eibbuy.com
ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজিতে

ইলিশ মাছ আমাদের কাছে একটি প্রিয় খাদ্র ।  আমরা ইলিশের নাম শুনলে মনে হয় এর আনেক দাম  কিন্তু  রাজধানীতে মাছের রাজা

 ইলিশ বিক্রি হচ্ছে মাত্র  ২০০ টাকা কেজিতে। তবে এটি আস্ত নয়, ক্রতার সুবিধার জন্য  বটি দিয়ে কাটা পিস আকারে বানানো টুকরো ইলিশ।

হাতে নিলেই বুঝা যাবে, মাঝারি সাইজের ইলিশ কেটে কেটে পিস বানিয়ে ফ্রোজেন করা হয়েছে। সেই ইলিশ এখন বিক্রি হচ্ছে নগরীর অলিগলিতে।

দাম সস্তা বলে সকাল-সন্ধ্যায় রাজধানীবাসী কাটা ইলিশ কেজি দরে কিনে ফিরছেন ঘরে।


বিক্রেতারা জানিয়েছেন, সাগর ও নদীতে এবার যখন পর্যাপ্ত ইলিশ ধরা পড়ে, তখন বাড়তি লাভের আশায় সেইসব মাছ কেটে কেটে ফ্রোজেন করা হয়েছে। বিক্রেতারা

জানিয়েছে এবাবে বিক্রির ফলে তাদের পূর্বের চেয়ে এখন বেশি ইলিশ মাছ বিক্রয় হচ্ছে । এবং ক্রোতারা ক্রয় করেও খুশি ।

ছোট ও মাঝারি সাইজের এই ইলিশ খেতেও ভারি মজা বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। এবার এই শীতেও পর্যাপ্ত ইলিশ ধরা পড়ছে জেলেদের জালে।


আরও পড়ুন

দেশী জাতীয় সব ধরনের মাছের সরবরাহ বেড়েছে বাজারে। দামও কম। মাছ বিক্রেতারা বলছেন, ইলিশের দাম কমে যাওয়ায় দেশীয় মাছের দাম হ্রাস পেয়েছে।

বিস্তারিত
গ্রামে বসে ২০ টাকায় কিনে ৫০০ টাকায় বিক্রি করুন

আজকে আমি এমন একটি ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করবো যে ব্যবসা গ্রামে বসে সহজে করা সম্ভব। এই ব্যবসাটি গ্রামের ছাত্ররা মুক্ত পেশা হিসাবে

শুরু করতে পারেন। শহরে এটি করা সম্ভব না। আপনি যদি শহরের বাসিন্ধা হোন তবে এই আইডিয়াটি আপনার গ্রামের বন্ধু বান্ধব যারা বেকার বসে আছে

তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন যাতে করে মুক্ত পেশাজীবী হিসাবে ভালো কিছু আয় করে নিতে পারে।


আপনারা জানেন যে গ্রামে হাঁস,মোরগ অধিকাংশ পরিবারে লালন পালন করে থাকে। প্রত্যেকটি পরিবারে হাঁস মোরগ মিলিয়ে প্রায় ১৫-২০ টি থাকেই।

আরও পড়ুন

কিছু ক্ষেত্রে এর সংখ্যা আরও বেশী হবে। কারণ অনেক পরিবার এসব গৃহপালিত পশু পাখি লালন পালন করে নিজেদের ভরণ পোষণের ব্যাবস্থাও করে থাকে। এসব

পশু পাখির কিছু কমন রোগ ব্যাধি থাকে । কিছু রোগ আছে যার কারনে এসব পশু পাখি সমূলে ধ্বংস হয়ে যায়। আপনার কাজ হবে এখানেই। আপনি এসব রোগের

প্রতিকারের ব্যবস্থা করে সবার উপকার করেও চলার মত কিছু আয় করে নিতে পারবেন।

হাঁস মুরগির একটি মারত্তক ধ্বংসাত্মক রোগ হল কলেরা ও রানিক্ষেত রোগ। এই রোগটিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রামে ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকে । এই রোগের প্রধান সমস্যা হল এটি

গ্রামের এক বাড়িতে হলে আসে পাশের সব বাড়ির হাঁস মোরগ মরে বিনাশ হয়ে যায়। তবে এই রোগের টিকা খুব সহজে দেয়া যায়। কেউ যদি যদি সময় মত এই টিকা

হাঁস মোরগকে দিয়ে রাখে তবে সেসব হাঁস মোরগ কলেরা রোগে মারা যাবেনা। কিন্তু সমস্যা হলে এই টিকা দেয়ার উদ্যোগ কেউ নেয়না বা অনেকে জানেই না যে এই রোগের টিকা আছে।  


কিভাবে শুরু করবেন ?

প্রথমে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি এলাকা নির্বাচন করে নিতে হবে। এর পর সেই এলাকায় কি পরিমাণ হাঁস, মোরগ আছে  সেটা নিরূপণ করতে হবে। আপনি চাইলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লিস্ট করে নিতে পারবেন। তবে আপনি চাইলে এই লিস্ট পরেও করতে পারেন। যখন কাজটি করবেন তখন করলেই হবে। এর পরের কাজ হল

একটি গরম ঠাণ্ডা রাখার ফ্লাক্স ক্রয় করা। ৫০০-১০০০ টাকা নিবে। একটি সাইকেল নিতে হবে । কারণ হেটে হেটে সকল বাড়ি যাওয়া কঠিন হবে।

যেহেতু হাঁস মোরগ খুব ভোরে ছেড়ে দেয়া হয়। তাই খুব দ্রুত বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাজটি করতে হবে। ব্যাস আপনার মূলধন এই দুইটাই।


এবারের কাজ হল নিকটস্থ পশু অফিস থেকে ১০০ মুরগিকে দেয়া যায় এরকম একটা কলেরা ও রানিক্ষেত রোগের ভ্যাকসিন ক্রয় করা। ২০ টাকা নিবে একটা  ভ্যাকসিন।

এই ভ্যাকসিন বরফ ভর্তি ফ্লাক্সে করে নিয়ে আসতে হবে। কারণ এই ভ্যাকসিন ঠাণ্ডা স্থানে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। বাড়িতে এনে কারো ফ্রিজে  সংরক্ষণ করে রাখবেন।


