যারা আমদানি রপ্তানির ব্যবসার সাথে জড়িত তারা কাস্টমস ট্যাক্স নিয়ে কম বেশী সবাই জানেন। অনেকেই আছেন বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করে প্রায় সবাই কাস্টমস ট্যাক্স নিয়ে ঝামেলায় পড়েন। আসলেই কি কাস্টমস ট্যাক্স ঝামেলা। না কাস্টমস ট্যাক্স কোন ঝামেলা নয়। সরকার কাস্টমস ট্যাক্স দিয়ে দেশের উন্নয়ন করে থাকে। বাংলাদেশের জাতীয় বাজেটে কাস্টমস ট্যাক্স বড় ভুমিকা রাখে।
দেশের উন্নয়নে কাস্টমস ট্যাক্স
খুব বেশী কাজে আসে। কিন্তু মানুষ সব সময় ভাবে কাস্টমস ট্যাক্স অনেক বেশী
রাখে। আসলে কাস্টমস ট্যাক্স বেশী না।
আমাদের যে কোন পণ্য আমদানি করতে
অবশ্যই আগে কাস্টমস ট্যাক্স জেনে নিতে হবে। সরকার যত ধরনের পণ্য আছে সব
কিচুরই একটা কাস্টমস ট্যাক্স নির্ধারণ করে দিয়েছেন। আমদের আমদানি করার আগেই
এই কাস্টমস ট্যাক্স জেনে নিতে হবে। প্রত্যেকটা পণ্য আমদানি করতে সরকার
নির্ধারিত কাস্টমস ট্যাক্স দেয়ার ফর্ম দেয়া হয় এবং সেটাকে এসেসমেন্ট পেপার
বলে। আপনি যখন কাস্টমস ট্যাক্স পরিশোধ করবেন তখন আপনাকে কাস্টমস
ট্যাক্সের সাথে একটা এসেসমেন্ট পেপার দেয়া হবে।
সেখানে বিস্তারিত দেয়া থাকবে আপনার আমদানি পণ্যের মোট কাস্টমস ট্যাক্স কত আসলো। কাস্টমস ট্যাক্স বলতে একটা সামস্টিক বিসয়কে বুঝায়। কাস্টমস ট্যাক্সে যোগ হয় আমদানি পণ্যের অবগরি শুল্ক, ভ্যাট, ট্যাক্স, অ্যাডভাঞ্চ ইনকাম ট্যাক্স ইত্যাদি। এছাড়া আমরা চাইলেই নিজেরা নিজেদের পণ্যের কাস্টমস ট্যাক্স দিতে পারিনা। সে জন্য আমাদের সহযোগিতা নিতে হয় কাস্টমস ক্লিয়ারিং প্রতিষ্ঠানের। তারা কাস্টমস ট্যাক্স দেয়ার সাথে সাথে তাদের কমিশন বাবদ কিছু টাকা এই কাস্টমস ট্যাক্সের সাথে যোগ করে থাকে।
কাস্টমস
ট্যাক্স নিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্ট, চট্টগ্রাম সি পোর্টে, বেনাপোল ল্যান্ড
পোর্টে যদি কোন ঝামেলায় পড়েন তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ।