এবার ডাকঘর সঞ্চয় স্কিমের বিনিয়োগসীমা তিন ভাগের দুই ভাগ কমিয়ে দিল সরকার। এতে আগে যে গ্রাহক এই স্কিমে ১০০ টাকা বিনিয়োগ করতে পারতেন, এখন পারবেন ৩৩ টাকা। মধ্যবিত্ত, অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী ও নারীরাই সাধারণত এ স্কিমের আওতায় আমানত রাখেন।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। প্রজ্ঞাপনে অবশ্য তারিখ দেওয়া রয়েছে ২০ মে এবং ওই দিন থেকেই তা কার্যকর।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে ডাকঘর সঞ্চয় কর্মসূচিতে একক নামে বিনিয়োগ করা যাবে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত, যা আগে ছিল ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। আর যুগ্ম নামে বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা আগে ছিল ৬০ লাখ টাকা। এখন সেটি কমিয়ে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে।
জানতে চাইলে আইআরডি সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই সঞ্চয় স্কিম নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য। অন্য সঞ্চয় স্কিমের সুদ হার কমে যাওয়ায় সবাই এমনকি অনেক প্রতিষ্ঠানও এখানে অর্থ জমা করছে। ফলে ব্যাংকগুলোতে অর্থপ্রবাহ কমে গেছে।’
স্কিমের আওতায় ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক (সাধারণ হিসাব), ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক (মেয়াদি হিসাব) এবং ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক (বোনাস হিসাব)—এ তিন ধরনের হিসাব ছিল। ১৯৯২ সাল থেকে বোনাস হিসাবটি বন্ধ রয়েছে। বাকি দুটি চালু।
হিসাব দুটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সব শ্রেণি-পেশার বাংলাদেশি নাগরিকই এতে টাকা রাখতে পারেন। আবার নাবালকের পক্ষেও টাকা রাখার সুযোগ রয়েছে। উভয় হিসাবেই নমিনি নিয়োগ যেমন করা যায়, তেমনি তা পরিবর্তন করা যায় এবং বাতিলও করা যায়। অন্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে, সাধারণ হিসাবে এক মাসেও সুদ তোলা যায়। আর মেয়াদি হিসাবে ছয় মাস পরপর সুদ তোলা যায়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনর্বিনিয়োগ করার সুবিধাও রয়েছে এতে।
সাধারণ হিসাবের ক্ষেত্রে মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। এ ছাড়া তিন বছর মেয়াদি হিসাবের মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। তবে মেয়াদ পূর্তির আগে ভাঙানোর ক্ষেত্রে এক বছরের জন্য মুনাফা ১০ দশমিক ২০ শতাংশ। দুই বছরের জন্য ১০ দশমিক ৭০ শতাংশ।
ডাকঘর সঞ্চয় স্কিমের মুনাফার হার প্রায় অর্ধেক কমিয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল আইআরডি। এ নিয়ে প্রায় সব মহলে সমালোচনা হলে মুনাফার হার না বদলিয়ে আগেরটাই বহাল রাখে সরকার। নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করে তা কাযর্কর করা হয় গত ১৭ মার্চ থেকে। দুই মাস পার হতেই এবার আরেক প্রজ্ঞাপন জারি হলো বিনিয়োগসীমা নিয়ে।
ডাক অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ অঞ্চলের সবচেয়ে পুরোনো স্কিম এটি। চালু হয় ব্রিটিশ সরকারের আমলে ১৮৭২ সালে। ডাক-হরকরাদের কিছুটা সুবিধা দিতে এটি চালু করা হয়েছিল। বাংলাদেশে তা চালু হয় ১৯৭৪ সালে সাধারণ মানুষের সঞ্চয়প্রবণতা বৃদ্ধির স্বার্থে। এই স্কিম পরিচালিত করতে ১৯৮১ সালে করা হয় ‘ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক বিধি’। সেই থেকে ওই বিধির আওতায় তা পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে নাম ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক বিধি হলেও বাস্তবে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক বলতে কোনো ব্যাংক নেই দেশে। আবার পুরো বিষয়টি দেখভালও করে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর, ডাক অধিদপ্তর নয়।
সঞ্চয় অধিদপ্তরের ২০১৯ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন বলছে, ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সাধারণ হিসাব ও মেয়াদি হিসাব মিলিয়ে পুঞ্জীভূত দায় ৩৯ হাজার ৮৩২ কোটি টাকা। এর মধ্যে মেয়াদি হিসাবেই বেশি অর্থাৎ ৩৬ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা। আর সাধারণ হিসাবে ২ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা।
অধিদপ্তরের হিসাব বলছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দুটি হিসাব মিলিয়ে আমানত হয়েছে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। তবে মুনাফার হার ভালো হওয়ার কারণে সঞ্চয়পত্রের তুলনায় এ স্কিমের প্রতি দিন দিন মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আর এটিই হচ্ছে সরকারের চিন্তার কারণ। এই স্কিমে যত বেশি টাকা রাখবে মানুষ, তত বেশি সুদ গুনতে হবে সরকারকে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৪ সালে চালুর পর থেকে স্কিমের আওতায় মেয়াদি আমানতের মুনাফার হার ১৬ বার পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৯৭৪ সালে শুরুর বছর এ আমানতে মুনাফার হার ছিল ১০ শতাংশ। মাঝখানে ১৯৮৮-১৯৯২ সময়ে তা ১৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ পর্যন্তও ছিল। তবে বিনিয়োগসীমায় সরকার তেমন হাত দেয়নি।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর প্রথম আলোকে বলেন, ‘সার্বিকভাবে সিদ্ধান্তটি ইতিবাচকই হয়েছে। কারণ, সঞ্চয়পত্রে অনলাইন পদ্ধতি চালু করায় অনেক টাকাওয়ালা এ স্কিমে বিনিয়োগ বাড়িয়ে দিয়েছে। ভালো দিক যে সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এই স্কিমে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগসীমা রাখা হয়েছে। আরও ভালো হতো যদি সঞ্চয়পত্রেও একই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেত। এতে সরকারের সুদ ব্যয় কমত।
সূত্রঃ প্রথম আলো
আজকের পর্বে বাংলাদেশে বহুল প্রচলিত মোবাইল ফিনান্সিয়াল নগদ এজেন্ট বা
উদ্যোক্তা ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব। নগদ হলো ডাক বিভাগের একটি মোবাইল
ব্যংকিং ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় তারা দেশের প্রায় প্রতিটি মানুষকে এই মোবাইল
ব্যংকিং ব্যবস্থায় আনতে চায়। বর্তমানে তারা ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য
সারা দেশে নগদ উদ্যোক্তা নিয়োগ দিচ্ছে। আমাদের মধ্যে আনেকে আছে যারা সাইড
ব্যবসা হিসাবে করতে চান, কিন্তু কিভাবে এজেন্ট নিবেন এবং কত টাকা লাভ হবে
এসব বিষয় না যানার কারনে এ ব্যবসাটি করতে পারচেন না। আজকের পর্বে ১. নগদ
এজেন্ট নিতে কি কি লাগে ২. নগদ এজেন্ট লাভ বা কমিশন ৩. নগদ এজেন্ট ব্যবসা
কেন করব ৪. নগদ একাউন্ট কোড ৫. নগদ একাউন্ট খুলতে কি লাগে এবং কত টাকা
ইনভেস্ট করতে হবে এ সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। তো চলুন শুরু করা যাক।
কেন নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা ব্যবসা করবেন??
