Bograr Special Ghee – বগুড়ার খাঁটি গাওয়া ঘি ৫০০ গ্রাম
Bograr Special Ghee – বগুড়ার খাঁটি গাওয়া ঘি ৫০০ গ্রাম

Bograr Special Ghee – বগুড়ার খাঁটি গাওয়া ঘি ৫০০ গ্রাম

Price: ৬০০ টাকা
  • Minimum Order: 1
  • Delivery Time: ৩ দিন
  • Brand: বগুড়ার খাঁটি গাওয়া ঘি
  • Weight: ৫০০ গ্রাম

Mobile: 01931125727

Buy Now

এই পণ্যটি সরাসরি বিক্রয়যোগ্য। ক্রয় করতে সাপ্লায়ারের সাথে কথা বলার দরকার নেই।

যোগাযোগ করুন
সাপ্লায়ার তথ্য
Cover
Supplier Logo
Double S BD
Fakirapool, Dhaka, Bangladesh
5 Years Experience ✅ Verified
01931125727
বিঃদ্রঃ
পাইকারি পণ্যের দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল। পণ্যের বর্তমান দাম জানতে উপরের মোবাইল নম্বরে সরাসরি সাপ্লায়ারের সাথে যোগাযোগ করুন।

eibbuy Ads

Product details

আপনি সরাসরি এই পণ্যটি ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করতে পারবেন। ক্যাশ অন ডেলিভারি মেথডে পেমেন্ট করতে পারবেন । কুরিয়ার চার্জ যোগ হতে পারে এই পণ্যের মূল দামের সাথে। সঠিক পণ্য না পেলে সমস্ত দায়ভার সাপ্লায়ার বহন করবে। দেখে শুনে পণ্য ক্রয় করুন ।

Bograr Special Ghee – বগুড়ার খাঁটি গাওয়া ঘি ৫০০ গ্রাম

স্মৃতিশক্তি বাড়াবে ঘি
খাবারের স্বাদ- গন্ধ বৃদ্ধিতে ঘি ঐতিহ্যবাহী রান্নায় বহুদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।পাবনার ঘি এর কদর সর্বত্র। বাংলার বহু রান্নায়, মূলত গুরুপাক খাবারে ঘি ব্যবহৃত হয়ে খাদ্যরসিক বাঙ্গালির রসনার তৃপ্তি ঘটিয়ে আসছে। যদিও অনেকের কাছে গুরুপাকে ব্যবহার করার কারণে ঘি অস্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে পরিচিত। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে খাঁটি ঘি খুবই স্বাস্থ্যকর। বিশ্বের অনেক পুষ্টিবিদ এ খাবারের উপকারিতার কথা জানিয়েছেন তাদের বিভিন্ন আর্টিকেলে l তাদের মতে আলসার ও কোষ্টকাঠিন্য এবং স্বাস্থ্যকর চোখ ও ত্বকের চিকিত্সায় ওষুধ তৈরিতে ঘি ব্যবহার করা হয়। অদ্ভুদ শুনতে লাগলেও এটাই সত্যি যে, ঘি-তে ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও ‘কে’ রয়েছে। অন্যান্য উপাদানের চেয়ে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ই’-এর চমত্কার উৎস ঘি।
মস্তিষ্কের সুরক্ষায় : মস্তিস্ক সুরক্ষায় এটি খুব উপকারী। একাগ্রতা বাড়াতে ও স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে ঘি খেতে পারেন। এটি একই সঙ্গে শরীর ও মন ভালো রাখে।
কারণ ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন ঘিয়ের উপকারিতা আর তাছাড়া ‘পদ্মার ইলিশ আর পাবনার ঘি/ জামাইয়ের পাতে দিলে আর লাগে কি?’
তাই আর দেরি না করে এখনই অর্ডার দেই ।
আমরা দিচ্ছি ফ্রী হোম ডেলিভারি ।

চোখের জ্যোতি বাড়াবে ঘি
চোখের জ্যোতি : এটি চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। বিশেষ করে গ্লুকোমায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য হিতকর খাবার ঘি। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট: ঘি একটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টপূর্ণ খাবার। এ উপাদান অন্যান্য খাবারের ভিটামিন ও মিনারেলের সঙ্গে মিশে রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়িয়ে দেয়।