এবারে কাজ হল যেদিন আপনি ভ্যাকসিন দিতে চান তার আগেরদিন সবাইকে জানিয়ে দিতে হবে যেন সবাই হাঁস মোরগ বেঁধে রাখে । আপনি কলেরা ও রানিক্ষেত ভ্যাকসিন দিবেন।

আর কলেরা ভ্যাকসিনের কি উপকারিতা সেটাও বলবেন। পরের দিন সকালে ভ্যাকসিন এর ভিতর যে ওষুধ রয়েছে তা ইঞ্জেকশন বা সিরিঞ্জ দিয়ে গলিয়ে বের করে কাপে রাখুন  । যে কাপে বা গ্লাসে রাখবেন সে কাপে বা গ্লাসে আগেই ১০০ সিসি পানি নিয়ে রাখবেন। এবার সিরিঞ্জের পানি কাপে ঢালুন । সিরিঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মিক্স করুন ।

এবার একটি বোতলে ভরে  বোতলটি হালকা ঠাণ্ডা পানিতে ফ্লাক্সে রেখে দিন।


এবার প্রতি বাড়িতে গিয়ে গিয়ে হাঁস মোরগের রানের মাংসে এক সিসি ইনজেকশন পুস করে দিন। খেয়াল রাখবেন কোন মতেই যেন হাড়ের মধ্যে সুঁই না লাগে। আর যেসব হাঁস মোরগের বাচ্চা ১ মাসের কম বা যাদের রানের মাংসে সুঁই ঢুকানো সম্ভম না হয় তাদের চোখে দুই ফোঁটা করে দিয়ে দিতে পারবেন।


প্রত্যেকটি হাঁস মোরগ ৫ টাকা করে নিবেন। ২০ টাকার ভ্যাকসিন দিয়ে আপনি ১০০ হাঁস মোরগ কে ভ্যাকসিন দিতে পারবেন। ১০০ হাঁস মোরগ থেকে ৫০০ টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। একবার ভ্যাকসিন দিলে তিন-চার মাস নিরাপদ। পরবর্তীতে আবার ভ্যাকসিন দিতে হবে আপনি প্রত্যেক গেরস্থকে জানিয়ে দিবেন ।

এভাবে ক্রম অনুসারে আপনি ভ্যাকসিন দিয়ে যেতে পারবেন। আপনারও লাভ হবে সবাই নিরাপদে হাঁস মোরগ লালন পালন করতে পারবে।

বিস্তারিত
কিভাবে শুরু করবেন রাবারের স্যান্ডেল তৈরির ব্যবসা ? জুতা তৈরির মেশিন কোথায় পাওয়া যায় ? জুতা তৈরির মেশিনের দাম কত? ।। Sandals making machine
গ্রামে বা শহরে রাবারের স্যান্ডেল এখন বহুল ব্যাবহার করা একটি পণ্য। শহরে বাসা বাড়িতে পরিবারের প্রত্যেক সদস্য দুই এক জোড়া রাবারের স্যান্ডেল ব্যাবহার করে থাকে। তাছাড়া গ্রামে বর্ষাকালে বৃষ্টির পানিতে রাস্তাঘাট কর্দমাক্ত হয়ে যায়। কাদা-পানিতে চামড়ার তৈরি স্যান্ডেল সহজে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু রাবারের তৈরি স্যান্ডেল সহজে নষ্ট হয় না। এজন্য গ্রামে রাবারের স্যান্ডেল খুব জনপ্রিয়। এছাড়া বর্ষাকালে শহরের মানুষও রাবারের স্যান্ডেল ব্যবহার করে। নামি দামি ব্র্যান্ডের একজোড়া  রাবারের স্যান্ডেল ১৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা বিক্রি হয়ে থাকে। আজকের ব্যবসার আইডিয়াতে আমি কম দামি কিন্তু প্রচুর বিক্রি হয়ে থাকে এমন একটি রাবারের স্যান্ডেল উৎপাদন ও বিক্রির আইডিয়া শেয়ার করবো। কিছু রাবারের স্যান্ডেল দেখবেন রাস্তার পাশে অথবা ছোট খাট জুতার দোকানে বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৮০ টাকায়। এই পোষ্টে আমি দেখাবো কিভাবে এই রাবারের স্যান্ডেল উৎপাদন করা যায়, মেশিন বসাতে কি রকম জায়গার প্রয়োজন হবে?কোথা থেকে মেশিন কিনবেন ?
কোথা থেকে কাঁচামাল কিনবেন ? কোথায় সেল করবেন ? কত টাকা লাভ হতে পারে ? ইত্যাদি।

কিভাবে শুরু করবেন ?

আসলে রাবারের স্যান্ডেল বহুল প্রচলিত একটি বস্তু । তাই এই পণ্য বিক্রি নিয়ে তেমন কষ্ট করতে হবেনা।শুরু করার জন্য আপনাকে ঢাকা বা বাংলাদেশের মফস্বল শহর গুলিতে একটি কারখানা স্থাপন করতে হবে। এই মেশিন বসাতে বেশী জায়গার প্রয়োজন হয়না। অল্প কিছু যায়গা নিয়েই শুরু করা যাবে।  যেখানে সড়ক বা নদী পথে মোটামুটি ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে সে রকম জায়গায় রাবারের স্যান্ডেল তৈরির কারখানা স্থাপন করতে হবে।  এছাড়া এ প্রকল্পের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগের প্রয়োজন হয়। সেজন্য বিদ্যুতের ব্যবস্থা আছে সে রকম এলাকায় কারখানা স্থাপন করতে হবে।


জুতা তৈরির মেশিনের দাম ??