আমরা
সাধারনত মোবাইল ব্যংকিং ব্যবসা করি দোকানের সাইড ব্যবসা হিসেবে বা দোকানে
কাস্টমার বাড়াতে। অনুরুপ নগদ এজেন্ট একটি দোকানের সাইড ব্যবসা হিসেবে একটি
লাভজনক ব্যবসা। তবে অনেকের প্রশ্ন থাকে বিকাশ বা রকেট এজেন্ট এর সাথে নগদ
এজেন্ট চালানো যাবে কি? অবশ্যই যাবে যদি আপনার আগ্রহ থাকে।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হতে হলে কি কি লাগে??
অন্যান্য মোবাইল ব্যংকিং এজেন্ট নিতে যা যা লাগে ঠিক নগদ এজেন্ট নিতে ও লাগে। এর পরও যারা জানেন না তাদের জন্য
১. দোকানের ট্রেড লাইসেন্স যার মেয়াদ আছে।
২. যার নামে ট্রেড লাইসেন্স তার ছবি এবং আইডি কার্ডের ফটোকপি
৩. দোকানের সিল
৪. একটি সিম কার্ড যাতে আগে কোন নগদ একাউন্ট ছিলেনা
কিভাবে এজেন্ট বা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আবেদন করবেন??
এজেন্ট
হতে হলে প্রথমত উপরুক্ত কাগজ পত্র ঠিক থাকলে আপনার এলাকার নগদ
ডিস্ট্রিবিউশন এর প্রতিনিধি সাথে আলোচনা করবেন। যদি আপনি তাদের না চেনেন
তাহলে আপনার নিকটের নগদ এজেন্ট থেকে তাদের নাম্বার নিয়ে নিবেন। তাদের কাছে
আপনি কাগজ দিয়ে দিলে তারা আপনাকে এজেন্ট এর সিম দিয়ে দিবে। এ ছাড়া আপনি নগদ
ডিস্ট্রিবিউশন হাউসে গিয়ে কাগজ পত্র জমা দিতে পারেন। তারা আপনার কাগজ
যাচাই বাছাই করে নগদ এজেন্ট দেওয়ার উপযুক্ত হলে এজেন্ট সিম দিয়ে দিবে। তবে
যাচাই বাছাই করতে ২০ থেকে ২৮ দিন সময় লাগতে পারে।
কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে??
এ
ব্যবসায় ইনভেস্ট যত বেশি হবে তত লাভ বেশি হবে। যদি মোবাইল ব্যংকিং এ আপনি
নতুন হন তাহলে বেশি ইনভেস্ট করবে না। তবে নুন্যতম ১০ হাজার টাকা ইনভেস্ট
করতে চেষ্টা করবেন।
নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তা ব্যবসায় লাভ বা কমিশন কত??
নগদ
এজেন্ট ব্যবসা লাভ হলো কাস্টমার টাকা উঠানো এবং পাঠানোর উপরে। কাস্টমার
যদি ১ হাজার টাকা পাঠায় এবং উঠায় তাহলে প্রতি হাজারে ৪.১০ পয়সা পাবেন। এবং
প্রতি লাখে ৪১০ টাকা পাবেন। এ ছাড়া কাস্টমারকে একাউন্ট খুলে দিলে বাড়তি
টাকা পাবেন। টাকা সাথে সাথে আপনার এজেন্ট একাউন্টে যোগ হয়ে যাবে।
বর্তমানে নগদ এজেন্ট এর বাস্তবতা?
বর্তমানে
নগদ সারা দেশে ডিস্ট্রিবিউশন হাউস খুলচে। এতে করে এজেন্ট এর সংখ্যা বৃদ্ধি
পাচ্ছে। যার ফলে কাস্টমার এর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নগদ তাদের কাস্টমার এর
সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য তাদের লেনদেন এর লিমিট ৫০ হাজার করেছে। সর্বশেষ আশা
করা যায় বিকাশের মত নগদ একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যংকিং ব্যবস্থা হিসেবে পরিণত
হবে। এবং যারা নগদ এজেন্ট রয়েছে তাদের নগদ এজেন্ট একটি লাভজনক ব্যবসা
হিসেবে পরিণত হবে।
নগদ এজেন্ট ব্যবসায় সর্তকতা ঃ
নগদ
এজেন্ট ব্যবসা করতে গেলে অনেক হেকার আপনাকে ফোন দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ের লোভ
দেখিয়ে আপনার বিভিন্ন তথ্য যানতে চাইবে। কখনো তাদের সাথে শেয়ার করবেন না।
এরুপ করলে আপনার সমস্ত টাকা তারা নিয়ে যাবে।
( সর্বশেষ কথা হলো নগদ
কর্তৃক অইন মেনে চলুন। মানি লন্ডারিং আইন মেনে চলুন কোন লেনদেন সন্দেহ বা
আবৈধ মনে হলে ডিএসওকে যানান না হলে আপনার বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থায় নেওয়া
হবে)
আপনাদের কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর
১. নগদ কোড কত বা নগদ একাউন্ট চেক করে কি দিয়ে??