হাড় মজবুতে : মাংসপেশির সঙ্গে হাড়ের গঠন মজবুত করে ঘি এবং ঘি দিয়ে তৈরি খাবার।


ত্বকের যত্নে ঘি : ত্বকের যত্মে এটি খুব উপকারী। তাই সুন্দর থাকতে এবং চামড়া টানটান রাখতে নিয়মিত এটি খেয়ে যান।


কোলেস্টেরল সমস্যা সমাধানে : আপনার যদি কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকে, তাহলে মাখনের চেয়ে এটি বেশি উপকারে আসবে। তবে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে, তাদের খাবারের তালিকায় ঘি না থাকাই শ্রেয়। এ খাবার গ্রহণে পরিমিত হতে হবে। একবারে বেশি খাওয়া যাবে না। দিনে ১০ থেকে ১৫ গ্রাম ঘি খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগলে এ গুরুপাক খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। তাই নির্দ্ধিধায় খান ঘি l
কারণ ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন ঘিয়ের উপকারিতা আর তাছাড়া ‘পদ্মার ইলিশ আর পাবনার ঘি/ জামাইয়ের পাতে দিলে আর লাগে কি?’
তাই আর দেরি না করে এখনই অর্ডার দেই ।
আমরা দিচ্ছি ফ্রী হোম ডেলিভারি ।


প্রতিদিন শিশুর খাবারে ঘি কেন জরুরি?
প্রাচীনকাল থেকেই খাবারে ঘি ব্যবহার হয়ে আসছে। তবে আজকাল আমরা বাবা-মায়েরা  এতটাই স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে উঠেছি যে ফ্যাটের ভয়ে  বাচ্চাদের এই ঘি খাওয়ানো এক প্রকার বন্ধই করে দিয়েছি। ‘আপনি কি জানেন বাজারে যত ফ্যাট পাওয়া যায় তার মধ্যে ঘি সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ এবং স্বাস্থ্যকর। নির্দিষ্ট পরিমান ঘি একটি শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশে আবশ্যক। আর  তাই আজ আমরা জানবো,  শিশুর সুস্বাস্থ্য গঠনে ঘি কতখানি দরকারি এবং কি পরিমানে ঘি দেয়া উচিত।


যেসব কারনে ঘি বাচ্চার খাবারে দিবেন -
ঘি চর্বির জন্য একটি হেলদি  উৎসএবং  দৈহিক শক্তির জন্য উত্তম উৎস যা শৈশবের সময় দৈহিক বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য প্রয়োজন।
শৈশব থেকে সুসাস্থের অধিকারী হবার জন্য ঘি অন্যতম। এতে থাকা প্রাকৃতিক চর্বি এবং এনার্জি সঠিক গ্রোথ এবং  ডেভেলপমেন্টে কাজ করে। সাধারনত জন্মের সময়ের ওজন ১ বছরে তিনগুন হয় এটাই স্বাভাবিক। কাজেই ৬ মাসের পর থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবারে একটু ঘি শিশুর সঠিক ওজন ধরে রাখতে সাহায্য করে।


যেহেতু শৈশবের সময় গ্রোথ রেত হাই থাকে তাই বাচ্চার শরীর বেশী পরিমানে ক্যালরি চায়। ১ গ্রাম ঘিতে ৯ ক্যালরি থাকে। কাজেই খাবারে ঘির পরিমান যোগ করা যেমনি সহজ তেমনি শিশুকে একটিভ রাখার স্বাস্থ্যকর উপায়।


প্রথম এক বছর শিশুর মস্তিক গঠনের জন্য গুরুত্তপুরন সময়। সুস্থ পরিবেশ এবং পুষ্টিকর খাবার মস্তিক গঠনে সাহায্য করে। আর এই মস্তিস্কের ৬০% তৈরি হয় ফ্যাট থেকেই।  Docosahexaenoic acid (DHA) এক ধরনের হেলদি ফ্যাট যা ব্রেন গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টের জন্য দায়ি। এবং রিসার্চে পাওয়া গেছে যে বাড়িতে তৈরি করা ঘিতে প্রচুর পরিমানে DHA বিদ্যমান থাকে। তাই খাবারে ঘি যোগ করে  শিশুর ব্রেন ডেভেলপমেন্ট প্রসেসকে বুস্ট করবে। শুধু তাই নয় এই ডিএইচএ ব্রেন ডেভেলপমেন্টের সাথে সাথে চোখের জুতি বাড়াতে সাহায্য করে।


