৫ টি জনপ্রিয় পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া

৫ টি জনপ্রিয় পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া


Posted on: 2021-05-06 17:45:37 | Posted by: eibbuy.com
৫ টি জনপ্রিয় পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া

পার্টটাইম ব্যবসা কি? আসলে পার্টটাইম ব্যবসা হচ্ছে, আপনি যদি  কোনো কাজ বা ব্যবসা করেন এবং পাশাপাশি আপনি অন্য একটি ব্যবসা করেন তাহলে সে ব্যবসাই হবে পার্টটাইম ব্যবসা। আপনার মূল কাজ থেকে পার্টটাইম ব্যবসায় বেশি আয় হতে পারে, কমও হতে পারে। আপনি ছাত্রাবস্থায় পার্টটাইম ব্যবসা করতে পারেন। আবার চাকরির পাশাপাশি পার্টটাইম ব্যবসা করতে পারেন। যেকোনো ব্যবসা পার্টটাইম ভিত্তিতে করতে পারেন। তবে আপনার পুঁজি, সুযোগ এবং ঝুঁকি নেওয়ার উপর নির্ভর করবে আপনি কোন ব্যবসাটি করবেন।  আজকে আমরা আলোচনা করব, কোন কোন ব্যবসা পার্টটাইম ভিত্তিতে করতে পারবেন? কিভাবে পার্টটাইম ব্যবসা শুরু করাবেন? এবং পার্টটাইম ব্যবসা করার জন্য আপনার কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা এবং প্রশিক্ষণ প্রয়োজন হবে?

প্রথমেই বলে রাখি আবেগের তাড়ায় শুধু পার্টটাইম ব্যবসা কেনো, যেকোনো ব্যবসায়ই শুরু করলে টিকতে পারবেন না। সুতরাং বুঝে শুনে ব্যবসা শুরু করবেন। এবং দেখে নিবেন যে, পার্টটাইম ব্যবসাটিতে আপনি কি পরিমাণ সময় দিতে পারবেন এবং সে সময় কি যথেষ্ট হবে কিনা? কারন অনেকেই পার্টটাইম ব্যবসা শুরু করে সেখানে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। শেষে  লোকসান গুনতে হয়।
এবার আসি কয়েকটি পার্টটাইম ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে। এখানে পাঁচটি পার্টটাইম ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করেছি।

১. কোচিং সেন্টার

যারা ছাত্র তাদের জন্য ভালো একটি আইডিয়া হল কোচিং সেন্টার দেওয়া। অথবা কোনো কোচিং সেন্টারে পড়ানো। যারা ছাত্র নন তারাও কোচিং প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজে কোচিং প্রতিষ্ঠা করাই ভাল হবে। কোচিং কয়েক ভাবে দিতে পারেন। প্রথমত আপনার যদি অনেক টাকা পুঁজি থাকে তাহলে বাসা ভাড়া নিয়ে ফার্নিচার কিনে কয়েকজন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে এককভাবে কোচিং সেন্টার দিতে পারেন। শিক্ষক হিসেবে ছাত্রদেরকে বেশি অগ্রাধিকার দিবেন। এতে আরেকজন ছাত্রের পার্টটাইম একটি কাজ হল। আর ছাত্রদের চাহিদা তেমন একটা বেশি নয় ফলে আপনারও কিছু টাকা সাশ্রয় হল। আর একজন ছাত্র যদি শিক্ষক হিসেবে থাকে তাহলে তার আর কোচিংয়ের ছাত্রের কমিউনিকেশনটা খুব ভাল হবে। আর ছাত্রদের সাথে শিক্ষকদের কমিউনিকেশন ভালো হলে সেটা ছাত্র এবং কোচিং উভয়ের জন্যই মঙ্গলজনক হবে। আর অবশ্যই দু একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক নিয়োগ দিবেন। আর কোচিংয়ে কি সংখ্যক ছাত্র পাবেন তা কোচিংয়ের অবস্থান এবং প্রচারের উপর নির্ভর করবে। সুতরাং এমন স্থানে কোচিং দিবেন যেখানে ছাত্রদের যাতায়াত করতে সুবিধা হবে। আর স্কুলের কলেজের আশেপাশেই কোচিং সেন্টার দেওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রচারের ক্ষেত্রে অভিনব কিছু করার চেষ্টা করবেন। তারপর যাদের পুঁজি তেমন একটা নেই তারাও কোচিং সেন্টার দিতে পারেন। তারা একটি-দুটি রুম ভাড়া নিয়ে অথবা শেয়ারে রুম ভাড়া নিয়ে শুরু করতে পারেন। তবে বিজ্ঞাপন অবশ্যই প্রচার করতে হবে। কোচিং টিকিয়ে রাখতে হলে শিক্ষার্থী-অভিভাবক সবার মন ধরে রাখতে হবে। ভালো পড়াশোনার পাশাপাশি সকল শিক্ষকদেরকে ছাত্র এবং অভিভাবকদের সাথে ভাল ব্যবহার করতে হবে। আর কোনো প্রকার অবৈধ পথ অবলম্বন করবেন না। এতে সাময়িক সুবিধা পেলেও পরবর্তীতে অপূরনীয় ক্ষতি হবে।