উত্তরঃ 167
২. নগদ কেশ আউট চার্জ কত??
উত্তরঃ এপসঃ১৭ ইউএসডিঃ১৮
তবে তারা বিভিন্ন অফার এর কারনে এটি কম বেশি হতে পারে।
৩. নগদ পিন নাম্বার ভুলে গেলে কি করব??
উত্তরঃ
আপনি যদি পিন নাম্বার ভুলে যান তাহলে সরাসরি কাস্টমার কেয়ার এর নাম্বারঃ
16167 এ কল করবেন। তারা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চাইবে যেমনঃ যে আইডি কার্ড
দিয়ে একাউন্ট খুলচেন তার তথ্য। যদি সঠিক হয় তাহলে তারা আপনার পিনটি
রেস্টুরেট করে দিবে। নতুন পিন নাম্বার দিলে একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।
অনার্স ২য় বর্ষে আমার এক বন্ধু কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে। ওর এক আত্মীয়ের সাথে মিলে ব্যবসা শুরু করে। শাহবাগে শোরুম ছিল। ভালোই চলছিল।
কম্পিউটার সায়েন্সের আরেক বন্ধু মাঝে মধ্যে অন্যদের ওয়েবসাইট বানিয়ে দিয়ে বেশ ভালোই ইনকাম করত।
সম্প্রতি
কলেজের এক বন্ধু তার অন্য আরেক বন্ধুর সাথে মিলে ইউটিউব ব্যবসা শুরু
করেছে। ৩টা চ্যানেলে রোজ ৬-৮ টা ভিডিও আপলোড দিচ্ছে তারা। ভিউ হচ্ছে ভালোই।
কয়েকজন
সিনিয়রকে দেখেছি, ইন্টারনেট ব্রডব্যান্ডের ব্যবসা করতে। তারা
বিশ্ববিদ্যালয় হলগুলোতে ময়লার বিনিময়ে ওয়াইফাই সুবিধা দিত। ডিপার্টমেন্টের
এক সিনিয়র টিউশন মিডিয়া খুলে মাসে লাখের উপরে আয় করেছে।
আমার উপরতলায় থাকা হলের এক বড়ভাই তার বাড়িতে ১০ টা হাঁস দিয়ে শুরু করে এখন ১০০০ ছাড়িয়ে গেছে।
শীতের
সময় কিছু ছেলেরা মিলে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হুডির ব্যবসা করে
থাকে। গেলো শীতে এক বন্ধু শুধুমাত্র আমার হলের মধ্যে ১০০০ হুডির অর্ডার
নিয়ে ৩০,০০০+ ইনকাম করেছে।
পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবসা করা যায়। কিন্তু
এরজন্য নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকাটা খুবই জরুরী। আমাদের মত দেশে পড়াশোনা
ছাড়া বেশীদূর আগানোটা খুবই কষ্টকর। ব্যবসা করতে গিয়ে যদি নিজের পড়াশোনা
গোল্লাই যায়, তবে এদিকে না আগানোই উচিত হবে।
এবার বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্রাবস্থায় করা যায় এমন কিছু ব্যবসার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করছি।
১।
টিউশন : বাংলাদেশী ছাত্রদের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবসার আইডিয়ার কথা
বললে প্রথম মাথায় আসে—টিউশনের কথা। এসময়ে সবথেকে সুবিধের আইডিয়ায় হ'ল টিউশন
করানো।
২। ব্লগ : কলেজে বা বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতে পড়াশোনার পাশাপাশি
করার মত স্মার্ট বিজনেস আইডিয়া হচ্ছে ব্লগ। সপ্তাহে দু-তিনটা পোস্ট লিখতে
আপনার খুব বেশি সময় ব্যয় হবে না। ছাত্রাবস্থায় প্যাসিভ ইনকামের কথা ভাবাই
বেষ্ট, যেখানে আপনাকে সময় ও পরিশ্রম কম দেয়া লাগবে।
৩। ইউটিউব : লিখতে
ভালো না লাগলে ব্লগের পরিবর্তে ভিডিও ধারণ করেও ভালো প্যাসিভ ইনকাম করতে
পারেন ইউটিউব থেকে। অথবা দুটোই করতে পারেন।
৪। ফ্রিল্যান্সার : আপনার
কোনো বিষয়ে ভালো দক্ষতা থাকলে বা আপনি যে বিষয়ে পড়াশোনা করছেন—তার উপর
ফ্রিল্যান্সিং করুন। নতুন করে কোন বিষয় শিখে তার উপর ফ্রিল্যান্সিং করার
থেকে, এতে করে আপনার উপর চাপ কম পড়বে।
৫। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার :
সোশ্যাল মিডিয়া—ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, স্নাপচ্যাট, পিন্টারেস্ট
কিকরে কাজ করে জানলে আপনি আপনার মেসের রুমে বসেই একজন সোশ্যাল মিডিয়া
ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
৬। টি-শার্ট বিজনেস : আপনার
ক্যাম্পাসে টি-শার্টের ব্যবসা করতে পারেন। শীত বা গরমকে টার্গেট করে যেমন
টি-শার্টের ব্যবসা করতে পারেন তেমনি সারাবছরই টুকিটাকি কিছু টি-শার্ট
বিক্রি করতে পারেন।
৭। খাবার ব্যবসা : ক্যাম্পাসে হালকা বা ভারী খাবার,
যেমন—স্যান্ডউইচ, সেমাই, বিরিয়ানি, পোলাও, চিকেন, বিফ ইত্যাদি আইটেমের
খাবার সরবরাহ করতে পারেন। এরজন্য আপনার একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলে নিলেই
যথেষ্ঠ হবে।
৮। পোষাপ্রাণী সরবরাহ : অনেকেই আছেন যারা পোষাপ্রাণী (রঙিন
পাখি, অ্যাকুরিয়াম, বিড়াল, কুকুর) রাখতে খুব পছন্দ করেন। আপনার ক্যাম্পাস
বা আশেপাশের এমন মানুষের প্রয়োজন মিটিয়ে আপনি বেশ ভালোরকম আয় করে নিতে
পারেন।
