।
তাছাড়া রিভার্স অসমোসিস সিস্টেম এমনিতেই বিএসটিআই অনুমোদিত মেশিন ।
Email : waterlogicbd@gmail.com
Office Location : 63 East bashabo,
6th floor, Sobujbug, Dhaka1214
০১৭১১১৩৫৮৮৩, ০১৯২০১৬৮১১২, ০১৮১৩৭৮১১৭৮
বেসরকারি
কোম্পানিতে জীবন বীমা করে ধরা খেয়েছেন অনেকেই। আবার অনেকে ভালো ও করেছেন।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বীমা কর্মীরা কাস্তমারের টাকা
জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করে দিয়েছে। জনগণের এসব দুর্দশার কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ চালু করেছে একটি জীবনবিমা পলিসি আছে,
যার নাম ‘ডাক জীবন বিমা’। এটি একটি জনকল্যাণমূলক বীমা প্রকল্প । এই বীমা প্রকল্প চলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে।
তবে তা নিয়ন্ত্রণ,
পরিচালন ও বিপণনের পুরো কাজটি করে ডাক বিভাগ।
বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক বাংলাদেশের যেকোনো ডাকঘরে গিয়ে এ পলিসি করতে পারেন।
সরকারী
ডাক ঘরের জীবন বীমা উপমহাদেশে চালু রয়েছে ১৩৫ বছর ধরে। শুরুতে ১৮৮৪ সালে
ডাক বিভাগের রানারদের আর্থিক নিরাপত্তা দিতে এটি চালু করা হয়েছিল।
দেশভাগের পাঁচ বছর পর ১৯৫৩ সালে সাধারণ জনগণের জন্য তা উন্মুক্ত করা হয়, যা এখনো চলমান।
সরকারী ডাক ঘরের জীবন বীমার প্রধান আকর্ষণ হলো নিম্নহারের
প্রিমিয়াম ও উচ্চহারের বোনাস। বাংলাদেশের বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানের যেমন
উদ্দেশ্য থাকে
পলিসি বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করা, এ ক্ষেত্রে সরকারী
ডাক ঘরের জীবন বীমা তা করে না। মুনাফার সবটুকুই বোনাস হিসেবে পলিসি
গ্রাহকের মধ্যে বণ্টন করা হয়।
এমনকি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পক্ষে সইসহ
বিমাকারীকে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা (গ্যারান্টি) দেওয়া হয়। ডাক জীবন বিমার
প্রিমিয়ামের পরিমাণও কম।
যদিও এ পরিমাণ নির্ভর করে বিমাকারীর বয়স ও পলিসির মেয়াদের ওপর।
কয়েক
ধরনের ডাক জীবন বিমা পলিসি করা যায়, যেমন আজীবন বিমা, মেয়াদি বিমা, শিক্ষা
বিমা, বিবাহ বিমা, যৌথ বিমা, প্রতিরক্ষা বিমা ইত্যাদি। আর কিস্তি জমা
দেওয়া যায় মাসিক, ত্রৈমাসিক, ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক ভিত্তিতে। পলিসির কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই, অর্থাৎ যেকোনো অঙ্কের পলিসি করা যায়।
ঋণ নেওয়া যায়
মোট জমা টাকার ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায় । পলিসি করার দুই বছর পার হওয়ার পর মোট জমা টাকার ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণও নেওয়া যায়।
এ ছাড়া বাতিল বিমা পুনরুজ্জীবন করা যায়, চাকরিজীবীদের বেতন থেকে
কর্তনের মাধ্যমে প্রিমিয়াম পরিশোধ করা যায় এবং যেকোনো ডাকঘরে প্রিমিয়াম জমা
দেওয়া যায় এবং মেয়াদ শেষে যেকোনো ডাকঘর থেকেই টাকা উত্তোলন করা যায়।
অগ্রিম প্রিমিয়াম দিলে কিছু সুবিধা দেওয়া হয়। পূর্বাঞ্চল (ঢাকা) ও
পশ্চিমাঞ্চল
(রংপুর) নামে দুটি ভাগ করে ডাক জীবন বিমার কার্যক্রম পরিচালনা করে ডাক বিভাগ।
অনলাইন সুবিধা চালু হওয়ার পর এ সেবার গ্রাহক দিন দিন বাড়ছে।
ডাক
বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ডাক জীবন বিমার সেবা