২. চা পাতার ব্যবসা

পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে চা পাতার ব্যবসা খুব লাভজনক একটি আইডিয়া। তবে এ ব্যবসা করতে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রমী হতে হবে। তার সাথে ধৈর্যশীলও হতে হবে। এ পার্টটাইম ব্যবসা করতে বেশি টাকার দরকার হবে না। অল্প টাকায় ভাল পার্টটাইম  ব্যবসাও বলতে পারেন। এ ব্যবসায় আপনার গ্রাহক হল চায়ের দোকানদার। বুঝতেই পারছেন নিজ এলাকায় এই ব্যবসাটি করা সুবিধাজনক হবে। এই ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে আপনার এলাকার চায়ের দোকানদারদের সাথে কথা বলে নিতে হবে। তাদের থেকে জেনে নিবেন তাদের দৈনিক কতটুকু চা পাতা প্রয়োজন হয়। এরকম বেশ কয়েকটি দোকান ঠিক করবেন যারা আপনার কাছ থেকেই চা পাতা কিনবে। এজন্য আপনাকে অবশ্যই ভাল মানের চা পাতা একটু কম দামেই বিক্রি করতে হবে। প্রথমে লাভ কম হলেও পরে পুষিয়ে নিতে পারবেন। প্রথমে আপনি অন্তত ১৫টি দোকান ঠিক করবেন যেখানে আপনি চা পাতা বিক্রি করবেন।
ধরুন দোকান প্রতি গড়ে মাসিক চা পাতা প্রয়োজন ১৫ কেজি করে। তাহলে ১৫টি দোকানে মাসে আপনাকে ২২৫কেজি চা পাতা সরবরাহ করতে হবে। আর সবমিলিয়ে আপনি যদি কেজিপ্রতি ২০ টাকা লাভ করেন, তাহলে আপনার মাস শেষে লাভ থাকে ৪৫০০টাকা। পার্টটাইম ব্যবসায় প্রথম মাসে ৪৫০০টাকা লাভ মোটামুটি ভাল। আর অবশ্যই প্রতি সপ্তাহে নতুন কাস্টমার বাড়াবেন। এতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি পাবে এবং লাভের পরিমানও বাড়বে। পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে চা পাতার ব্যবসা লাভজনক একটি ব্যবসার আইডিয়া।