৯। ষ্টেশনারী পণ্য সরবরাহ : কলম, খাতা, প্যাড, জ্যামিতি ইত্যাদি
ছাত্রদের দরকারি সকল ধরনের জিনিস সরবরাহ ছাড়াও ক্যাম্পাসে ফটোকপি মেশিন,
প্রিন্টারের ব্যবসা করতে পারেন।
১০। হল/মেসের ফার্নিচার সরবরাহ : হলে বা
মেসে থাকতে হলে অনেক আসবাব কেনার দরকার পড়ে—পড়ার টেবিল, চেয়ার, খাট, বই
রাখার জন্য বক্স বা আলমারি ইত্যাদি। আপনি এসব ফার্নিচার কম দামে পুরাতনটা
কিনে কিছু লাভে বিক্রি করতে পারেন।
বোনাস আইডিয়া :
১১। খামার : যদি
গ্রামের কাছে থেকে পড়াশোনা করেন—তবে অল্প খরচে কিছু হাঁস-মুরগি বা
গরু-ছাগলের খামার করতে পারেন। দুইটা গরু দিয়ে শুরু করুন, বছর ঘুরতেই দেখবেন
চারটা হয়ে গেছে। আর শহরে থাকলেও এলাকায় অনেক অসচ্ছল মানুষ আছে, যাদের কাছে
আপনি গরু/ছাগল কিনে দিয়ে রাখতে পারেন। আপনার কোনো পেরেশানি ছাড়াই আপনার
টাকা বাড়তে থাকবে।
গতানুগতিক চাকরির পিছনে না ছুটে অনেকেই ব্যাবসা করতে চান। অনেকেই চান ব্যাবসা করে নিজেই উদ্যোক্তা হয়ে সাবলম্ভি হতে। আপনার হাতে যদি ৫০০,০০০ টাকা পুজি থাকে তবে আপনি কিছু ব্যাবসা শুরু করতে পারেন ।
তবে ৫০০,০০০ টাকা যদি আপনার পুঁজি হয় তবে আপনার হাতে নিশ্চয় ব্যাবসা করার অনেক অপশন আছে,আমি দুয়েকটা বলার চেষ্টা করছি ।
যদি সুযোগ থাকে আর ইচ্ছা থাকে তবে পোল্ট্রি আর মাছের খামার করতে পারেন লাভবান হতে পারবেন । আপনার এলাকায় যথেষ্ঠ পরিমান খামার থাকে তবে খাদ্যের ব্যবসা করতে পারেন । যেকোন ধরণের দোকান করতে সিকিউরিটি দিতেই কমপক্ষে দুই তিন লাখ টাকা নাই হয়ে যাবে । তাই খামারটাকে প্রাধান্য দিলাম ।
এছাড়া আপনি আপনি কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন। এই ব্যাবসায় অনেক লাভ থাকে। বর্তমানে অনেকেই কাপড়ের ব্যাবসা করে অনেক ভালো আয় করতেছেন।
আপনি চাইলে এলাকায় কাপড়ের ব্যাবসা শুরু করতে পারেন।
৫০০,০০০/= টাকায় আপনি ছোটখাট অটো মোবাইল এর ব্যাবসা শুরু করতে পারেন । এই ব্যবসায় গাড়ীর যাবতীয় কাজ করা হয় । এতে লাভবান ও হতে পারবেন ।
তাছাড়া আপনি কসমেটিকসের দোকান দিতে পারেন । মেয়েদের কাছে এখন কসমেটিকসের অনেক কদর আছে। জেকোন এলাকায় কসমেটিকসের ব্যাবসার খুব কদর আছে। এখন থেকে ভালো আয় ও করতে পারবেন।
আপনার অঞ্চলে খুব চাহিদা কিন্তু কাছে আরে কোথাও পাওয়া যায়না এজাতীয় জিনিসের ব্যাবসা শুরু করতে পারেন। এতে দ্রুত উন্নতি করতে পারবেন।
৫০০,০০০/= টাকা দিয়ে আপনি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার কাছাকাছি একটি বই বিক্রির দোকান দিতে পারেন । এবং এতে আপনি বিনিয়োগ করবেন ৩০০০০০টাকা । বাকী ২০০০০০টাকা দিয়ে একটি কম্পিউটার রাখবেন যাতে প্রিন্টিং এডিটিং ইত্যাদি করা যায় এবং একটি ভাল ফটোকপির মেশিন রাখবেন । মনে রাখবেন, এই ৫০০০০০টাকার সাথে আরো কিছু পুঁজি লাগবে । আর তা হলো- সকলের সাথে সুন্দর আচরণ ও সালাম দিয়ে কথা বলা । মনে রাবেন- প্রতিযোগীর কিন্তু অভাব নেই ।
ইলেকট্রনিক্স ইলেক্ট্রিক এর ব্যাবসা করতে পারেন, মাল পচার ভয়নাই। ৬৫০০ টাকায় টিভি কিনে বিক্রি করে ১১-১৪ হাজার টাকায়। তবে সম্ভব হলে আপনি বাড়িতে একটা ছোটখাট গরুর খামার দিতে পারেন।কারন ভাই বর্তমানে গরু পালন করে প্রচুরটাকা ইনকাম করা যায়।
যারা চা পাতা পাইকারি ক্রয় করে খুচরা চা পাতার ব্যবসা করতে চান তারা সবসময় অনলাইনে একটি কথা খুঁজে থাকেন সেটা হলো চা পাতার পাইকারি বাজার কোথায় । আসলে চা পাতার পাইকারি বাজার কোথায় সেটা খোজার আগে আমরা জানাতে হবে চা পাতার পাইকারি বাজার কয় ধরনের হয়। সাধারণত দুই ধরনের চা পাতার পাইকারি বাজার হয়ে থাকে। একটা অনলাইন চা পাতার পাইকারি বাজার আরেকটা অফলাইন চা পাতার পাইকারি বাজার ।
অফলাইনে চা পাতার পাইকারি বাজার সাধারণত ঢাকায় দুইটা জায়গায় দেখা যায়। একটা হলো ঢাকার কাপ্তান বাজার, আরেকটা হলো চকবাজারের মৌলোভী বাজার। এই দুই জায়গায় আপনি চা পাতার পাইকারি বাজার পাবেন । এই চা পাতার পাইকারি বাজার থেকে সবাই খোলা চা পাতা পাইয়াকারি কিনে সেটা আবার প্যাকেট করে খুচরা বাজারে বিক্রি করে চা পাতার ব্যবসা করে থাকে।
তবে আপনি যদি চা পাতার ব্যবসা করার জন্যে খুঁজে থাকেন অনলাইনে চা পাতার পাইকারি বাজার কোথায়, তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এখানে খোলা বা প্যাকেট দুটাই পাবেন। আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন চা পাতার পাইকারি বিক্রেতা থেকে চা পাতা ক্রয় করে চা পাতার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