Ghee-For-Babies
এছাড়া ঘি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের একটি দারুণ উৎস।  অতএব আপনার শিশুর খাদ্যে ঘি যোগ করা মানে সংক্রমণ এবং রোগের সূত্রপাত রোধ করা।


ঘি ভিটামিনে থাকা দ্রবণীয় চর্বি শোষণ করতে সাহায্য করে। যদি খাবারে ঘি যোগ করা হয় তবে শিশু সহজে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে শোষণ করতে পারে। এই ভিটামিন পরিপূর্ণ শোষণের ফলে শিশুর হেলদি গ্রোথ ডেভেলপমেন্টের পাশাপাশি ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে ঘি।
আপনার সোনামণির কতটুকু ঘি খাওয়া দরকারি ?


বাচ্চার বয়স এবং ওজনের উপর নির্ভর করে দৈনন্দিন খাবারের সাথে ঘি দিতে হবে। অনেকে ৬ মাসের আগে থেকেই বাচ্চার খাবারে ঘি দিয়ে থাকেন। তবে এত অল্প বয়সে হজমে বাচ্চাদের একটু সমস্যা হয় তাই কমপক্ষে ৬ মাস বয়স থেকে দেয়া উত্তম। দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার দেয়ার দিন থেকেই একটু একটু ঘি দেয়া শুরু করুন। কেননা এই সময় থেকে বাচ্চা বসা, হামাগুড়ি এবং হাঁটার  চেষ্টা করে, কাজেই ক্যালোরি খরচ করার অবস্থায় আসে। তাই প্রথমে খিচুড়ির সাথে কয়েক ফোঁটা দিয়ে অভ্যস্ত করুন এরপর ধীরে ধীরে পরিমান বাড়াতে থাকুন।


আপনার সোনামণি যদি আন্ডার ওয়েট হয়ে থাকে তবে বেশী পরিমানে দিন। আর যদি ওভার ওয়েট হয়ে থাকে তবে ঘির পরিমাণটা কমিয়ে দিন।
সবই তো বলা হল কিন্তু পরিমাণটাই তো বলা হল না! বাড়িতে ৮ মাসের বাচ্চা থাকলে শুরু করুন ১চা চামচ ঘি দিয়ে।  এরপর গ্রাজুয়ালি ৩ – ৪ চা চামচ করে ঘি দিন। পরিমান হুট করে বাড়িয়ে দিবেন না। ধীরে ধীরে বাড়ান এবং ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন। কেননা ওভারওয়েট হয়ে গেলে ঘি’র পরিমান কমিয়ে দিতে হবে।
মাল্টিপাল হেলথ বেনিফিটের জন্য ঘি একটি দারুণ উৎস হতে পারে। বাড়ন্ত শিশুর খাদ্যের সাথে সীমিত পরিমাণ  ঘি যোগ করা  তার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।তবে এটাও মনে রাখতে হবে যে অতিরিক্ত কোন কিছুই শুভ ফল বয়ে আনে না এই কথাটি ঘি’র বেলায় শতভাগ প্রযোজ্য।যদি শিশু ওজনে ভারসাম্য আনতে গিয়ে বেশী পরিমানে ঘি খাইয়ে ফেলেন তবে ঘি’র উপকারিতার থেকে অপকারিতাই বেশী হবে।


শেষে আরেকটি জিনিস মনে করিয়ে দেই, বাচ্চাদের অবশ্যই দেশি খাঁটি ঘি মানে গরুর দুধ থেকে যে ঘি তৈরি করা হয় তা খাওয়াবেন। বাজারে এখন ঘিয়ের সাবস্টিটিউট হিসেবে বনস্পতি ঘি পাওয়া যায়, যা দামের দিক থেকে গরুর ঘিয়ের তুলনায় অনেক কম। কিন্তু এই বনস্পতি ঘি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা এটা টাইপ ২ ডায়বেটিস,  হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।