আসলে আজকের এই পোষ্টে আমি আপনাদের যে মেশিনটি নিয়ে কথা বলবো সেটি দিয়ে আপনারা তৈরি করা রাবার শীট কেটে বিভিন্ন মাপের রাবারের  স্যান্ডেল তৈরি করতে পারবেন। তবে আপনি চাইলে রাবার শীট তৈরি করার মেশিন সহ কিনতে পারেন কিন্তু সেটা অনেক ব্যায়বহুল। সেজন্য রাবার শীট পাইকারি  বাজার থেকে কিনে নিতে পারবেন। এর পর এই মেশিন দিয়ে সুন্দর সাইজ করে কেটে ফিতা লাগিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। এক প্যাকেজ মেশিনের দাম পড়বে ১লাখ ৬০ হাজার টাকা ।

এই প্যাকেজ এ যা যা থাকবেঃ

১- হাই পাওয়ার কাটিং মেশিন ১ টি
২- ড্রিলিং মেশিন ১ টি
৩- সু-গ্রাইন্ডার ১ টি
৪- প্রিন্টিং ফ্রেম ১ টি
৫- পিলার (লাটিম) ফিতা লাগানোর জন্য ১ টি
৬- স্যাম্পল কাটিং এর জন্য ডাইস ১ টি

এই মেশিন দিয়ে দৈনিক ৩০০০ পিস জুতার সোল কাটতে পারবেন । তবে আপনি চাইলে আরও বড় মেশিন আমদানি করতে পারবেন। কিন্তু শুরুতে এই মেশিনেই চলবে। ১০ ফিট বাই ১০ ফিট একটি রুম হলেই এই মেশিন বসাতে পারবেন।

জুতা তৈরির মেশিন কোথায় পাওয়া যায়?
আপনি সরাসরি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট দেখেত পারেন স্যান্ডেল তৈরির পাওয়ার প্রেস মেশিন, স‍্যান্ডেল তৈরির ম্যানুয়াল মেশিন, স‍্যান্ডেল রোলার মেশিন । স্যান্ডেল তৈরি মেশিনের দাম।  আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি সকল প্রকার জুতা তৈরির মেশিন পাবেন।


জুতা তৈরির উপকরণ কোথায় পাবেন ?
পুরান ঢাকায় বিক্রি হয় এই স্যান্ডেল তৈরির রাবার শীট । যেখান থেকে মেশিন কিনবেন তারাই বলে দিবে কোথায় থেকে রাবার শীট কিনতে হবে।  সুতরাং রাবার শীট কিনা নিয়ে তেমন ছিন্তা করতে হবেনা।

কোথায় সেল করবেন ?
পণ্য উৎপাদন করা করা খুব সহজ কিন্তু বিক্রি করা খুব কঠিন। তাই বিক্রির মার্কেট আগেই ঠিক করে নিতে হবে। গ্রামে বা শহরে রাস্তায় ভ্যানে করে এসব জুতা হকাররা বিক্রি করে থাকে। আপনি এসব হকার দের সাথে কথা বলে নিবেন। তাদের কাছে এই ব্যবসার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ধারনাও পাবেন। এছাড়া খুচরা দোকান গুলিতেও বিক্রি করতে পারবেন। তবে আপনি চাইলে একজন লোক দিয়ে একটা ভ্যান বসিয়ে বিক্রি করতে পারবেন।

কত টাকা লাভ হতে পারে ?

এই মেশিন দিয়ে আপনি যদি প্রতিদিন ৭০০-৮০০ পিস তৈরি করতে পারবেন। সে হিসাবে মাসে পাবেন ২৪ হাজার পিস অনয়সে তৈরি করতে পারবেন।

মেশিন পরিচালনা করতে আপনি সহ দুই জন লোক লাগবে। স্যান্ডেল তৈরির রাবার শীট ৩০০-৪০০ টাকায় পাওয়া যায়। তবে এই রাবার শীট মান অনুযায়ী দাম কম বেশী হতে পারে। এতে করে স্যান্ডেলের দাম আরও কম হবে।  একটা শীট থেকে ১৭-১৮ জোড়া স্যান্ডেল তৈরী হয়। তাহলে একজোড়া স্যান্ডেলের শীট ২০-২৫ টাকা পড়বে।

বিদ্যুৎ, লেবার সহ এক জোড়া রাবার স্যান্ডেল বানাতে খরচ পড়বে সব মিলিয়ে ৩০-৩৫ টাকার মত খরচ। পাইকারি দরে বিক্রি করলে প্রতি জোড়া ৪০ টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। জোড়া প্রতি ৫ টাকা লাভ করলে মাসে ১০০০০০-১২০০০০ টাকা লাভ করতে পারবেন। সব কিছু ঠিক থাকলে প্রতিদিন কমবেশি ৩০০০-৪০০০ টাকা লাভ করা যাবে।

সাবধানতা

রাবারের স্যান্ডেল তৈরির সময় মাপের দিকে খেয়াল রাখতে হয়। খুব বেশি বড় বা খুব ছোট মাপের স্যান্ডেল বেশি তৈরি না করাই ভালো। এভারেজ সাইজের রাবারের স্যান্ডেল উৎপাদন করলেই ভালো হবে। যেহেতু শীতের সময় এই রাবারের স্যান্ডেল খুব কম বিক্রি হয় তাই এই সময়ে উৎপাদন কমিয়ে দিতে হবে।

বিস্তারিত
একপে বাংলাদেশের বৃহত্তম সরকারি পেমেন্ট সেবা (EK PAY ekpay একপে/একসেবা ও একশপ)

একপে বাংলাদেশের বৃহত্তম পেমেন্ট প্রসেসর যা গ্রাহকদের এবং ব্যবসায়ীদের জন্য সম্পূর্ণ বিল পেমেন্ট সেবা প্রদান করবে।


অনলাইনে সরকারি সেবা হিসেবে ‘একপে’, ‘একসেবা’ ও ‘একশপ’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হচ্ছে। অনলাইনে সরকারি সেবা, বিল পরিশোধ ও ডিজিটাল মিউনিসিপ্যালটি সার্ভিস দিতে নতুন এ সেবা তিনটি আজ রোববার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।


রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে নতুন সরকারি সেবা এবং ই-গভর্নমেন্ট মাস্টার প্ল্যান রিপোর্টের মোড়ক উন্মোচনকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।


সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এসব সেবা পরীক্ষামূলকভাবে ১০টি মিউনিসিপ্যাল অঞ্চলে (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা) শুরু করা হয়েছে। ৩২৯টি মিউনিসিপ্যাল অঞ্চলকে এর আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।


অনুষ্ঠানে ই-গভর্ন্যান্সের জাতিসংঘ ইনডেক্সে আগামী পাঁচ বছরে ৫০ ধাপ এগোনোর লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। ইনডেক্সে বর্তমানে ১১৫ নম্বরে আছে বাংলাদেশ।