নিচে আমাদের কিছু চা পাতার পাইকারি ব্যবসায়ীর ঠিকানা দেয়া হলো আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে চা পাতা ক্রয় করে চা পাতার ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।আপনি দেখতে পারেন
গোল্ড স্পেশাল চা । পাইকারি চা পাতা এছাড়া দেখতে পারেন সেরা ব্র্যান্ডের Rebnal Tea পাইকারি দেয়ার জন্য শ্রেষ্ঠ ব্র্যান্ড Wholesale Class one Tea নিউ তেতুলিয়া চা আরো অনেক ব্র্যান্ড।
চা পাতার ব্যবসা করতে এখন আর আপানকে মার্কেটে গিয়ে সময় নষ্ট করতে হবেনা। আমাদের ওয়েবসাইতেই আপনি সকল চা পাতার পাইকারি বাজার পাবেন।
বাংলাদেশে সাপ্লাই ব্যবসা কিছুদিন আগেও ছিলো এক শ্রেণীর লোকদের হাতে জিম্মি। কিছু ব্যবসায়ী অফলাইনে সাপ্লাই ব্যবসা জিম্মি করে ধরে রাখে।
আমাদের ওয়েবসাইট এই জিম্মি দাসা থেকে সকল সাপ্লায়ারদের মুক্ত করে সাপ্লাই ব্যবসাকে আরো সহজ করতে নিয়ে এলো বাংলাদেশে প্রথম সাপ্লাই ব্যবসা করার অনালাইন প্লাটফর্ম । এখানে সকল পণ্য আপনি পাইকারি দরে ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন। সরাসরি উতাপদন কারী থেকে পণ্য ক্রয় করতে আমাদের ওয়েবসাইট অদ্বিতীয় । বাংলাদেশে এখোন কোন ওয়েবসাইটে সাপ্লাই ব্যবসা করার মত প্লাটফর্ম গড়ে উঠেনি।
কিভাবে করবেন সাপ্লাই ব্যবসা
আমাদের ওয়েবসাইট সাপ্লাই ব্যবসা করতে আপনাকে প্রথমে একটা সেলার একাউন্ট ওপেন করতে হবে। এর পর আপনি চাইলে সরাসরি উৎপাদন কারীদের থেকে পণ্য নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে পারেন। এর পর পাইয়াকারি ক্রেতারা আপানর সাথে সরসরি যোগাযোগ শুরু করবে। আমাদের ওয়েবসাইটে সাপ্লাই ব্যবসা করতে আপানকে কোন প্রকার ফি বা বাৎসরিক চার্জ দিতে হবেনা। তাহলে আর দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন সাপ্লাই ব্যবসা।
কি পণ্য নিয়ে সাপ্লাই ব্যবসা শুরু করবেন ?
যে কোন পণ্য নিয়ে আপনি সাপ্লাই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইট চেক করলে আপনি দেখতে পাবেন অনেক ধরনের পণ্য আছে। সেখান থেকে যে পণ্যটা আপানার ভালো লাগবে আপনি সেই পণ্য নিয়েই সাপ্লাই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
সাপ্লাই ব্যবসা করতে কত পুঁজি লাগবে ?
আমাদের বি টু বি ওয়েবসাইটে সাপ্লাই ব্যবসা শুরু করতে আপনার এক টাকাও পুঁজি লাগবেনা। আপানার জাস্ট কিছু সময় খরচ হবে। বিভিন্ন উৎপাদন কারীদের থেকে পণ্য নিয়ে সেসব পণ্যের ছবি আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাড করে দিলেই শুরু হয়ে যাবে আপনার সাপ্লাই ব্যবসা।
কসমেটিকস এখন খুব বেশী ব্যবহৃত একটি পণ্য । কসমেটিকস সবচেয়ে বেশী ব্যবহার করে মেয়েরা। আমাদের এই উপমহাদেশে কসমেটিকসের বিক্রি মুড়ি মুড়কির মত। আর আমাদের উপমহাদেশে সবচেয়ে বেশী বসতি আছে ভারতে। আমাদের উপমহাদেশের মানুষের গায়ের রঙ কিছু কালো বিধায়
আমরা কসমেটিকস মুখে মেখে ফর্সা হবার ছেস্টা করে থাকি। যাহোক ইন্ডিয়াতে যেহেতু মানুষের সংখ্যা অনেক বেশী তাই সেখানে কসমেটিকসের ব্যবহার ও অনেক বেশী। ইন্ডিয়ান কসমেটিকস এখন অনেক উন্নত । আমাদের দেশে ভারতের টিভি চ্যানেলগুলির বদৌলতে আমরা সবসময়
ইন্ডিয়ান কসমেটিকসের বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। সেজন্য আমাদের দেশে ইন্ডিয়ান কসমেটিকসের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। অনেক ব্যবসায়ী চান যে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা শুরু করতে। যেহেতু আমাদের এই ওয়েবসাইটে আমরা আমদানি রপ্তানি ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করে থাকি তাই
আজকে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা নিয়ে কছু কথা লেখার চেষ্টা করবো।
ইন্ডিয়ান কসমেটিকস
সাধারণত ইন্ডিয়াতে Lakme,Lotus, Biotique, L'Orea, Shahnaz Husain, Revlon India, Maybelline, Himalaya, Maybelline, Bobbi Brown, Colorbar, Avon, The Body Shop ইত্যাদি কসমেটিকস ব্র্যান্ড আছে। আপনি চাইলে যে কোন একটা ব্র্যান্ড বা অনেকগুলি ব্র্যান্ড একসাথে নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
কিভাবে আমদানি করে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা শুরু করবেন ?
ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা করার জন্য আপনাকে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস আমদানি করতে হবে। প্রথমে আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে কোন ধরনের ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা শুরু করবেন। এর পর ঐ সকল ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্র্যান্ডের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা আপনি
কোন পাইকারি সাপ্লায়ার থেকে আপনি নিতে পারেন। সাধারণত ইন্ডিয়াতে পাইকারি সাপ্লায়াররাই কোম্পানি থেকে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস নিয়ে বিক্রি করে থাকেন।
আপনি তাদের থেকে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস নিয়ে সেটা আমদানি করতে পারবেন।
ইন্ডিয়ান কসমেটিকস যদি আপনি বৈধ পথে আমদানি করতে যান তবে সরকারকে একটা পরিমাণ ট্যাক্স দিতে হবে। সেজন্য অবশ্যই আমদানি করার আগে ট্যাক্স সম্পর্কে ধারনা নিয়ে রাখতে হবে।
ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসার সমস্যা
ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা করতে গেলে আপনি যে সমস্যার সম্মুখীন হবেন সেটা হলো চোরাই কারবারিরা বা বেগেজে করে অনেকেই ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা করে থাকে। ফলে আপনি যখন আপনি বৈধ পথে ট্যাক্স দিয়ে আমদানি করে ব্যসবা করতে যাবেন তখন দেখবেন এরা আপানার চেয়ে অনেক কম দামে ইন্ডিয়ান কসমেটিকস সেল করতেছে। আবার অনেক ইন্ডিয়ান কোম্পানি নিজেরাই বাংলাদেশে ব্যবসা করে। সে জন্য ইন্ডিয়ান কসমেটিকস ব্যবসা করতে অবশ্যই ভেবে ছিন্তে করতে হবে।
হ্যালো ভিওয়ার আজকে আপনাদের সামনে একটি বিজনেস আইডিয়া নিয়ে হাজির হলাম
আজকের আইডিয়াটি হলো ডেকেরটার বিজনেস আইডিয়া । আমরা আনেকে ডেকেরটার বিজননেস
সম্পর্কে জানি । বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি অনুষ্ঠানে ডেকেরটার এর বিশেষ
কদর রয়েছে। ডেকেরটার হলো মানুষের যে কোন অনুষ্ঠান সুন্দর করে করিয়ে দেওয়া ।
তবে বর্তমানে শহর অঞ্চলে ডেকেরটার এর চাহিদা কম কারন সেখানে মানুষ
অনুষ্ঠানের জন্য কমিনিটি সেন্টার ব্যবহার করছে । তবে দেশ গ্রামে এর চাহিদা
ব্যপক ।
কিভাবে শুরু করবেন :
এ বিজনেসটি শুরু
করতে হলে আপনাকে প্রথমত এ বিষয়ে ধারনা থাকতে হবে। সর্ব প্রথম খেয়াল রাখবেন
আপনার এলাকায় আর কয়টি ডেকেরটার রয়েছে তাদের সাথে আপনার কিরুপ পার্থক্য হতে
পারে এসব বিষয় বিবেচনা করে এ বিজনেটি শুরু করবেন ।
কোথায় দিতে পারেন :
এ
বিজনেসটি আপনি যে কোন স্থানে দিতে পারেন । তবে চেষ্টা করবেন এমন স্থানে
দিতে যেখানে আপনার যাতায়াত এবং মানুষের পরিচিত স্থান হয় । প্রথমত আপনার
বিজনেসটির একটি নাম নির্ধারন করে দিবেন , এবং ভিজিটিং কার্ড তৈরি করবেন এতে
আপনাকে খুজে পেতে তাদের সহজ হবে , কারন আপনি তো সব সময় দোকান খোলা রাখা
আপনার পক্ষে সম্ভব নয় ।
প্রয়োজনীয় র-মেটিরিয়াল:
এ
বিজনেসটির জন্য আপনাকে প্রথম আবস্থায় আনেক কিছু নিতে হবে যা দিয়ে আপনার
বিজনেসটি ছলবে । প্রথম আবস্থায় আপনি ১০০ থেকে ১৫০ মানুষের খাবার পরিবেশন
করতে যা যা প্রয়োজন তা নিয়ে নিবেন । আপনি যদি এ সম্পর্কে না যানেন তাহলে
আপনার আশে পাশে কোন ডেকেরটার এর কাছ থেকে যেনে নিতে পারনে । তবে আপনি যদি
ডেকেরটার এর সাথে লাইটিং এর কাজ করে থাকেন তাহলে আপনাকে একটি জেনেরটার
কিনতে হবে ।
সর্বশেষ এ সব কাজ করানোর জন্য জনবল নিয়োগ করতে হবে। চেস্টা করবেন ভালো কর্মীদের নিয়োগ দিতে চেষ্টা করবেন।
কত টাকা ইনবেস্টমেন্ট করতে হবে :
আপনাকে
এ বিজনেসটি শুরু করার জন্য আপনাকে প্রথম অবস্থায় একটু বেশি ইনবেস্ট করতে
হবে। আপনি যদি প্রথমি অবস্থায় ১০০ মানুষের প্রয়োজনীয় উপকরন নেন তাহলে আপনার
খরচ হতে পারে , আনুমানিক ৫০ হাজার টাকা আর যদি আপনি সাথে জেনেটর নেন
তাহলে আপনাকে আরো ২০ হাজার টাকা খরচ করতে হবে । তো প্রথম আবস্থা আপনাকে ৫০
থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনবেস্ট করতে হবে। তবে এটি আপনার ক্রয় করার উপর নির্ভর
করবে । তবে আপনি প্লেট ক্রয় করার সম্য ভলো মানের ক্রয় করতে চেষ্টা করবেন।
লাভ লোকসান :
এ বিজনেসে লোকসান নেই । আপনি যদি প্রতি মাসে ৪ থেকে ৫ কাজ পান তাহলে আপনি
সেখান থেকে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আনায়াসে আয় করতে পারবেন । তবে এটি আপনার
কাজ নেওয়া ও কথার উপর নির্ভর করবে ।
সমস্য : এ বিজনেটিতে ও
একটি সমস্য রয়েছে তা হলো আপনার বিরোধী গ্রুপ আপনার কাজের বাধা দিতে চাইবে
এবং তারা দোষ খুজবে তাই আপনাকে খুব সতর্কতা সহকারে কাজগুলো করতে হবে। এবং
চেষ্টা করবেন আপনার পাশের কোন নেতার সাথে সম্পর্ক রাখতে এবং মানুষের সাথে
ভালো ব্যবহার করতে । কোন জামেলা পূর্ন বা রিক্স স্থানে যাবেন না। বিজনেসটি
বুঝে শুরু করুন কারন একবার শুরু করে বন্ধ করলে আপনি অনেক লোকসানে সমুখীন
হবেন।
কোম্পানির ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা করার আমাদের দেশে অনেকেই আগ্রহী । কারন নতুন করে একটা পণ্য উৎপাদন করে ব্যবসা করার চেয়ে কোম্পানির ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা করা খুব সহজ কাজ। বাজারে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের ডিলারশিপ পাবেন। তবে কোন কোম্পানির ডিলারশিপ নিয়ে কাজ করলে আসলে আপনি লাভ করতে পারবেন সেটা আপনাকেই আগে নির্ধারণ করে নিতে হবে।
তবে যেসব কোম্পানির পণ্যের চাহিদা অনেক বেশী থাকে সেসব কোম্পানির ডিলারশিপ নিতে পারেন। কোম্পানির ডিলারশিপ ব্যবসা অনেকটা আরামের ব্যবসা ।
কোম্পানির পরিবেশক হতে আপানকে কিছু প্রাথমিক মূলধন জোগাড় করতে হবে। তবে কোন কোম্পানির পরিবেশক হতে আপনাকে কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে সেটা নির্ভর করে কোম্পানির নিজস্ব নিয়ম কানুনের উপর। কোম্পানির পরিবেশক হতে একেক কোম্পানি একেক ধরনের শর্ত দিয়ে থাকে।
সারা দেশে পরিবেশক / ডিলার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি কোথায় পাবেন ?