পরিচালিত হচ্ছে। প্রস্তাবপত্র পূরণ করে দেশের যেকোনো ডাকঘরে প্রথম
কিস্তির
টাকা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহকের মোবাইল নম্বরে খুদে বার্তা (এসএমএস) চলে
আসে। বিমাকারীরা এখন তাঁদের জমা দেওয়ার পরিমাণ ঘরে বসেই
জানতে পারবেন। বিমা পলিসির নম্বর ও জন্মতারিখ দিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায়
ক্লিক করলেই জানা যায় সব তথ্য। কোনো অভিযোগ থাকলে ই-বার্তা পাঠালে ফিরতি
ই-মেইল বার্তায় জবাব দেওয়ার ব্যবস্থাও করে রেখেছে ডাক বিভাগ।
ডাক
বিভাগের প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক সুত্রে জানা যায় এ বছরের মার্চ
পর্যন্ত ডাক জীবন বিমার পলিসি গ্রাহক দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজারের মতো।
মেয়াদ
শেষে আজীবন বিমার ক্ষেত্রে প্রতি লাখে ৪ হাজার ২০০ টাকা এবং মেয়াদি বিমার
ক্ষেত্রে প্রতি লাখে ৩ হাজার ৩০০ টাকা বোনাস দেওয়া হয়।
প্রিমিয়াম বা কিস্তির হার
ডাক জীবন বিমার প্রিমিয়াম নগদে যেমন
দেওয়া যায়, মাসিক বেতন থেকেও দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। সাধারণত বিমাকারীর বয়স ও
পলিসির মেয়াদভেদে ভিন্ন ভিন্ন
হয়ে থাকে। যেমন আজীবন বিমার ক্ষেত্রে ১৯
বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সের গ্রাহকেরা বিমা পলিসি গ্রহণ করতে পারবেন। আর বিমার
পূর্ণতা পাবে ৫০, ৫৫, ৬০ ও ৭০
বছর মেয়াদে।
বিমাকারীর মৃত্যুর পর শুধু নমিনি টাকা পাবেন। ১৯ বছর বয়সের একজন গ্রাহক ৫০ বছরের জন্যও পলিসি করতে পারেন।
সে ক্ষেত্রে মাসে প্রতি হাজারের বিপরীতে মাত্র ২ টাকা ১০ পয়সা হারে প্রিমিয়াম দিতে হবে।
মেয়াদি
বিমার ক্ষেত্রে ১৯ বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সের গ্রাহকেরা পলিসি করতে পারবেন। এই
পলিসির পূর্ণতা পাবে যথাক্রমে ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫, ৩০, ৩৫ ও ৪০
বছর
মেয়াদে। বিমাকারীর বয়স ও পলিসির মেয়াদভেদে এ বিমার সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ
প্রিমিয়ামের পরিমাণ ৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে ১৮ টাকা ২০ পয়সা।
বন্ধুরা আজকের পোষ্টে আমি একটু ভিন্ন একটি বিনিয়োগের ব্যপারে আলোচনা করবো। প্রাইজবন্ডের নাম অনেকেই শুনেছেন । আজকাল বিয়ে থেকে শুরু করে
জন্মদিনের উপহার হিসেবেও প্রাইজবন্ডের প্রচলন আছে । কিভাবে প্রাইজবন্ড মাত্র ১০০ টাকায় ক্রয় করে ৬ লাখ টাকার মালিক বনে যাওয়া সম্ভব সেটাই আলোচনা
করবো। এ জন্য শুধু একটা প্রাইজবন্ড কিনতে হবে, আর বছরে চারবার তা মিলিয়ে দেখতে হবে।
প্রাইজবন্ড আবংলাদেশ সরকারের চালু করেছিলো সেই ১৯৭৪ সাল থেকে। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে সঞ্চয়প্রবণতা বৃদ্ধির জন্য এটি চালু করে জাতীয়
সঞ্চয় অধিদপ্তর।
প্রাইজবন্ডকে পুরস্কার বন্ড ও লটারি বন্ডও বলা হয়। আবার সুদের কোনো ব্যাপার নেই বলে একে সুদবিহীন বন্ডও বলা হয়। যেকোনো সময় এ প্রাইজবন্ড ভাঙিয়ে টাকা
ফেরত নেওয়া যায়। ভাঙানো ও কেনা—দুটোই করা যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সব ক্যাশ অফিস, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ডাকঘর থেকে। বিয়ে, বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিন,