৩. অনলাইনে রিসেলিং

পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে রিসেলিং ব্যবসা চমৎকার একটি ব্যবসা। রিসেলিং হল কোনো পন্য ক্রয় করে তা পুনরায় বিক্রি করা। অর্থাৎ কোনো পন্য কমদামে ক্রয় করে ক্রয়মূল্য থেকে বেশি দামে বিক্রি করাই হল রিসেলিং ব্যবসা। বিশেষ করে ছাত্রদের জন্য দারুণ একটি পার্টটাইম ব্যবসা হল রিসেলিং ব্যবসা। রিসেলিং ব্যবসায় আপনার পন্য উৎপাদনের কোনো ঝামেলা নেই। শুধু তাই নয় পন্য মজুদ রাখারও ঝামেলা নেই। আর এ ব্যবসা শুরু করতে অল্প কিছু টাকা পুঁজি প্রয়োজন হতে পারে। পার্টটাইম ব্যবসায় প্রথমেই বেশি টাকা বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ রিসেলিং ব্যবসায় অল্প টাকা ইনভেস্ট করেই আপনি শুরু করতে পারবেন। আপনি প্রথমে কোনো পন্য ক্রয় করে আপনার নিজের ফেসবুক পেইজ, ইনস্টাগ্রাম অথবা অন্যান্য সাইটে ঐ পন্যের প্রচার করবেন। তারপর অর্ডার আসলে যাদের থেকে পন্য ক্রয় করেছেন তাদের থেকে পন্য গ্রাহকের কাছে পৌছে দিবেন। এই পুরো পক্রিয়াটিকে ড্রপ শিপিং বলে। রিসেলিং ব্যবসা করতে আপনাকে একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করা লাগতে পারে। আবার রিসেলিং ব্যবসায় আপনি একাধিক ধরনের পন্যও বিক্রি করতে পারেন। যেমন ধরুন আপনি বিভিন্ন ধরনের পোষাক রিসেল করেন। পোষাকের পাশাপাশি আপনি ব্যাগ, জুতা ইত্যাদি বিক্রি করতে পারেন। যারা আপনার সাইটে পোষাক কিনার জন্য আসবে তারা যখন জুতা ইত্যাদি দেখবে তখন সেগুলোও কিনতে পারে। এতে করে আপনি আরও লাভ করতে পারবেন। পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে রিসেলিং ব্যবসা কিন্তু মন্দ নয়।

৪. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

বর্তমানে পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং একটি ভাল ব্যবসার আইডিয়া। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েই যাচ্ছে। কোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট যখন আপনি নিজে মার্কেটিং করে যখন বিক্রি করবেন তখন ঐ কোম্পানি তাদের লাভের একটি অংশ আপনাকে প্রদান করবে আর এ ব্যাপারটিকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে আপনিও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। আপনি যে কোম্পানির পন্য বিক্রি করবেন তারা আপনাকে একটি লিংক দিবে যেটা ইউনিক থাকবে। আপনি ঐ পন্যের প্রচার করে আপনি গ্রাহকদেরকে ঐ লিংকে গিয়ে পন্য ক্রয় করতে বলবেন। তারপর কোম্পানি আপনার মাধ্যমে যে পন্য বিক্রি হয়েছে লাভের একটি অংশ আপনাকে দিবে। রিসেলিং ব্যবসায় কিন্তু কোম্পানি কোনো লভ্যাংশ আপনাকে দিবে না। অনেকেই রিসেলিং ব্যবসা আর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংকে গুলিয়ে ফেলেন। দুটি এক নয়। রিসেলিং ব্যবসায় পন্য সরবরাহ আপনাকে করতে হবে কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে এ দায়িত্ব কোম্পানির। বর্তমানে বিশ্বের বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে। সুতরাং পার্টটাইম ব্যবসা হিসেবে আপনি খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