বিভিন্ন কোম্পানি বা অনলাইনে পত্রিকাতে সারা দেশে পরিবেশক / ডিলার নিয়োগ চলছে বলে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রত্যেকটা প্রচুর কোম্পানি পাবেন যারা তাদের পণ্যের ডিলারশিপ বা পরিবেশক নিয়োগ দিয়ে থাকেন। নিচে কিছু ঠিকানা দেয়া হলো যেসব ঠিকানায় গেলে আপনি বিভিন্ন পণ্যের সারা দেশে পরিবেশক / ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি পাবেন। যেমন আপনি যদি ফুড ডিলার নিতে চান তবে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে ফুড সেকশন ভিজিট করতে পারেন। আবার আপনি যদি ভোগ্য পণ্যের ডিলার নিতে চান তবে এই লিংকে অনেক ভোগ্য পণ্যের ডিলার পাবেন eibbuy.com
আপনি যদি চা পাতার ডিলার নিতে চান তবে গোল্ড স্পেশাল চা । পাইকারি চা পাতা কোম্পানিটি দেখতে পারেন। আছাড়া আরো অনেক চা পাতার ডিলার নিয়োগ দান করা কোম্পানি পাবেন। যেমন Wholesale Class one Tea কোম্পানি । এছাড়া আপনি যদি মশার কয়েলের ব্যবসা করতে চান তবে পাইকারি শুকরিয়া মশার কয়েল কোম্পানির সাথে কথা বলতে পারেন, তারা মশার কয়েলের ডিলার দিয়ে থাকে।
পাইকারি দামে ডাবাস খেজুর এবং অরজিনাল খেজুর নিয়ে ব্যবসা করতে পরিবেশক / ডিলার হতে আপনি পাইকারি দামে ডাবাস খেজুর । খেজুরের ব্যবসা । খেজুরের দোকান । ডাবাস খেজুরের দাম বাংলাদেশ । ডাবাস খেজুর কোথায় পাওয়া যায় দেখতে পারেন।
আপনি যদি পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে কাজ করতে চান তবে পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি দেখে নিতে পারেন। এরা সারা দেশে খাঁটি গাওয়া ঘির পরিবেশক / ডিলার নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আপনি যদি eibbuy.com কৃষি পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চান তবে এই লিংকে প্রবেস করতে পারেন। পাকারি গুড়া মশলা নিয়ে যদি কাজ করতে চান তবে পাইকারি প্যাকেটজাত গুড়া মরিচ এই লিংকে দেখতে পারেন।
আপনি যদি হাইব্রিড বীজ বিভিন্ন হাইব্রিড বীজের পরিবেশক / ডিলার হতে চান তবে নিচে লিংকে দেখতে পারেন হাইব্রিড বাধাকপির বীজ
ষ্টেশনারী পণ্যের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশে এখনো স্টেশনারি খুব প্রচলিত একটি পণ্য। ছাত্র থেকে শুরু করে
সকল বয়সী মানুষের প্রয়োজন হয় স্টেশনারি পণ্য। এজন্য স্টেশনারি আইটেমের
ব্যবসাও একটি রমরমা ব্যবসা। অনেকেই স্টেশনারি পণ্যের ব্যবসা করে ভালো মানের
আয় রোজগার করতেছেন। বাংলাদেশে অনেক প্রকার স্টেশনারি পণ্য খুব বেশী বিক্রি
হয়। এর মধ্যে খাতা, কলম কাগজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
স্টেশনারি
পণ্যের ব্যবসা করার জন্য আপানকে ষ্টেশনারী পণ্যের পরিবেশক নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি খুঁজে বের করতে
হবে। ঢাকার চক বাজার হলো সবচেয়ে বড় স্টেশনারি পাইকারি বাজার। এখানে সকল
প্রকার স্টেশনারি পণ্য পাইকারি ও খুচরা বিক্রি করা হয়ে থাকে। তবে অনলাইনে
আপনি ষ্টেশনারী পণ্যের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি খুঁজে পেতে আমাদের
ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।
অনলাইনে ষ্টেশনারী পণ্যের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনাকে ভিজিট করতে হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com
এই বাজারে আপনি সকল প্রকার স্টেশনারী সামগ্রী পাইকারি ক্রয় করতে পারবেন।
যেমন ধরুন আপনি চাইতেছেন অনলাইন স্টেশনারি পাইকারি বাজার থেকে কোট ফাইল ক্রয় করবেন। আপনি অনায়সে আমাদের ষ্টেশনারী পণ্যের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি থেকে ক্রয় করতে পারবেন।
কলমের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন Wholesale GOOD LUCK Ball Pen, Mosquito Killer Racket Buy Online in Bangladesh মশা মারার ব্যাট , Wholesale Fresh class room oil gel pen । পাইকারি কলম কিনুন , Matador All time pen পাইকারি কলম, Matador I teen Rio পাইকারি কলম, Matador Hi school পাইকারি কলম কিনুন ,Matador Orbit pen পাইকারি দরে কিনুন , MATADOR (All Time) Pen: 0.6mm ।
কেবল পাইকারি কলমই নয় আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন । কাগজের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন। রীম কাগজ ( ৪২ জি,এস,এম) পাইকারি দাম , A4 Copy Paper Printing Paper 80 GSM, Graph Paper, A4 (80 gsm), Idea Offset pant Paper, A4, 80 GSM, Double A Offset Paper (Legal) 80 GSM, Bashundhara Offset Paper ( Legal) 80 GSM ।