শুষ্ক আবহাওয়ায় রূপচর্চায় ঘি এর ব্যবহার ।
রূপচর্চায়ও রয়েছে ঘি এর বহুবিধ ব্যবহার। একসময় ভুল ধারণা ছিল, ঘি লাগলে নাকি চুল, ভ্রূ ও চোখের পাপড়ি সাদা হয়ে যায়! কিন্তু না, রূপসীর ত্বকের যত্নের সবটা করে চুলের দ্রুত বৃদ্ধি, মসৃণতা ও কন্ডিশনিংয়ের কাজটাও দারুণ করে সুগন্ধময় এ প্রাকৃতিক উপাদান। শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বক ও চুলের আর্দ্রতা রক্ষায় ঘিকে সঙ্গী করে নিন।
ঠোঁটের যত্নে
রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে এক ফোঁটা ঘি লাগিয়ে ঘুমান। এটি ঠোঁটের আর্দ্রতা ধরে রাখে ও ঠোঁটকে নরম করে। কালচে ঠোঁটে টানা কয়েক সপ্তাহ ঘি লাগান। কালচে ভাব কেটে গিয়ে গোলাপি আভা ফুটে উঠবে।
চোখের যত্নে
চোখের ক্লান্তি দূর করতে রোজ চোখের নিচে এক ফোঁটা ঘি লাগান। বেশ কয়েক দিনেই উজ্জ্বলতা ও সতেজ ভাব ফিরে আসবে। তাছাড়া ডার্ক সার্কেল দূর করতেও ঘি বেশ কার্যকর।
চুলের জন্য
শুষ্ক ও আগা ফাটা চুলে ঘি গরম করে লাগান। ১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। উষ্কখুষ্ক ও রুক্ষ চুলকে বশে আনতে সমপরিমাণ অলিভ অয়েল ও ঘি হালকা গরম করে চুলে ১৫-২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এর পর কোমল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। এছাড়া ঘি চুলের দ্রুত বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। সমপরিমাণ নারকেল তেল ও ঘি গরম করে স্কাল্পে ম্যাসাজ করুন। ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
জেল্লা
ত্বকের জেল্লা বাড়াতে রোজ একটু করে ঘি খেতে পারেন। মাস্ক হিসেবেও লাগানো যায়। মাস্ক তৈরির জন্য বেসন ও সমপরিমাণ দুধ ঘির সঙ্গে মিশিয়ে মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রাখুন। এর পর ধুয়ে ফেলুন। তাত্ক্ষণিকভাবেই ত্বকের উজ্জ্বলতা দেখতে পাবেন।
বয়স ধরে রাখতে
যারা ত্বকে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করেন, তাদের ত্বক বহুদিন পর্যন্ত টান টান, মসৃণ ও তারুণ্যদীপ্ত থাকে। ঘি ত্বকের শুষ্কতা দূর করে ও ভেতর থেকে ত্বককে রাখে সজীব।
ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার
শরীরের তুলনায় মুখের ত্বক অনেক বেশি পাতলা ও সূক্ষ্ম। মুখের ত্বকে আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে সমপরিমাণ ঘি ও পানি একসঙ্গে মিশিয়ে কটনবল দিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে আলতো হাতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। শীতে ত্বক নরম ও কোমল রাখতে সপ্তাহে একবার এ মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন।
হাইড্রেশন
ঘির মধ্যকার ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে রাখে হাইড্রেটেড। যাদের ত্বক খুব বেশি শুষ্ক, তারা গোসলের আগে সারা দেহে ঘি ম্যাসাজ করতে পারেন। প্রয়োজনমতো ঘি একটু গরম করে শরীরে ৩-৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এর পর হালকা গরম পানি ও তোয়ালে দিয়ে ত্বক রগড়ে রগড়ে গোসল সেরে ফেলুন। এতে ত্বকে জমা মৃত কোষ ঝরে গিয়ে ত্বকে লাবণ্য ফিরে আসবে। শীতের শুষ্কতা এড়াতে স্বাভাবিক ত্বকের অধিকারীরাও সপ্তাহে একবার এটি করতে পারেন।
তাই আর দেরি না করে এখনই অর্ডার দেই ।
আমরা দিচ্ছি ফ্রী হোম ডেলিভারি ।

Review this Product:

Customer Reviews

️ Talk With Supplier

🛒 আরো পণ্য সমূহ

Milk Separator
Milk Separator

30,000.00 - 30,000.00

Products Details
ExaGlove-Ntl, POWDER FREE NITRILE DISPOSABLE GLOVES,
ExaGlove-Ntl, POWDER FREE NITRILE DISPOSABLE GLOVES,

60.00 - 60.00

Products Details
Just Natural Mixed nut and dry fruits 200g
Just Natural Mixed nut and dry fruits 200g

200 - 180

Products Details
2017 © 2025 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By eibbuy.com react js next js