আজকাল আমাদের দেশে ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা বেশ জমে উঠতেছে । প্রায়ই রাস্তার পাশে গাড়ির উপর ছোট ছোট ফাস্ট ফুডের দোকান দেখা যায়।
তবে এসব ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা করার একটা সুবিধা আছে। এসব ফুড ভ্যান রাত হলে বাড়ি নিয়ে যেতে পারে। আবার পরের দিন অন্য কোন জায়গায়
আপনি দোকান খুলে বসতে পারবেন।
যাহোক
আজকের পোষ্টে আমি আলোচনা করবো কিভাবে আপনি ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড
ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এরকম একটি ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা
কিভাবে শুরু করবেন ? কত মূলধন লাগবে ? কেমন লাভ লোকসান হতে পারে ?
কিভাবে শুরু করবেন ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা ?
শুরু করার আগে যায়গা নির্বাচন করাটা জরুরী। যে কেউ চাইলে যে কোন স্থানে এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন না । কারণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এখন ফুট পাথ থেকে
হকার, ফুড ভ্যান তাড়িয়ে দিয়েছে। কাজেই ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে দেখতে হবে আপনার ফুড ভ্যান দাড় করার মত যায়গা আছে কিনা। এর পর দেখতে
হবে আপনার ফুড কার্ট ব্যবসা করার জন্য যথেষ্ট ধারণা এবং অভিজ্ঞতা আছে কিনা। এসব ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা সাধারণত ফাস্ট ফুড টাইপের ব্যবসা হয়ে থাকে।
এখানে সকল প্রকার ফাস্ট ফুড মেনু বিক্রি হয়ে থাকে। যেমন সিঙ্গারা, সমুচা, নুডুলস, কফি, চা, চটপটি ইত্যাদি। আপনাকে আগে থেকেই এসব ফাস্ট ফুড মেনু সম্পর্কে
ধারণা নিতে হবে এবং এসব খাদ্য উৎপাদন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে।
ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা করতে কত মূলধন লাগবে ?
ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা শুরু করতে আপনার প্রথমেই দরকার হবে একটি ফুড ভ্যান । ঢাকায় আপনি এই ভ্যান ৫০ হাজার থেকে এক লাখের মধ্যে তৈরি করে নিতে
পারবেন । এছাড়া আপনাকে কিছু রান্না করার আসবাব পত্র কিনতে হবে। যদি চিকেন ফ্রাই বা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই করার মেশিন কিনেন তবে ৩০ থেকে ৫০ হাজার খরচ হবে।
এছাড়া চলতি মূলধন ৫-১০ হাজার টাকা লাগবে। এই ৫-১০ হাজার টাকা আপনার প্রাত্যহিক মূলধন। এটা প্রতি দিন বিক্রির পর আপনার হাতে থাকবে আর এই টাকা দিয়ে
আপনি পরের দিনের জন্য বিক্রির সামগ্রি কিনবেন । সব মিলিয়ে দেড় লাখ টাকা হলেই আপনি ফুড ভ্যান দিয়ে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্যে ৷ যারা আমদানী
ব্যবসার সাথে জড়িত তারা জানেন চায়নার আলিবাবা কি ৷ অনেকেই খুজেন আলিবাবা
বাংলাদেশ অফিস ৷ আসলে আমারা আলিবাবা বাংলাদেশ অফিস এজন্যই খুজি যাতে করে
পন্য ক্রয়ের একটা বিস্বস্ত সোর্স আমরা পেতে পারি ৷ আজকের পোষ্টে আমি
আলিবাবা বাংলাদেশ অফিস নিয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবো ৷আলিবাবা অফিস
আলিবাবা মুলত চায়না ভিত্তিক কোম্পানি ৷ এর প্রধান আফিস চায়নাতে অবস্থিত ৷
এছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আলিবাবা কোম্পানির অফিস রয়েছে ৷ নিচে আমি
আলিবাবার সবকটি অফিসের ঠিকানা দিয়ে দিলাম ৷
Alibaba (China) Co., Ltd:
Yu Hang District
Hangzhou 311121
Binjiang District
Hangzhou 310052
China
Tel: (+86) 571-8502-2088
Fax: (+86) 571-8981-5505
আমদানি লাইসেন্স ছাড়াই চায়না আলিবাবা থেকে যে কোন পণ্য আমদানি করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন । বিস্তারিত পড়ুন কিভাবে আমদানি লাইসেন্স ছাড়া আমদানি করবেন
26/F Tower One, Times Square
1 Matheson Street, Causeway Bay
Hong Kong
Tel: (+852) 2215-5100
Fax: (+852) 2215-5200
Nanjing E. Road, Songshan District
Taipei City 10571
Taiwan
Tel: (+886) 2-6602-9888
Fax: (+886) 2-6600-8818
Suite 400
San Mateo, CA 94402
United States
Tel: (+1) 1-408-785-5580
Fax: (+1) 1-408-748-1218
London WC2E 7HA
United Kingdom
20122 Milan
75002 Paris
80331 Munich
Amsterdam, 1017 CA
The Netherlands
1st Floor, Platina Building,
Plot No. C-59, G Block,
Bandra Kurla Complex,
Bandra East,
Mumbai 400051, India
Tel: (+91) 22-4233-5233
Melbourne, Victoria,
Australia , Ant Financial Headquarters
মুলত আলিবাবার নিজস্ব কোন অফিস বাংলাদেশে নাই ৷ তবে বাংলাদেশে আলিবাবার এজেন্ট রয়েছে ৷ যার মুলত আলিবাবা বাংলাদেশ অফিস হয়ে কাজ করে ৷ কিন্তু তারা আলিবাবা বাংলাদেশ অফিস হয়ে কাজ করলেও তারা আমদানী করার ব্যাপারে কোন হেল্প করে থাকেনা ৷ তারা কেবল রপ্তানি করার ব্যাপারে হেল্প করে থাকে ৷ যেমন রপ্তানি করার জন্য আলিবাবা ওয়েবসাইটে এ্যাকাউন্ট খুলতে ৷ কোম্পানি ভেরিফিকেশন করতে ৷ তবে আলিবাবা সম্পর্কে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে অনেক পোষ্ট দিয়ে এবং আমাদের চ্যানেলে প্রচুর ভিডিও দিয়ে আপনাদের হেল্প করে থাকি ৷