এছাড়া আছে পাইকারি স্টাপলার। স্টাপলারের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন deli -0303- 24 6 স্টাপলার মেশিন Buy deli Staplers & Punches at Best Prices Online in Bangladesh, deli (0222) 10# স্টাপলার মেশিন । Buy deli Staplers & Punches at Best Prices Online in Bangladesh ।
তবে আপনি চক বাজারের অনেক পণ্য আমাদের বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন । তালার পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট HMBR Top security pad lock পাইকারি তালা , Welldone 24 Karate 8 Leavers Padlock, Shiba Seven Levers pad lock T 26 পাইকারি তালা ।
ষ্টেশনারী দোকান গুলিতে আরেকটি পণ্য খুব বেশী দরকার হয় এটা হচ্ছে OSAKA Pvc Tape পাইকারি ওসাকা পিভিসি টেপ । পিভিসি টেপ পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট ওসাকা পিভিসি টেপ, OSAKA PVC TAPE (18mm×10Yds), Scotia Gum Tape ।। পাইকারি গাম টেপ ।
এছাড়া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন পাইকারি বাজার eibbuy.com এ পাবেন ব্লেডের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট Gillette Blade for Wholesale, Gillette Guard Razor, Fevecol super glue পাইকারি দামে ফেভিকল সুপার গ্লু, Vidyut Blade পাইকারি বিদ্যুৎ ব্লেড, Gillette Blade পাইকারি জিলেট ব্লেড, সুপার গুলু আঠা ।। Fevecol Super Glue, Sharp Blade, ।
তবে যারা অনলাইনে টিস্যু ব্যাগের পাইকারি বাজার খুজতেছেন তাদের জন্য আমাদের সাইটে আছে বিশাল টিস্যু ব্যাগের পাইকারি বাজার। টিস্যু ব্যাগের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন । 20 Gsm Non woven fabric for sale । টিস্যু ব্যাগের কাপড়, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, পাইকারি টিস্যু ব্যাগ Tissue Bag, পাইকারী নন ওভেন টিস্যু ব্যাগ Non woven fabric bags manufacturers in Bangladesh, রাপিং করতে Bubble Wrap Roll পাইকারি বাবল রেপিং পেপার প্রয়োজন হয়। আমাদের ওয়েবসাইটে এই পণ্য পাবেন পাইকারি দামে। যাদের ই কমার্স আছে তারা পণ্য পরিবহনের জন্য ব্যাগ দরকার।
এই সময়ে ওয়ান টাইম পণ্য খুব বেশী বিক্রি হয়। পাইকারি পেপার কাপের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেপার কাপ উৎপাদনকারী । Paper Cup manufacturer company in Bangladesh, পাইকারি পেপার কাপ । Paper Cup manufacturer company in Bangladesh, পেপার কাপ উৎপাদনকারী ।। Paper Cup manufacturer company in Bangladesh,
অফিস আদালতে সবচেয়ে ব্যবহৃত একটি পণ্য হলো রেজিস্টার খাতা Stock Register Khata, ((10 No)), Register Khata-((10 No.)), Register Khata (Book)(( 16No)), Register Khata (Book), ((200)) Pages, Register Book All Page, 600 Page( রেজিস্টার খাতা )।
বাচ্চাদের জন্য গনিতের জ্যামিতি করতে দরকার হয় জ্যামিতি বক্সের। জ্যামিতি বক্সের পরিবেশক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পেতে ভিজিট করুন Max Geometry Box 9 Pieces itam ( জ্যামেতি বক্স পাইকারি বাজার ), Max Geometry Box, 9 Pieces Set (ম্যাক্স জ্যামেতি ) ।
অফিসের ফাইল সংরক্ষণে দরকার হয় Huajie PVC Lever Arch File, FC, 3 Inch, A4 Management Report Cover File, (Chinese with clip) Any Color, Folder File, Transparent, A4, গুডলাক পাঞ্চ পাইল ২ পাট (Good Luck Punch File, 2 Ring), এছাড়া আছে ক্লিপ ২৫ মিমি. Binder Clip Shismark, 25mm, (Pack 12 Pieces), ক্লিপ ৩২ মিমি. Binder Clip Shismark, 32 mm, (Pack 12 Pieces), ক্লিপ ৪১ মিমি. Binder Clip Shismark, 41 mm, (Pack 12 Pieces), Card Holder, Good Luck , Transparent, H25 ( কার্ড বক্স ), ID Card Holder ( আইডি কার্ড হোল্ডার ), Diamond Glass Marking Pencil, (Black), Water Hyacinth Ornament Storage Box । কচুরিপানা থেকে তৈরি আলংকার বক্স,
সাকুরা ব্র্যান্ডের পণ্য ক্রয় করতে ভিজিট করুন। সাকুরা ব্র্যান্ডের পরিবেশক নিয়োগ চলছে
ডিলারশিপ চুক্তিপত্র
একটা কোম্পানির সাথে ব্যবসা করতে প্রথমে আপানকে ডিলারশিপ চুক্তিপত্র সম্পন্ন করতে হবে। তবে অবশ্যই আপনি ভালো করে কোম্পানির চুক্তি পত্র দেখে নিবেন। যাতে করে পরে আপানি বিপদে না পড়েন।