৫. ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অনলাইনে কাজ করে অর্থ উপার্জন। তবে সে কাজে আপনি স্বাধীন। আপনার ইচ্ছা হলে কাজ করবেন ইচ্ছা না হলে করবেন না। আপনার যে সময়ে ইচ্ছা সে সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাজ করে দেওয়া।  তবে অনেকই আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিংকে গুলিয়ে ফেলেন। যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের কাজ নিজে বা প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকৃত কাউকে দিয়ে না করিয়ে অনলাইনে অন্য কাউকে দিয়ে কাজটি করায় তখন সেটি আউটসোর্সিং হবে। আউটসোর্সিংয়ে কাজ করাতে খরচ তুলনামূলক কম লাগে। আর ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিকভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করা। অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে অনলাইনে আমাকে কাজ দিবে কে? কেন দিবে? বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশে কোনো কাজ করাতে খরচটা একটু বেশি লাগে। যেমন ধরুন আমেরিকার কেউ একজন তার প্রতিষ্ঠানের জন্য লোগো ডিজাইন করাবে। সেখানে স্থানীয় ডিজাইনার দিয়ে লোগোটি ডিজাইন করাতে তার প্রায় ১০০ ডলার লাগবে। কিন্তু বাংলাদেশের কেউ ঐ ডিজাইনটিই ৩০ থেকে ৫০ ডলারে করে দিবে। অর্থাৎ তার অনেক টাকা বেচে গেল বাংলাদেশের কাউকে দিয়ে করিয়ে। তাই তারা এভাবে আউটসোর্সিং করে। আপনি যেসব কাজ অনলাইনে করতে পারবেন তার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি তুলে ধরলাম...

১.ওয়েব ডিজাইনিং
২.ওয়েব ডেভেলপিং
৩.গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
৪.কন্টেন্ট রাইটিং
৫.আর্টিকেল রাইটিং
৬.ডাটা এন্ট্রি
৭.সফটওয়্যার ডেভেলপিং
৮.অ্যাপ ডেভেলপিং
৯.এসইও(SEO)
১০.ডিজিটাল মার্কেটিং
১১.কপি রাইটিং
১২.ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট   ইত্যাদি।

এগুলো ছাড়াও আরও অনেক কাজ আপনি পেতে পারেন। আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করবেন। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের শুরুটা অনেকেই কপি রাইটিং দিয়ে শুরু করে। আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার হন তাহলে অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আপনাকেও কপি রাইটিং দিয়ে শুরু করা উচিৎ। ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে হলে আপনার অবশ্যই ভালো মানের একটি কম্পিউটার লাগবে। সাথে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। আপনার ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। কারন বেশিরভাগ সময় আপনাকে যারা কাজ দিবে তারা আপনার সাথে ইংরেজিতে যোগাযোগ করবে। আর যেসব বিষয়ের উপর আপনি কাজ করতে চান সেগুলোর উপর আরও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।


অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি এরকম কাজ পাবেন। আর সেসব সাইটগুলো আপনার প্রাপ্য আয় থেকে কিছু অংশ রেখে দিবে। নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটের নাম উল্লেখ করছি....
1. upwork.com
2. fiverr.com
3. freelancer.com
4. elance.com
5. guru.com
6. 99design.com
7. joomlalancer.com
ইত্যাদি।

উপরে উল্লেখিত সাইটে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আরও অনেক নিয়মকানুন রয়েছে সেগুলো জেনে নিবেন। যেহেতু ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে  কোনে বাধা ধরা সময় নেই তাই পার্টটাইম কাজ হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং দারুণ একটি কাজ। বিশেষ করে ছাত্রদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছাত্ররা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে অনায়াসেই ১০০০০ থেকে ১৫০০০ টাকা আয় করতে পারেন। এতে নিজের পড়াশোনা সহ অন্যান্য যাবতীয় খরচ নিজেই চালানো যাবে। আর ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনার অভিজ্ঞতা যত বাড়বে আয়ও তত বাড়তে থাকবে।
আজ যে ৫টি পার্টটাইম ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করেছি, সেগুলো নিয়ে কোনো মতামত বা প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই সেটা কমেন্টে জানাবেন। ধন্যবাদ।  


Related Post

জনপ্রিয় পণ্য

সাম্প্রতিক পণ্য

Leave a Comment:
alibaba & Import Export expert

সি এন্ড এফ, আমদানি, আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js