উপদেষ্টা বলেন, ‘ই-গভর্ন্যান্সের জাতীয় ইনডেক্সে আমরা এখন ১১৫ নম্বরে আছি। আগামী পাঁচ বছরে আমরা আরও ৫০ ধাপ উন্নতি করে দুই অঙ্কের সংখ্যায় আসব, এমন লক্ষ্যমাত্রা আমাদের। ১০ বছর আগে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিলাম। তখন অনেকেই বুঝতে পারেনি যে ডিজিটাল বাংলাদেশ কী? তবে অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা তাদের ভুল প্রমাণ করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আজ যা দেখছেন, তা ডিজিটাল বাংলাদেশের সামান্য কিছু। আরও অনেক কিছু আমরা করেছি এবং সামনে করব।’


সরকারি সেবা চালু সম্পর্কে জয় বলেন, পাইলট প্রকল্প দিয়ে প্রায় ২০ লাখ নাগরিককে সেবা দেওয়া হবে। ২০২০ সালের মধ্যে ৩০০ পৌরসভায় সেবা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এখানে আরও ডিজিটাল সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ২০২১ সালের মাঝে দেশের অধিকাংশ নাগরিক অধিকাংশ সেবা হয় তাদের হাতের ছোঁয়ার মাধ্যমেই পাবে, আর নয়তো আমাদের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে নিজেদের দোরগোড়ায় পাবে।


ডিজিটাল সেবাগুলো সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ বলেন, ই-গভর্ন্যান্স ব্যবস্থায় এগিয়ে যেতে হলে দরকার সময় এবং অর্থের ব্যয় কমিয়ে আনা। তার জন্যই এক্সেস টু ইনফরমেশনের (এটুআই) উদ্যোগে আমরা করেছি একশপ, একপে ও একসেবা। একসেবায় এখন পর্যন্ত ১৬২টি সরকারি সেবা আছে। নাগরিকদের ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বা ভিন্ন ভিন্ন ওয়েবসাইটেও যেতে হবে না। এখান থেকেই এসব সেবা পাবেন। পর্যায়ক্রমে এতে আরও তিন হাজার সেবা অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য আছে আমাদের। একপের মাধ্যমে সরকারি বিভিন্ন ইউটিলিটি সেবার বিল ও অন্যান্য ফি এক জায়গা থেকেই দেওয়া যাবে। আর একশপের মাধ্যমে দেশের আনাচকানাচ থেকে পণ্য উৎপাদক বা উদ্যোক্তারা ই-কমার্সে তাঁদের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।


অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত হু ক্যাং ইল।



'ডিজিটাল বাংলাদেশ' এর মূল ধারণা হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারী সেবাকে নাগরিকদের জন্য সহজলভ্য করা। একপে পেমেন্ট প্রসেসর এর সাথে ৫০+এর বেশি সেবা সহায়তাকারী এজেন্ট, ৫০০০০+ সিন্ডিকেটেড এজেন্ট, ১৫+ ব্যাংক এবং ৩০+ সেবা প্রদানকারী সংস্থা সংযুক্ত, যা গ্রাহকদের ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ডিজিটাল ওয়ালেট ব্যবহার করে বিল প্রদানের ক্ষেত্রে নিরবিচ্ছিন্ন সেবা প্রদান করবে ।


উল্লেখ্য যে, A2i একটি কেন্দ্রীয় ই-পেমেন্ট সিস্টেম বা একটি পি টু জি (জনগণ থেকে সরকার) প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

বিস্তারিত
বাংলাদেশে টি শার্টের পাইকারি বাজার এবং টি শার্ট তৈরির কারখানা ঠিকানা ।। tshirt production factory

টি শার্ট তৈরির কারখানা


টি শার্ট তৈরির কারখানা 

টি শার্ট এর  ব্যবসা করা এখন খুবই জনপ্রিয়। অনেকেই এই ব্যবসা করে খুব ভালো মানের আয় করতেছেন। আমাদের দেশে অনেক অনলাইন ব্যবসা আছে যারা কেবল মাত্র টি শার্ট এর  ব্যবসা করেই টিকে আছেন। আজকের পোষ্টে আমি আপনাদের দেখানোর চেষ্টা করবো পাইকারি টি শার্ট মার্কেট সম্পর্কে যেখান থেকে আপনি পাইকারি দরে টি শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। বাংলাদেশে টি শার্ট এর অনেক পাইকারি মার্কেট পাবেন। কিন্তু সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এসব মার্কেট গুলিতে অনেক নিন্ম মানের কাপড় দিয়ে টি শার্ট তৈরি করে সেল দেয়া হয়। ফলে আপনি এগুলি ক্রয়করে খুব অল্প পরিমানে লাভ করে সেল করতে হবে।

সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি সরসরি ফ্যাক্টরি থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারেন । অনলাইনে খুজলে আপনি অনেক ফ্যাক্টরি পাবেন। মোটামুটি সবাই অনেক ভালো পণ্য দিয়ে থাকে। তবে আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটি ফ্যাক্টরির সন্ধান দিব যেখান থেকে আপনারা ভালো মানের পাইকারি টি-শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। এই ফ্যাক্টরিতে এক্সপোর্ট এর ফেব্রিক্স দিয়ে টি শার্ট তৈরি করা হয় এবং সেগুলো এক্সপোর্ট কোয়ালিটি মেইনটেইন করে বাংলাদেশের মার্কেটে বিক্রি করা হয়। এসব টি শার্ট যদি আপনি বাংলাদেশের মার্কেটে বিক্রি করেন সামান্য কিছু টাকা খরচ করে DTF প্রিন্ট করিয়ে বিক্রি করলে আপনি ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন। বর্তমানে ডিটিএফ প্রিন্ট করিয়ে আপনি খুব ভালো দামে এসব টি-শার্ট অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন। মাত্র ১২০ টাকা দিয়ে একটি সলিড টি শার্ট ক্রয় করে সেখানে আপনি যদি DTF প্রিন্টের জন্য ১০ থেকে ২০ টাকা খরচ করেন সেক্ষেত্রে এই টি শার্টগুলো আপনি মিনিমাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় সেল করতে পারবেন। অনলাইনে প্রচুর পেজ রয়েছে যারা নিজস্ব ডিজাইনে এসব টি শার্ট গুলোতে DTF  প্রিন্ট দিয়ে অনেক বেশি দামে সেল করে থাকেন।

