Product details

জিটিও ৪৬ বিক্রি হবে, ১ কালার, সাইজ=১২ x ১৮ ইঞ্চি, মডেল ১৯৮৬-১৯৮০।

যোগাযোগ: +8801911523434

যারা অনলাইনে অফসেট প্রেস মেশিনের দাম নিয়ে সার্চ দিয়ে থাকেন তাদের জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে অফসেট প্রেস মেশিনের দাম দিয়ে দিচ্ছি। আপনারা সরাসরি সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলে অফসেট প্রেস মেশিনের দাম জানতে পারবেন। এখানে কয়েকটা অফসেট প্রেস মেশিনের দাম দেয়া আছে। আপনি চাইলে আরো মেশিনের দাম জানতে পারবেন। আমরা ধিরে ধিরে এসব মেশিনের দাম আপানদের তুলে ধরবো। তবে অফসেট প্রেস মেশিনের দাম

জানার আগে আপানদের মনে হয়তোবা প্রশ্ন জাগতে পারে অফসেট প্রিন্টিং কাকে বলে , বা অফসেট প্রিন্টিং কেন বলা হয়। আমি আপানদের জন্য এই তথ্য নিচে তুলে ধরলাম।

অফসেট প্রিন্টিং কাকে বলে

অফসেট প্রেসকে বলা যায় আধুনিক বৈদ্যুতিক ছাপাখানা ।  যে মেসিনে সাদা অফসেট শ্রেণীর ও তারচেয়ে উন্নত মানের কাগজে ছাপা যায়। এখানে ব্যবহৃত মেশিনে  চার বর্ণের ছাপা সম্ভব বলেও অনেকে এদের অফসেট মেশিন বলে থাকেন। এই মেশিনগুলো ভিন্ন ভিন্ন রং এর জন্য ভিন্ন ভিন্ন প্লেট ব্যবহার করে ।

সাধারনভাবে এবং কম্পিউটারের  ছবিতে আমরা মৌলিক রং হিসেবে লাল, নীল ও সবুজ (RGB)কে দেখলে বা জানলেও ছাপার ক্ষেত্রে কিন্তু (CMYK) সাইয়ান, ম্যাজেন্টা, ইয়েলো এবং ব্ল্যাক কে

মূল রং ধরা হয়। ছাপার ক্ষেত্রে এই চার রং থেকে সমস্ত রং তৈরি বা ছাপা হয়ে থাকে। এছাড়াও প্যান্টোন নামে কিছু স্বতন্ত্র কালার বা রং আছে, যাদের তৈরি করা সম্ভব নয়।

অফসেট প্রিন্টিং এর উন্নতি ঘটে দুটি ধাপে। প্রথমে ইংল্যান্ডে রবার্ট বার্কলি ১৮৭৫ সালে টিনের উপর ছাপার জন্য একটি অফসেট প্রেস উন্নত করেন,  পরবর্তী ধাপে যুক্তরাষ্ট্রে ওয়াশিংটন রুবেল ১৯০৪ সালে কাগজে ছাপানোর যোগ্য সংস্করণ তৈরী করেন।

 তবে আমাদের দেশের ছাপাখানায় অনেক ধরনের অফসেট প্রিন্টিং মেশিন ব্যবহার করা হয়। সবচেয়ে ভালো অফসেট প্রিন্টিং মেশিন হলো heidelberg মেশিন।

এগুলি জার্মানির তৈরি মেশিন। এছাড়া আছে Hamada printing Machine, hashimoto printing Machine ইত্যাদি। আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা এসব মেশিনের বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলাম। এগুলি সব ব্যবহৃত মেশিন। পুরাতন hashimoto printing Machine, heidelberg kord 64 machine ইত্যাদি সেল করা হবে। আপনারা  এসব অফসেট প্রেস মেশিনের দাম জানার জন্য সরাসরি সাপ্লায়ার কে ফোন করুন।