একটি লাভজনক ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করা যায়

একটি লাভজনক ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করা যায়


Posted on: 2024-07-30 21:58:03 | Posted by: eibbuy.com
একটি লাভজনক ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করা যায়

একটি লাভজনক ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করা যায়? 

ব্যবসা শুরু করতে অনেকেই অনলাইনকে বেছে নেন ৷ অল্প খরচে খুব সহজেই ই কমার্স শুরু করা যায় ৷ ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য বেশ কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে একটি সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করব কিভাবে আপনারা একটি ই-কমার্স ব্যবসা শূন্য থেকে শুরু করতে পারেন ৷ এই  গাইডটি আপনাকে সঠিকভাবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে সাহায্য করবে।

১. ব্যবসার ধারণা ও পরিকল্পনা

প্রডাক্ট নির্বাচন:

আপনার প্রথম কাজ হবে একটি নির্দিষ্ট প্রডাক্ট ক্যাটাগরি (নিস) নির্বাচন করা, যে প্রডাক্ট নিয়ে আপনি ব্যবসা শুরু করতে চান। ক্যাটাগরি হতে পারে পোশাক, ইলেকট্রনিক্স, হোম ডেকোর, বই ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে পোশাক এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য নিয়ে সবাই ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করে ৷

সিঙ্গেল ও মাল্টিভেন্ডর ই-কমার্সঃ

ই-কমার্স ব্যবসার সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে মাল্টিভেন্ডর ই-কমার্স আর একটি হচ্ছে সিঙ্গেল ই কমার্স ৷ মাল্টি ভেন্ডর ই-কমার্স হচ্ছে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন সাপ্লায়ারদেরকে যুক্ত করে তাদের পণ্য বিক্রির সুযোগ দিবেন আর সিঙ্গেল ই-কমার্স হচ্ছে শুধুমাত্র আপনি আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন ৷ আপনাকে প্রথমেই নির্ধারণ করতে হবে আপনি আসলে কি ধরনের ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন ৷

বাজার গবেষণা:

ক্যাটাগরি নির্বাচন করার পর, আপনার বাজার গবেষণা করা প্রয়োজন। আপনার টার্গেট করা গ্রাহকদের প্রডাক্ট চাহিদা, বাজারে অন্য ই কমার্স ওয়েবসাইটের এই প্রডাক্টের প্রতিযোগিতা এবং বাজারের ট্রেন্ড সম্বন্ধে জানতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন প্রোডাক্ট ই-কমার্স ওয়েবসাইটে অনেক কম ধরে বিক্রি হয়ে থাকে কারণ তারা বাল্ক পরিমাণে প্রোডাক্ট ক্রয় করে সেগুলি কম দরে বিক্রি করতে পারে ৷ সেসব প্রোডাক্ট নিয়ে যদি আপনি ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশি পরিমাণে প্রোডাক্ট ক্রয় করে স্টক করে সেগুলি বিক্রি করতে হবে ৷ আবার অনেকেই ইউনিক প্রোডাক্ট বিদেশ থেকে আমদানি করে বিক্রি করে সে ক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে যে এই সব পন্য গুলো কোন দেশ থেকে আমদানী করা হয় এবং কিভাবে কম দরে আপনি আমদানি করে বাংলাদেশ বিক্রি করতে পারবেন ৷

আবার অনেক প্রোডাক্ট রয়েছে যেগুলোর মার্কেটে যোগান খুবই কম ৷ আপনি যদি এসব প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করেন সেক্ষেত্রে দেখা যাবে যে আপনি কিছুদিন বিক্রি করার পরে সেই প্রোডাক্ট আর মার্কেটে খুজে পাবেন না ৷ সেজন্য অবশ্যই প্রোডাক্টের ক্যাটাগরি নির্বাচনের সময় এমন প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন যেই প্রোডাক্টগুলো সব সময় মার্কেটে এভেইলেবেল থাকে অর্থাৎ আপনি পাইকারি মার্কেট থেকে এই প্রোডাক্টগুলো সবসময় ক্রয় করতে পারবেন এবং সবার সাথে তাল মিলিয়ে আপনি কম রেটে সেগুলো ক্রয় করে বিক্রি করার এবিলিটি থাকতে হবে ৷ এজন্য ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে প্রোডাক্ট নির্বাচন খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ ৷

ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি:

ই কমার্স ব্যবসার শুরুতেই একটি বিস্তারিত ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করুন। এতে আপনার ব্যবসার লক্ষ্য কি, টার্গেট গ্রাহক কত, প্রারম্ভিক বিনিয়োগ কি পরিমান, সাপ্লায়ার প্রক্রিয়া কি ধরনের হবে, বিজ্ঞাপন কৌশল এবং বিক্রয় পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত করুন। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করুন ৷ এই পরিকল্পনা করতে প্রয়োজনে আপনি কয়েকজন অভিজ্ঞ ব্যবসায়ী থেকে পরামর্শ নিতে পারেন ৷ অনলাইনে আজকাল অনেকেই তাদের ব্যবসায়ীক অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন ৷ সেগুলি থেকেও ধারনা নিতে পারেন ৷

২. ব্যবসার নাম এবং ডোমেইন নিবন্ধন

ব্যবসার নাম নির্বাচন:

আপনার ব্যবসার জন্য একটি আকর্ষণীয় ও সহজে মনে রাখা যায় এমন নাম নির্বাচন করুন। চেষ্টা করবেন ছোট এবং সহজে লেখা যায় এই ধরনের নাম নির্বাচন করতে ৷ যেহেতু এটি ই-কমার্স ব্যবসা সেহেতু এই ওয়েবসাইটটি আপনি সবার মাঝে শেয়ার করতে হবে এবং এই ওয়েবসাইটের নামটি সবাই ব্রাউজারে টাইপ করে সেখান থেকে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে ৷ সুতরাং নামটি যত ছোট এবং সহজে উচ্চারণ যোগ্য হবে তত সহজেই মানুষের ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করতে পারবে ৷ কঠিন কোন নাম যেটা উচ্চারণ করা বা বানান করা কঠিন হয় সেই ধরনের নাম যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে এটি কাস্টমার ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে সমস্যা হবে বা তারা নামের বানান ঠিকমতো না করতে পেরে অন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে এতে করে আপনি আপনার কাস্টমার হারাবেন ৷

নাম নির্বাচন করার আগেই অবশ্যই আপনি চেক করে নিবেন যে আপনার এই ব্যবসাটির নামে ডোমেইন অ্যাভেইলেবেল রয়েছে কিনা ৷ কারণ অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি হয়তো একটা নাম নির্বাচন করেছেন কিন্তু আপনি যেই নামে ডোমেটি চাচ্ছেন অলরেডি সেই ডোমেটি অন্য কেউ ও তার নিজের ব্যবসা নামে নিয়েছে সুতরাং অবশ্যই নাম নির্বাচনের আগে ডোমেইন নাম ঠিক করবেন যদি দেখেন যে এই নামে ডোমেইন এভেইলেবেল রয়েছে তাহলে ডোমেইনটি আগে রেজিস্ট্রেশন করবেন তারপরে আপনার ব্যবসার অন্যান্য লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবেন ৷

৩. ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন

ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা যেতে পারে। জনপ্রিয় কিছু প্ল্যাটফর্ম হল ShopifyWooCommerceBigCommerce ইত্যাদি। আপনার ব্যবসার জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন। তবে এই ওয়েবসাইট ডিজাইন কিন্তু আপনি যদি একজন ওয়েবসাইট ডেভেলপার না হন তাহলে সহজে করতে পারবেন না ৷ যদি অনলাইনে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখে নিজে নিজে করার চেষ্টা করেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন ৷ সেজন্য আপনাকে কোন একজন ভালো মানের ওয়েবসাইট ডেভলপারের সহযোগিতা নিতে হবে ৷ বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা আপনাকে ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুব সহজে অল্প টাকার মধ্যে করে দিবে ৷