টি শার্ট ব্যবসায় সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এই প্রোডাক্টের কোয়ালিটি। আপনারা দেখবেন যে পাইকারি মার্কেট গুলিতে ৬০-৭০ টাকায় টি শার্ট বিক্রি করা হয় কিন্তু সেগুলোর কোয়ালিটি খুবই বাজে ধরনের হয়ে থাকে। কারন ঐ সমস্ত মার্কেটগুলিতে সাধারণত প্রচুর পরিমাণে ক্রেতা থাকে তাই তারা পার্মানেন্ট কোন ক্রেতা ধরার তেমন চিন্তা করে না। ফলে তারা যাচ্ছেতাই ধরনের কোয়ালিটি দিয়ে পণ্য বাজারে বিক্রি করে থাকে।

এই ধরনের টিশার্ট আপনি যদি ক্রয় করে সেগুলোতে DTF প্রিন্ট করিয়ে বিক্রি করতে চান তাহলে আপনি নিশ্চিত ব্যবসাতে লস করতে হবে। কারণ এই প্রকারের টি শার্ট গুলো দেখবেন যে বিভিন্ন ভেনে বা রাস্তার পাশে ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। কোয়ালিটি খুব বাজে ধরনের হয়ে থাকে বিধায় এই ধরনের একটি শার্টগুলো ৫-৬ মাস যে কোন ক্রেতা ব্যবহার করলেই এগুলো নষ্ট হয়ে যাবে। যেহেতু ঐ সমস্ত বিক্রেতারা কোন ধরনের ব্রান্ডের চিন্তা করে না কিন্তু আপনি নিজে যখন একটা  অনলাইন পেজ বা কোন একটা শপে আপনি গুলো বিক্রি করবেন অবশ্যই আপনাকে একটা ব্র্যান্ডের কোয়ালিটি মেনটেইন করতে হবে । 

যাতে করে আপনার ক্রেতারা পুনরায় আপনার থেকে এই পণ্যগুলো ক্রয় করে। সুতরাং আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে যে কোন প্রতিষ্ঠানগুলি। ভালো মানের সলিড টি শার্ট বিক্রি করে। আমার দেখা মতে হক টেক্সটাইল সবচেয়ে ভালো মানের। গার্মেন্টস তৈরি কারি ফ্যাক্টরি যারা খুব ভালো মানের টি-শার্ট লোকালী এবং বিদেশে রপ্তানি করে থাকে। আপনি চাইলে তাদের থেকে পণ্য নিয়ে খুব ভালো দামে। আপনার পেইজে বা শপে বিক্রি করতে পারেন। চাকরির সমস্ত ঠিকানা এবং ডিটেলস আপনাদেরকে নিচে দেওয়া হল।

হক টেক্সটাইল

ফ্যাক্টরি: মৃধা বাড়ি, ডেমরা রোড, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা
০১৯৩১১২৫৭২৭, ০১৫৯০০৩৬৫৬৩
Website: Haque Textile

বিস্তারিত
মাত্র ১০ হাজার টাকা পুঁজিতে এই চমৎকার ব্যবসাটি শুরু করুন ।। electronic repeir service business

যারা সল্প মূলধন নিয়ে বাবসা করে নিজেকে সাবলম্বি করতে চান তাদের জন্যই আজকের বাবসার আইডিয়া।

আজকে আমি এমন একটি ব্যবসার আইডিয়া দেখাবো যে ব্যবসা আপনারা মাত্র ১০ হাজার টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন।

আর যদি জনপ্রিয়তা পান, তবে এখান থেকে প্রতি মাসে ৪০-৫০ হাজার আয় করা সম্ভব। কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন, আর কিভাবে আয় করা সম্ভব, এই সব

বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।


কিছু দিন পূর্বে উত্তরাতে দেখলাম sheba নামে একটা অনলাইন ভিত্তিক কোম্পানি লিপলেট বিতরণ করতেছে, যারা  রিপেয়ার সার্ভিস দেয়।

মানুষ এখন প্রচুর বেস্ত্য। সময় নেই বললেই চলে। সেজন্য বাসায় কোন ইলেকট্রিক সামগ্রি নষ্ট হলে সেটা নিয়ে দোকান

রিপেয়ার করার সময় থাকেনা। সেই সুযোগটাই আপনি নিতে পারেন। এটা একটা সার্ভিস রিলেটেড প্রতিষ্ঠান এজন্য আপনাকে

খুব বেশী কিছু ইনভেস্ট করা লাগবেনা।



কি কি রিপেয়ার করবেন ??

এই সার্ভিসে আপনি অনেক কিছুই যোগ করতে পারেন। তবে, আপাদত এই বিষয় গুলি দেখতে পারেন। এর পর আস্তে আস্তে বারাবেন। সেসব সার্ভিস দিতে পারেন তার

মদ্যে আছে লিফট, জেনারেটর, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, সাব-স্টেশন, সোলার, এ.সি, টিভি, ফ্রিজ,

আই.পি.এস, ইন্টেরিওর ফার্নিচার, টাইলস, সিলিং, ক্লিনিং ইত্যাদি।


কিভাবে শুরু করবেন ??

প্রথমে আপনাকে একটা ছোট খাট অফিস নিতে হবে। তবে এই অফিস একবারে মার্কেটের ভিতরে হতে হবে এমন কিন্তু না।

আপনি চাইলে এই ব্যবসাটি প্রাথমিক ভাবে বাসায় একটি ছোট রুম নিয়েও শুরু করতে পারেন।

এরপর আপনার কাজ হলো সার্ভিস রিলেটেড এক্সপার্ট টেকনিশিয়ানদেরর খুজে বের করা। এজন্য বিভিন্ন ইলেকট্রনিক দোকানদার দের সাথে

কথা বলে দেখতে পারেন। ওরাই আপনাকে এই এক্সপার্ট টেকনিশিয়ানদেরর সংবাদ দিতে পারবে। এরপর ওদের সাথে কথা

বলে সার্ভিস ফি গুলি ঠিক ঠাক করে নিতে পারবেন। তবে ব্যবসার প্রসার হলে আপনি কিছু পারমানেন্ট এক্সপার্ট টেকনিশিয়ানদেরর নিয়োগ

দিতে পারবেন।


এই পরের কাজ হলো  ব্যবসার একটা নাম সিলেক্ট করে অনলাইনে একটা ওয়েবসাইট খোলা। এরপর ফেসবুকে একটা পেজ খোলা।

এবার ঠিক করুন কোন এলাকায় আপনার সার্ভিস দিবেন। ধরেন আপনি আপনার ওয়ার্ড এ সার্ভিস দিবেন। তাহলে আপনার কাজ হলো কিছু

লিফলেট বানিয়ে দেয়ালে দেয়ালে সাঁটিয়ে দেয়া। মিনিমাম ৫০০০ লিফলেট ছাপাবেন। প্রতি জুমার দিনে মসজিদের মুসল্লিদের মাঝে বিতরণ

করতে পারেন।


কত মূলধন দরকার?