সুন্নতে খতনা, র্যাফেল ড্র—এসব অনুষ্ঠানে প্রাইজবন্ড উপহার দেওয়ার বেশ প্রচলন রয়েছে।
বিশ্বে প্রথম প্রাইজবন্ড চালু হয় ১৯৫৬ সালে আয়ারল্যান্ডে। বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ১৯৭৪ সালে। তবে তখন ছিল ১০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৮৫ সালে চালু
হয় ৫০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড। ১৯৯৫ সালে ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড চালু হওয়ার পর ১০ টাকা ও ৫০ টাকা মূল্যমানের বন্ডগুলো সরকার তুলে নেয়।
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয় বছরে চারবার; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর। ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারকে চেয়ারম্যান
করে গঠিত একটি কমিটি ড্র অনুষ্ঠান করে থাকে। তবে কেনার দুই মাস পার হওয়ার পর প্রাইজবন্ড ড্রয়ের আওতায় আসে। নতুন কেনা প্রাইজবন্ডের পাশাপাশি আগে
কিনে রাখা প্রাইজবন্ডও ড্রয়ের আওতায় থাকে। ড্র অনুষ্ঠানের দুই বছর পর্যন্ত পুরস্কারের টাকা দাবি করা যায়। এর মধ্যে কেউ দাবি না করলে পুরস্কারের অর্থ তামাদি
হয়ে সরকারি কোষাগারে ফেরত যায়।
প্রাইজবন্ডে প্রতি সিরিজের জন্য ৪৬টি পুরস্কার রয়েছে, যার মূল্যমান ১৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রথম পুরস্কার ১টি ৬ লাখ টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ১টি ৩ লাখ ২৫ হাজার
টাকা, তৃতীয় পুরস্কার ২টি ১ লাখ টাকা করে, চতুর্থ পুরস্কার ২টি ৫০ হাজার টাকা করে এবং পঞ্চম পুরস্কার ৪০টি ১০ হাজার টাকা করে।
জেতার পর মূল বন্ডসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে বিজয়ীকে পে-অর্ডার দেওয়া হয়। তবে ১৯৯৯ সালের ১ জুলাই থেকে পুরস্কারের টাকার
ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ। প্রাইজবন্ড বিক্রি করে সরকার সরাসরি জনগণের কাছ থেকে ঋণ নেয়। ভারত-পাকিস্তানে ১০০ থেকে ৪০ হাজার রুপি
মূল্যমানের ৮ ধরনের প্রাইজবন্ড থাকলেও বাংলাদেশে ২০ বছর ধরেই রয়েছে শুধু ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ড।
প্রাইজবন্ড ড্র কমিটির সচিব ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক নির্মল কুমার সরকার। তবে এ পদে কয়েক বছর দায়িত্ব পালন করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক
মো. মাছুম পাটোয়ারী জানান, দেশে এত দিন ৪ কোটি ৪০ লাখ প্রাইজবন্ড থাকলেও সম্প্রতি এর পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও সঞ্চয় অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গাফিলতি করে অনেকে প্রাইজবন্ডের নম্বর মিলিয়ে দেখেন না। ফলে প্রাপ্ত পুরস্কারও
নিতে পারেন না অনেকে।
প্রাইজবন্ডের সুভিধা।
• মাসিক সুদ আয় না থাকলেও লোকসানের ঝুঁকি নেই
• ড্র বছরে চারবার
• ড্র অনুষ্ঠিত হয়; ৩১ জানুয়ারি, ৩০ এপ্রিল, ৩১ জুলাই ও ৩১ অক্টোবর
• পুরস্কারের টাকার ওপর সরকারকে উৎসে কর দিতে হয় ২০ শতাংশ
কোথায় থেকে কিনবেন প্রাইজবন্ড
পোষ্ট অফিস বা সরকারী ব্যাংক থেকে আপনি প্রাইজবন্ড কিনতে পারবেন। তবে যে কোন সময় এই প্রাইজবন্ড আপনি পোষ্ট অফিস বা ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ দিয়ে ফিরিয়ে নিতে পারবেন।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে হলে কি কি লাগে??
