এই পণ্যটি সরাসরি বিক্রয় যোগ্য । ক্রয় করতে সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলার দরকার নেই। Buy Now বাটনে ক্লিক করে ক্রয় করুন।
01759834191
Chat With Supplier পাইকারি পণ্যের দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল। পণ্যের বর্তমান দাম জানতে উপরের মোবাইল নম্বরে সাপ্লায়রকে সরসরি ফোন করুন।
বিদেশি সাপ্লায়ার কে LC বা TT তে দাম পরিশোধ করুন ৷ দেশী সাপ্লায়ার কে ক্যাশ অন ডেলিভারী বা ফেস টু ফেস ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন । কোন ভাবেই অগ্রিম টাকা পয়সা লেনদেন
করবেন না। কুরিয়ারে কন্ডিশনে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা প্রদান করবেন৷
আপনার অসাবধানতায় কোন প্রকার প্রতারণার স্বীকার হলে আমরা দায়ী নই ৷
অনলাইনে পন্য ক্রয়ের আগে সমস্ত সিক্যুরিটি গ্রহন করে নিন ৷
আপনি সরাসরি এই পণ্যটি ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করতে পারবেন। ক্যাশ অন ডেলিভারি মেথডে পেমেন্ট করতে পারবেন । কুরিয়ার চার্জ যোগ হতে পারে এই পণ্যের মূল দামের সাথে। সঠিক পণ্য না পেলে সমস্ত দায়ভার সাপ্লায়ার বহন করবে। দেখে শুনে পণ্য ক্রয় করুন ।
বাঙালির রান্নায় সরিষার তেল না থাকলে যেন জমে না। মাছ ভাজা, নানা রকম ভর্তা, মুড়ি মাখা, আচারের মতো মুখরোচক খাবারে সরিষার তেল যোগ করে আলাদা স্বাদ। ভাপ দিয়ে রাঁধতে হয়—এমন পদেও এই তেলের জুড়ি নেই। সরিষার তেল হার্টকে ভালো রাখে। ক্ষতিকর কোলেস্টরল কমায়। নানা রকম গুণ আছে সরিষার তেলের।
ভারতের অন্যতম প্রধান দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে সরিষার তেলের গুণাগুণের এমন বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
ভারতের নামী পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানি বলেন, সরিষার তেল নিয়ে একটা কথা চালু আছে যে এতে ইউরিক অ্যাসিড থাকায় এটা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপে গ্রহণ নিষিদ্ধ। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে এর ক্ষতিকর প্রভাব দেখা গেছে। কিন্তু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, মানুষের ওপর এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব নেই। বরং অন্য সব তেলের তুলনায় অন্যতম স্বাস্থ্যকর তেল হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে। অন্যান্য তেলের তুলনায় এতে ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। জেনে নিন খাঁটি সরিষার তেলের এক ডজন গুণাগুণ।
১. এর আছে ঝাঁজালো অনন্য স্বাদ। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওডিশা, আসাম ও নেপালে ঐতিহ্যগত রান্নার তেল হিসেবে সরিষার তেলের ব্যবহার রয়েছে।
২. এক চা-চামচ সরিষার তেলে আছে ১২৬ ক্যালরি।
৩. সরিষার তেল অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদানসমৃদ্ধ। ত্বকের ওপর এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন দূর হয়। এরা ফাঙ্গাসের বৃদ্ধি রোধ করে।
৪. পোকামাকড় সরিষার তেল সহ্য করতে পারে না। এই তেল ব্যবহার করে পোকামাকড় থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৫.
সরিষার তেলে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড (অলিক ও লিনোলিক অ্যাসিড) চুল
পুনরুজ্জীবিত করে তোলে। চুলের গোড়া মজবুত করে এবং মাথার ত্বকে রক্ত
সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। নিয়মিত
সরিষার তেল ব্যবহারে চুল পড়া কমে।
৬. সরিষার তেল শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরের ঘাম বের হওয়ার গ্রন্থিগুলো পরিষ্কার ও সচল রাখে। ফলে শরীরের বর্জ্য পদার্থগুলো বের হয়ে যায়।
৭. এটি উষ্ণ তেল হিসেবে শীতের সময় শরীরে ম্যাসাজ করা যায়।
৮. এর উষ্ণতার গুণের কারণে আয়ুর্বেদশাস্ত্রে একে কফ ও কাশি প্রতিরোধক হিসেবে বলা হয়েছে।
৯. বাতের ব্যথা দূর করতে সরিষার তেলের ব্যবহার দেখা যায়।
১০. দাঁতের মাড়ির বিভিন্ন রোগ দূর করতে লবণ ও সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়।
১১. ভারতের অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস ও স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন ভোজ্যতেলের মধ্যে চর্বির তুলনা করে দেখেছেন, সরিষার তেলের ব্যবহারে হৃদ্রোগের ঝুঁকি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে। গবেষকেরা অলিভ অয়েল, ক্যানোলা ও সূর্যমুখী তেলের মধ্যে তুলনা করেছিলেন। প্রিভেনটিভ কার্ডিওলজি সাময়িকীতে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয় গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।
১২. সরিষার তেল আর হলুদ ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হয় এবং শুষ্ক চামড়া ঝরে পড়ে।
4.1 average based on all reviews.