এজন্য বেশী মূলধন দরকার নাই। যদি অফিস নিয়ে শুরু করতে চান তবে অফিস নেয়ার জন্য মোটামুটি পঁচিশ ত্রিশ হাজার টাকা হলেই চলবে। আর অফিস না নিয়ে

করতে চাইলে আপানকে ১০ হাজার টাকা দিয়েই শুরু করতে পারবেন। ৫০০০ লিফলেট, ডোমেইন কিনে ব্লগস্পত এ ওয়েবসাইট তৈরির করার জন্য বাকি ৫০০০ টাকা হলেই চলবে।

আপনার একটা স্পেশাল নাম্বার কিনতে হবে। ২৪ ঘণ্টা কল রিসিভ করার মন মানসিকতা থাকতে হবে।


 এই সার্ভিস গুলি সাধারনত শুক্র শনিবারে বেশী নিয়ে থাকবে। কারণ এইদিনে অনেকেই বাসায় থাকে।


লাভ লোকসান কত হবে?

এই কাজে লাভ অনেক বেশী। কারণ এখানে আপনার ইনভেস্ট নাই। আপনি কেবল টেকনিশিয়ানদেরর কিছু পেমেন্ট করতে হবে।

নিচে আমি একটা সার্ভিস কোম্পানির কাজের মূল্য তালিকা দিলাম।


লিফট/জেনারেটর সার্ভিসিং ও রিপেয়ারিং  ---- ১০০০ টাকা

কম্পিউটার/প্রিন্টার সার্ভিসিং অথবা রিপেয়ারিং  ----- ৫০০ টাকা

ইলেকট্রিক লাইনে ত্রুটি/ফ্যান/টিভি/আই.পি.এস রিপেয়ারিং     ---- ৩৫০ টাকা

পানির পাম্প/এ.সি/রেফ্রিজারেটর/ওয়াশিং মেশিন  ---- ৫০০ টকা

সি.সি টিভি/ইন্টারকম ----- ৩৫০ টাকা

প্লাম্বিং/স্যানিটারি ফিটিং রিপেয়ারিং ----- ৩০০ টাকা

ফার্নিচার/ইন্টেরিওর ওয়াল/টাইলস/সিলিং/রং ইত্যাদি রিপেয়ারিং  -------৫০০ টাকা

গ্যাসের চুলা/দরজার লক/বিভিন্ন ধরনের লক রিপেয়ারিং ----- ৩০০ টাকা


এখানে আপনি আরেকটি ব্যবসা করতে পারেন। মেশিনের পার্টস সরবরাহ করে। ঢাকার নবাব পুরে আপনি এই পার্টস গুলি পাইকারি দরে পাবেন।

আসলে সার্ভিসের সাথে সাথে সবাই চেষ্টা করে এই পার্টস গুলি সরবরাহ করতে। আর আপনার লাভ এখান থেকেই লাভ হবে।

পার্টস কিনতে কাস্তমার থেকে অগ্রিম টাকা নিতে পারবেন। সাথে আপনার লাভ ধরে নিবেন।


আপনি যদি মাসে এক লাখ টাকার সার্ভিস আর মেশিনের পার্টস সেল করতে পারেন তবে খরছ বাদে আপনি অনয়সেই ৪০-৫০ হাজার টাকা লাভ করতে পারবেন।


সতর্কতাঃ

এই ব্যবসায় অনেক সমস্যাও আছে। যেমন মেশিন নষ্ট হয়ে যাওয়া। এজন্য খুব সাবধানে কাজ করতে হবে। কারণ অনেক সময় আপনাকে জরিমানা

দেয়া লাগতে পারে। অবশ্যই চেষ্টা করবেন অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানদেরর কাজে নেবার জন্য। আর সঠিক সময়ে সার্ভিস দেবার চেষ্টা করবেন। কারণ এই

সার্ভিস রিলেটেড কোম্পানি গুলি সঠিক সময়ে সার্ভিস দেবার ব্যাপারে খুবই অসতর্ক। আপনি যদি আপানর প্রতিষ্ঠান থেকে  কাস্তমার দের সঠিক সময়ে সার্ভিস

দিতে পারেন তবে আপনি খুব সহজেই কাস্তমারদের মন জয় করতে পারবেন। আরেকটি সমস্যা হল ঠিক সময়ে টেকনিশিয়ান না পাওয়া। অবশ্যই টেকনিশিয়ান দের সাথে এসব বিষয় গুলি ভালো করে আলাপ করে নিবে।

বিস্তারিত
কিভাবে ইন্ডিয়া থেকে বৈধ পথে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করবেন? ।। How to import from India by legal way ??

যারা ইন্ডিয়া থেকে বৈধ পথে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করতে চান তাদের জন্য আজকের আইডিয়া । চেষ্টা করবেন পোষ্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।

বৈধ ভাবে বিশ্বের যে কোন রাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানি করতে আপনাকে আমদানি লাইসেঞ্ছ করতে হবে। আমদানি লাইসেঞ্ছ কিভাবে করতে হয় পোষ্ট আছে দেখে নিবেন। সংক্ষিপ্ত করে বলি এটি করতে হলে আপনাকে  একটা ট্রেড লাইসেঞ্ছ, ভ্যাট, টিন করতে হবে প্রথমে।
এর পর আপনাকে আমদানি লাইসেঞ্চ করতে হবে। এসব ঝামেলা আপনি কোন এজেন্ট দিয়ে করে নিলেই ভালো হবে। এতে দ্রুত করতে পারবেন।

এবারের কাজ হলো ইন্ডিয়ান যে সেলার আছে তার Importer Exporter Code (IEC)আছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
কারণ Importer Exporter Code (IEC) ছাড়া ইন্ডিয়া থেকে পণ্য রপ্তানি করা যায়না।

কিভাবে ইন্ডিয়া তে Importer Exporter Code (IEC) করতে হয়?