অন্যান্য মোবাইল ব্যংকিং এজেন্ট নিতে যা যা লাগে ঠিক নগদ এজেন্ট নিতে ও লাগে। এর পরও যারা জানেন না তাদের জন্য
১. দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ আছে।
২. যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার ছবি এবং আইডি কার্ডের ফটোকপি
৩. দোকানের সিল
৪. একটি সিম কার্ড যাতে আগে কোন নগদ একাউন্ট ছিলেনা
কিভাবে এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আবেদন করবেন??
এজেন্ট হতে হলে প্রথমত উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিক থাকলে আপনার এলাকার নগদ ডিস্ট্রিবিউশন এর প্রতিনিধি সাথে আলোচনা করবেন। যদি আপনি তাদের না চেনেন তাহলে আপনার নিকটের নগদ এজেন্ট থেকে তাদের নাম্বার নিয়ে নিবেন। তাদের কাছে আপনি কাগজ দিয়ে দিলে তারা আপনাকে এজেন্ট এর সিম দিয়ে দিবে। এ ছাড়া আপনি নগদ ডিস্ট্রিবিউশন হাউসে গিয়ে কাগজ পত্র জমা দিতে পারেন। তারা আপনার কাগজ যাচাই বাছাই করে নগদ এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে এজেন্ট সিম দিয়ে দিবে। তবে যাচাই বাছাই করতে ২০ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে।
কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে??
এ ব্যবসায় ইনভেস্ট যত বেশি হবে তত লাভ বেশি হবে। যদি মোবাইল ব্যংকিং এ আপনি নতুন হন তাহলে বেশি ইনভেস্ট করবে না। তবে নুন্যতম ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে চেষ্টা করবেন।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা ব্যবসায় লাভ বা কমিশন কত??
নগদ এজেন্ট ব্যবসা লাভ হলো কাস্টমার টাকা উঠানো এবং পাঠানোর উপরে। কাস্টমার যদি ১ হাজার টাকা পাঠায় এবং উঠায় তাহলে প্রতি হাজারে ৪.১০ পয়সা পাবেন। এবং প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। এ ছাড়া কাস্টমারকে একাউন্ট খুলে দিলে বাড়তি টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে।
নগদ এজেন্ট ব্যবসায় সর্তকতা ঃ
নগদ এজেন্ট ব্যবসা করতে গেলে অনেক হেকার আপনাকে ফোন দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের লোভ দেখিয়ে আপনার বিভিন্ন তথ্য যানতে চাইবে। কখনো তাদের সাথে শেয়ার করবেন না। এরুপ করলে আপনার সমস্ত টাকা তারা নিয়ে যাবে।
( সর্বশেষ কথা হলো নগদ কর্তৃক অইন মেনে চলুন। মানি লন্ডারিং আইন মেনে চলুন কোন লেনদেন সন্দেহ বা আবৈধ মনে হলে ডিএসওকে যানান না হলে আপনার বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থায় নেওয়া হবে)
আপনাদের কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর
১. নগদ কোড কত বা নগদ একাউন্ট চেক করে কি দিয়ে??
উত্তরঃ 167
২. নগদ কেশ আউট চার্জ কত??
উত্তরঃ এপসঃ১৭ ইউএসডিঃ১৮
তবে তারা বিভিন্ন অফার এর কারনে এটি কম বেশি হতে পারে।
৩. নগদ পিন নাম্বার ভুলে গেলে কি করব??
উত্তরঃ আপনি যদি পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার এর নাম্বার ঃ 16167 এ কল করবেন। তারা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চাইবে যেমনঃ যে আইডি কার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলচেন তার তথ্য। যদি সঠিক হয় তাহলে তারা আপনার পিনটি রেস্টুরেট করে দিবে। নতুন পিন নাম্বার দিলে একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।