ঘি নামটা শুনলেই মন ভরে যায় সবার। গরম ভাতের সাথে একটু ঘি হলেই এক প্লেট ভাত যেন নিমিষেই শেষ। আলু ভর্তাতে একটু ঘি না মেশালে যেন স্বাদের পরিপুর্নতা আসেই না। পোলাও, রোস্ট, কাচ্চিতে ঘি নিয়ে আসে অনন্য স্বাদ। আমাদের প্রিমিয়াম গাওয়া ঘি সম্পুর্ন লাকড়ির চুলায় হাতে বানানো ঘি। যার ঘ্রান আসলেই অন্য সব ঘি এর থেকে আলাদা।
ঘি এর উপকারিতাঃ
→ঘি ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯-এর মত অপরিহার্য ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ।
→এটি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-তে ভরপুর।
→ঘি শরীরের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, ক্ষতিকারক মুক্ত র্যাডিকেল অপসারণ করতে সাহায্য করে। →ঘি হজমে সাহায্য করে এবং অনাক্রম্যতা ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করার জন্য পরিচিত।
→ভিটামিন কে হাড়ের বিকাশের জন্য অপরিহার্য ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে।
শিশুর খাবারে ঘিঃ
ঘি ৬ মাস থেকে শিশুর খাবারে দেয়া যেতে পারে। প্রথমে খিচুড়ির সাথে ২-৩ ড্রপ দিতে পারেন। ধিরে ধিরে বয়স বাড়ার সাথে সাথে পরিমান বাড়িয়ে দেয়া যাবে।
ঘি শিশুর বৃদ্ধির জন্য এবং উন্নয়নের জন্য খুবই উপকারী। তবে, প্রতি দিন সীমিত পরিমাণ ঘি ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।