আমদানি বা রপ্তানি কারক রা প্রথমে dgft ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট ফি দিয়ে e-IEC এর জন্য একটা ANF2A অনলাইন ফর্ম পুরন করতে হবে। সাথে ডিজিটাল সাইন ও দিয়ে দিতে হবে।  তবে এটা DIPP এর e-biz portal থেকেও করা যাবে।

স্যাম্পল দেখা-

আপনি যদি অনলাইনে ইন্ডিয়ান সেলারের সাথে কথা বলেন তবে স্যাম্পল এনে দেখে নিবেন। আর যদি আপনি সরা-সরি ইন্ডিয়াতে গিয়ে পণ্য দেখে আসেন তবে সাম্পাল আনার দরকার নাই।

পি আই আনা-

এবারের কাজ হল সেলারের কাছ থেকে পি আই আনা। পি আই নিয়ে বিশাল পোস্ট আছে দেখে নিবেন।  পি আই তে আপনার কোম্পানির একটি সিল মেরে সাইন দিয়ে আপনি যে ব্যাংক থেকে এলসি করতে চান সে ব্যাংকে চলে যাবেন।
পি আইতে আপনার পণ্যের দাম, ওজন, পরিমাণ, আমদানিকারকের নাম, রপ্তানি কারকের নাম, রপ্তানি কারকের ব্যাংক আকাউন্ট নাম্বার ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে।

এলসি করা-
এবার ব্যাংকে আপনি টাকা জমা দিবেন। যত ডলার এল সি করতে চান। তবে এলসিতে আপনি যে পণ্য আমদানি করবেন মূল ক্রয় দাম উল্লেখ করতে হয়।খুব সাবধানে এলসি ফর্ম পুরন করতে হবে। এখানে আপনি যে পণ্য আনবেন তার নাম এবং HS কোড এবং ফুল ভ্যলু উল্লেখ করতে হবে। কোন ভাবেই যেন HS কোড ভুল না হয়।
এবার ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সেলারকে পাঠাবে। সেলার সব যাচাই বাছাই করে, ট্রাক চালান, এল সি ফর্ম, পি আই, কমার্শিয়াল ইনভএস, প্যাকিং লিস্ট পুনরায় বাঙ্কে পাঠাবে। ব্যাংক সকল কাগজ পত্র সাইন করে আপনাকে দিয়ে দিবে।

পণ্য ছাড় করানো -
এবার এসব আপনি বেনাপোল বা যে সীমান্ত দিয়ে আমাদনি করবেন সেখানে কোন সি এন্ড এফের মাধ্যমে কাস্টমে জমা দিবেন। সি এন্ড এফে আপনাকে ৩-৪ দিনে পণ্য খালাস করে দিবে।  সি এন্ড এফ কি তা নিয়ে বিশাল পোষ্ট আছে। দেখে নিতে পারেন ।


ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন -

-পণ্যের দাম কোন মুদ্রায় ঘোষণা করবেন ? ডলার নাকি রুপিতে ? ওরা সাধারণত রুপিতে সেল করে। আপনি যে কোন মুদ্রা এল সি তে উল্লেখ করতে পারবেন।

*পণ্য ট্রাকে করে আমদানি করতে হয়। তাই কলকাতা বা আসে পাশের এলাকা গুলি থেকে আমদানি করার চেষ্টা করবেন। দূরে থেকে আমদানি করলে ভাড়া বেশী লাগতে পারে।

- যেহেতু আমরা উভয়ে সার্ক ভুক্ত দেশ, তাই কিছু পণ্য আমদানিতে ট্যাক্স মউকুপের বিশেষ সুযোগ রয়েছে। আপনারা আমদানি করার আগে অবশ্যই সেগুলি ভালো করে যেনে নিবেন।

-- খাদ্য দ্রব্র যেমনঃ চাল, ডাল , পেঁয়াজ, রসুন ইত্যাদি আমদানি করতে সরকারের বিশেষ নিয়ম কানুন রয়েছে ।

এত কিছুর পর যদি আপনার মনে হয় বিষয়টা অনেক জটিল তবে আপনার জন্য এই সেবাটি চালু আছে কিভাবে চায়না বা ইন্ডিয়া থেকে ডোর টু ডোর পণ্য আমদানি করবেন ? 

বিস্তারিত
মাত্র ৩ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে প্রতিদিন ১ হাজার টাকা লাভ করুন। Profitable Food Item Business
যারা সল্প (আয়ে) ইনবেস্ট  বাবসা করে নিজেকে সাবলম্বি করতে চান তাদের জন্যই আজকের বাবসার আইডিয়া।
আপনারা কনফেক্সনারি দোকান গুলিতে রেডিমেড কিছু খাদ্য দ্রব্য পাবেন। যেমন= সিঙ্গারা, চমুচা, বার্গার ইত্যাদি । তা ছাড়া রাস্তার পাশের ভ্যানের দোকান গুলিতেও এগুলো প্রছুর বিক্রি হয়।
আজকে আমি সেরকম খাবারের সাপ্লাই করার একটি লাভজনক আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

কিভাবে শুরু করবেন?
আজকে আমি কেবল দুইটা প্রোডাক্ট নিয়ে কথা বলবো। সিঙ্গারা এবং চমুচা ।  এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে কোন দোকান দিতে হবেনা । পরিবহনের জন্য একটা সাইকেল হলেই ছলবে।
ব্যবসা শুরুর আগে আপনি বাজার যাচাই করে নিবেন। অর্থাৎ আপনার কি পরিমাণ কাস্টমার আছে সেটা ভালো করে দেখে নিবেন।
প্রাথমিক ভাবে মোটামুটি ১০০০ পিস প্রতিদিন সেল করার ক্যপাসিটি করে নেবেন।
স্থায়ী দোকান, ভেন গাড়ি, টং দোকান ইত্যাদি মিলিয়ে ২০ টি দোকান হলেই ছলবে। তাহলে প্রতি দোকানে প্রতিদিন ৫০ পিস দিলেই হবে। তবে চেষ্টা করবেন এই দোকানের পরিমাণ দিন দিন বাড়াতে।

আপনি কিভাবে কাজ শিখবেন ।
সিঙ্গারা এবং চমুচা বানানো তেমন কোন কঠিন কাজ না। প্রথমে এক কেজি আলু কিনে নিজেই ট্রাই করতে পারেন। বানিয়ে দু চার জনকে খাওয়াতে পারেন।
কয়েক বার ট্রাই করেন। হয়ে যাবে। আজকাল ইউটিউবে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও পাওয়া যায়।

