হা ০% ইনভেস্টমেন্ট নিয়েও আপনি কিছু ব্যবসা শুরু করতে পারেন । আজকে আমি এমন কিছু ব্যবসার আইডিয়া আপনাকে দিবো। এসব ব্যবসা আমি বেক্তিগতভাবে প্রাকটিস করে আপনাদেরকে বলছি।
জাহক এবার মুল কথায় আসি , আমি আজকে পুঁজি ছাড়া একটা ব্যবসার কথা বলবো। আপনাদের কমেন্ট লাইক পেলে পরের ভিডিওটি করবো।
প্রথমে আপনার যে কাজটি করতে হবে সেটা হলো ফেসবুকে একটা গ্রুপ আর একটা পেজ খুলতে হবে।
এই ফেসবুক পেজ তা হলো আপনার আপনার দোকান। এবারের কাজ হলো যথা সম্ভব সবাইকে পেজে লাইক করতে ইনভাইট করা। আর গ্রুপে যথা সম্ভব মেম্বার এড করুন। হজার দশেক মানুষ অ্যাড করুন। যেহেতু আপনার প্রোফাইল এ ১০ হাজার নাই তাই আপানারফ্রেন্ড দের বলবেন গ্রুপে আরও লোক অ্যাড করতে।
এবারের কাজ হলো পণ্য নির্বাচন করা। বর্তমানে পানির ফিলটারের ব্যবসা হলো সবচেয়ে হট ব্যবসা। আরও সিস্টেম পানির ফিলটার গুলি এখন বাসা বাড়ি, অফিসে প্রচুর পরিমাণে ব্যাবহার হচ্ছে।
এই ফিল্টারের সবচেয়ে বর সুভিধা হচ্ছে এসব ফিল্টারের নির্দিষ্ট কোন দাম নেই। প্রত্যেক কোম্পানি আলাদা আলাদা দামে বিক্রি করে । ৭ হাজার থেকে শুরু করে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম থাকে।
ঢাকার স্টেডিয়াম এলাকায় প্রচুর পরিমাণে এসব ফিল্টারের দোকান রয়েছে।
আপানার কাজ হলো এসব ব্যবসায়ীর সাথে কথা বলে নিবেন তারা কত দামে আপনাকে সাপ্লাই দিতে পারবে। দুই একটা ক্যাটালগ নিয়ে আসবেন। এবার এই ক্যাটালগ নিয়ে আপানার ফেসবুকে অ্যাড দিতে থাকুন। প্রতি
ফিল্টারে দুই থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করা জায়। বাংলাদেশের কয়েকটা সাইটের উদাহরণ দিলেই বুঝতে পারবেন ।
কেবল ফেসবুকেই নয়, আপনার পরিচিত যেসব অফিস বাসা রয়েছে তাদেরকেও যোগাযোগ করতে পারেন। দুই তিন মাস ক্রমাগত মার্কেটিং করলেই আপনার
সেল শুরু হবে। তবে ফিল্টার গুলি নিয়ে অনলাইনে প্রচুর লেখা আছে দেখে নিতে পারেন।
যেহেতু ফিল্টার ফিটিং আর ভবিষ্যতে সার্ভিস ফিল্টার দোকানদাররাই দিবে, সুতরাং আপনি ঝামেলা মুক্ত।
প্রতি মাসে দুইটি ফিল্টার বিক্রি করতে পারলে আপনি ৫-৭ হাজার টাকা আয় করতে আপ্রবেন অনায়সে।
ঝামেলা মনে হলেও , এটা খুব সহজ একটা লাভ জনক ব্যবসা। আপনার কাজ হল সেল বের করা। অবসর সময়ে এটা করতে পারবেন। বিশেষ করে জারা ছাত্র আছেন তাদের জন্য এটা
আদর্শ ব্যবসা।