প্রাথমিকভাবে তত বড় কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার প্রয়োজন নেই ছোটখাটো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অল্প টাকা ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্যবসাটা শুরু করবেন ৷ এরপরে যদি দেখেন যে আপনার ওয়েবসাইটে কাস্টমারের সংখ্যা দিন দিন বাড়তেছে এবং আপনার ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ন সঠিকভাবে আসতেছে তখন বড় কোন ডেভলপার দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করিয়ে নিতে পারেন ৷

৪. ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট

ওয়েবসাইট ডিজাইন:

একটি আকর্ষণীয় ও ব্যবহারবান্ধব ওয়েবসাইট ডিজাইন করুন। আপনার পণ্য প্রদর্শনের জন্য সুন্দর ও প্রফেশনাল লেআউট ব্যবহার করুন। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনি একটি ডেমো টেমপ্লেট দেখে নিবেন ৷ যে সব ডেভলপার দিয়ে কাজ করাবেন তাদের থেকে ওয়েবসাইটের ডেমো দেখে নিবেন ৷ ওয়েবসাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো একজন ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় যেন সহজে আপনার ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট অর্ডার করতে পারে এবং এখানে যে সমস্ত ফিচারগুলো ব্যবহার করবেন সেগুলো যেন ইউজার ফ্রেন্ডলি হয় অর্থাৎ একজন কাস্টমার ওয়েবসাইটে এসে যেন অপেক্ষা করতে না হয় যে কিভাবে তিনি অর্ডারটা প্লেস করবেন এটা বুঝতে ৷ আপনি এমন ধরনের ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করবেন যাতে করে ওয়েবসাইটে ঢুকে প্রোডাক্ট দেখা মাত্রই কাস্টমার অর্ডার প্লেস করতে পারে ৷

ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট:

ডিজাইনের পরে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট শুরু করুন। ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টে প্রয়োজনীয় ফিচার যেমন শপিং কার্ট, পেমেন্ট গেটওয়ে, প্রোডাক্ট ক্যাটালগ ইত্যাদি সংযোজন করুন। বাংলাদেশি অনেক কোম্পানি পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস দিয়ে থাকে ৷ তাদের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে সকল ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং এবং ব্যাংকের কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করার ব্যবস্থা করা যায় ৷ ফলে একজন কাস্টমার খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের প্রোডাক্টগুলি অর্ডার করতে পারবে ৷

৫. প্রোডাক্ট লিস্টিং এবং ম্যানেজমেন্ট

প্রোডাক্ট লিস্টিং:

আপনার ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট লিস্টিং করুন। প্রতিটি প্রোডাক্টের জন্য বিস্তারিত বিবরণ, মূল্য, ছবি এবং স্টক উল্লেখ করুন। প্রোডাক্ট লিস্টিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ক্লিয়ার ভাবে প্রোডাক্ট এর ছবি তুলে সেই ছবি পোস্টিং করা ছবি তোলার জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ বাজেট নির্ধারণ করতে হবে প্রয়োজনে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার দিয়ে আপনার প্রোডাক্টের ছবি তুলে সেই ছবি এডিট করে আপনি ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট এর ছবি পোস্ট করবেন ৷

৬. পেমেন্ট এবং শিপিং সেটআপ

পেমেন্ট গেটওয়ে:

আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন পেমেন্ট অপশন সংযোজন করুন। যেমন ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি। বাংলাদেশি অনেক কোম্পানি পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস দিয়ে থাকে ৷ তাদের পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে সকল ধরনের মোবাইল ব্যাংকিং এবং ব্যাংকের কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করার ব্যবস্থা করা যায় ৷ ফলে একজন কাস্টমার খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের প্রোডাক্টগুলি অর্ডার করতে পারবে ৷

শিপিং ম্যানেজমেন্ট:

ই-কমার্স এর পণ্য ডেলিভারি বাংলাদেশে একটি প্রধান সমস্যা হয়ে উঠছে ই-কমার্স ব্যবসার জন্য ৷ বাংলাদেশে অনেক ডেলিভারি কোম্পানি থাকা সত্ত্বেও ঠিকমতো প্রোডাক্ট ডেলেভারী মেনটেইন করাটা খুবই টিফিকাল্ট হয়ে উঠতেছে ৷ ডেলিভারি কুরিয়ার কোম্পানিগুলোর অব্যবস্থাপনা, পন্য ডেলিভারিতে দেরি করা, সঠিক সময়ে কাস্টমারের হাতে পণ্য পৌঁছে না দেওয়া, কাস্টমারদেরকে ভুল ইনফরমেশন দেওয়া, অনেক সময় কাস্টমারদের কে পণ্য ডেলিভারী না দিয়েই চলে আসা, অনেক সময় অন্য হারিয়ে ফেলা বা ড্যামেজ করা ফেলা ইত্যাদি কারণে আসলে বাংলাদেশে ই কমার্স পন্য ডেলিভারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমটা খুবই বাজে হয়ে উঠতেছে ৷ বর্তমানে স্টেডফাস্ট, পাঠাও খুব জনপ্রিয় কুরিয়ার ৷ এরা ক্যাশ অন ডেলিভারী সিস্টেমে সারা দেশে পন্য হোম ডেলিভারী করে থাকে৷ কাস্টমার থেকে পাওয়া পেমেন্ট খুব সহযেই ব্যাংকে পাঠিয়ে দেয় ৷

৭. বিপণন এবং প্রচারনা

ডিজিটাল মার্কেটিং:

ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল ব্যবহার করুন। সামাজিক মাধ্যম, ইমেইল মার্কেটিং, এসইও, পেইড অ্যাডভার্টাইজিং ইত্যাদি মাধ্যমে আপনার ব্যবসা প্রচার করুন। সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল মার্কেটিং এবং পেইড অ্যাডভার্টাইজিং ব্যবহার করে আপনার ব্র্যান্ডের প্রচারণা করুন। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে আপনার ই কমার্স ওয়েবসাইট প্রচার করুন। বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো ফেসবুক মার্কেটিং ৷ আপনার ব্রান্ডের নামে একটা ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে আপনি প্রডাক্টের ছবি ডিটেইলস পোস্ট করতে পারেন ৷ এই পেজ থেকেই ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন ৷ সাথে সরাসরি ওর্ডার করার জন্য ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিয়ে দিবেন ৷

গ্রাহক সেবা:

২৪ ঘন্টা গ্রাহক সেবা দেবার সিস্টেম তৈরি করুন ৷ যাতে গ্রাহকদের যেকোনো সমস্যা দ্রুত সমাধান করা যায়

৮. বিক্রয় এবং বিশ্লেষণ

বিক্রয় ট্র্যাকিং:

আপনার বিক্রি এবং ক্রয় হিসেব নিয়মিত করতে হবে ৷ অনলাইনে আজকাল বিভিন্ন সফটওয়্যার পাওয়া যায় ৷ এসব দিয়ে ক্রয় বিক্রয় ট্র্যাকিং করতে পারবেন এবং স্টক ম্যানেজমেন্ট মনিটর করতে পারবেন। মনে রাখবেন গ্রাহকদের অর্ডার সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারলে বিজ্ঞাপনের টাকা পুরোটাই লস হবে আপনার ৷

ফিডব্যাক সংগ্রহ:

গ্রাহকদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গ্রাহক সেবা প্রদান করুন। কোন কাস্টমার টি শার্ট ক্রয় করলে তার থেকে কিছুদিন পর  ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন ৷ তারা যদি কোন ভালো বা খারাপ রিভিউ করে সেগুলি সংশোধন করার ব্যবস্থা করুন ৷ কাস্টমারের ফিডব্যাক অনুযায়ী আপনার পণ্য ও সেবা পরিবর্তন করুন।

ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করা একটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু লাভজনক উদ্যোগ হতে পারে। সঠিক পরিকল্পনা ও স্ট্রাটেজি ব্যবহার করে আপনি সফল ই-কমার্স ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন।


Related Post

জনপ্রিয় পণ্য

সাম্প্রতিক পণ্য

Leave a Comment:
alibaba & Import Export expert

সি এন্ড এফ, আমদানি, আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js