 তবে সিঙ্গারা এবং চমুচা কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।
গরু বা মুরগির কলিজার সিঙ্গারার বেশ কদর আছে। দাম ও একটু বেশী।

ব্যবসা শুরু করতে কত মুলধন লাগবে?
যেহেতু এটা একটা রোলিং বাবসা তাই মুল্ধন কম হলেও ছলবে। প্রথমে কিছু  সামগ্রি কিনে নিবেন, যেমন=
কড়াই ২ পিস -২০০০ টাকা
দা,ছুরি, খুন্তি ইত্যাদি মিলিয়ে ২০০০ টাকা
সাইকেল ১০,০০০ টাকা
তাহলে মুলধন সামগ্রী কিনলেন ১৪,০০০ হাজার টাকা। এটা প্রতি বছর অয় ব্যয় হিসাবে ধরে নিবেন।
এবার আসি সিঙ্গারা এবং চমুচা বানানোর খরছ হিসাবে।
সিঙ্গারা এবং চমুচা সিঙ্গারা বানানোর মূল উপাদান হলো পেঁয়াজ,আলু, ময়দা আর তেল। চেষ্টা করবেন এগুলি কোন পাইকারি দোকান থেকে কিনে নিতে। তাহলে
বাজার দরের চেয়ে অনেক কমে কিনতে পারবেন। পাম তেল খোলাটা কিনতে পারেন, দামে কম আছে। বস্তা ময়াদা কিনবেন। আর পেঁয়াজ ইন্ডিয়ান টা কিনবেন।
প্রতি পিস সিঙ্গারা এবং চমুচা বানাতে ২.৫ - ৩ টাকার বেশী খরছ হয়না। যা বাজারে ৫-৮ টাকা দরে বিক্রি হয়। তাহলে ১০০০ পিস সিঙ্গারা এবং চমুচা তৈরি করতে মোটামোটি ৩,০০০ হাজার টাকার কাঁচা মাল লাগবে।

লাভ লোকশান
প্রত্যেকটি সিঙ্গারা এবং চমুচা বিক্রি করে আপনি ১-২ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেনা। জদি দোকানদারের কাছে ৪ টাকা প্রতি
পিস বিক্রি করেন তবে ১০০০ সিঙ্গারা এবং চমুচা আপনি ৪০০০ টাকা বিক্রি করতে পারবেন। আপনার লাভ হবে প্রতিদিন ১,০০০ হাজার টাকা ।
এই ব্যবসার নিয়ম হলো প্রতি দিনের টাকা বিকালে বা সন্ধ্যায় তুলতে হয়। কারণ অনেকেই নগদ টাকা দিবেনা। তবে সিঙ্গারা বা চমুচা কিন্তু মানুষ
খুব ভোরে খায়না। তাই ১০ কি ১১ টার দিকে দোকানে বিতরণ শুরু করবেন। সাথে ১৫-২০ পিস কাঁচা মরিছ দিয়ে দিতে পারেন।
যদি সব কিছু ঠিক ঠাক থাকে তবে আপনি প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা অনায়সেই লাভ করতে পারবেন।

বিস্তারিত
সঠিক সিন্ধান্ত নিতে আমাদের আমদানি রপ্তানি সেবা নিন

আমাদের আমদানী রপ্তানি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ঘঠিত ওয়েবসাইটে, আপনাকে স্বাগতম ৷ আমার ২০১০ সাল থেকে আমদানি রপ্তানি ব্যবসার সাথে জড়িত। ২০১১ সাল থেকে বিভিন্ন ভাবে সবাইকে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে আমদানি বিষয়ে সেবা দিয়ে আসতেছি। আমদের ফেসবুক পেজ alibaba.com.bd থেকে প্রচুর ফ্যান কে সহযোগিতা করি। বর্তমানে আমদের ফ্যান পেজে ৫০০০+ মত ফলোয়ার এবং লাইক রয়েছে।

আপনাদের জন্য আমাদের YouTube Channel ও ওয়েবসাইটে আমদানী রপ্তানি বিষয়ে প্রচুর মুল্যবান তথ্য দেয়া আছে ৷

২০১০ সাল থেকে আমরা চায়না থেকে পন্য আমদানী করে থাকি ৷ আমাদের দেশে আমদানী ব্যবসা প্রচুর লাভজনক বিধায় অনেকেই এই ব্যবসা শিখতে চাচ্ছেন ৷ গত সাত বছরে প্রচুর নতুন আমদানীকারকে প্রতারিত হতে দেখেছি ৷

অনেকেই অভিযোগ করেন দাম পরিশোধের পর পন্য হাতে পাননা ৷ এগুলি নিয়ে অনেক ভিডিও আছে আমাদের ৷ আমাদের চ্যানেল থেকে দেখে নিতে পারেন ৷

আলিবাবা থেকে যে কোন পণ্য আমদানি করার বিস্তারিত নিয়ম, প্রয়োজনে সেলার এর সাথে কথা বলে দাম নির্ধারণ করা, পণ্য আপনার হাতে আসা পর্যন্ত কত দাম পবে তা জানা, পণ্যের সঠিক HS Code বের করে সঠিক ট্যাক্স জানা, শিপিং চার্জ এসব কিছু জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। 

বাংলাদেশে এখনও অনেকেই আছেন যারা পণ্য আমদানি করে বার বার সরকারী ট্যাক্সের ঝামেলায় পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছেন। এর কারণ খুজতে গিয়ে অনেকেই নিজের অজ্ঞতাকে দোষারোপ করেছেন। এটা সম্পূর্ণ একটা ভুল ধারণা। কখনই আপনি নিজে সব কিছু জানা সম্ভভ না।যেমন আপনি একটা পণ্যের সঠিক এইস এস কোড কি হবে তা বের করতে যত কষ্ট হবে তার চেয়ে সহজ হবে একজন  সি এন্ড এফের । কারণ তারা এই এইস এস কোড নিয়ে সবসময় কাজ করে।

একজন আমদানি কারককে লাভের মুখ দেখাতে পারে কেবল সি এন্ড এফ Clearing & Forwarding Agents (C&F) Company। কারন কিভাবে আমদানি করলে সকারের  ঝামেলা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে তা কেবল সি এন্ড এফেই বলতে পারবে।

আমাদের প্রচুর সাবস্ক্রাইবার আর ভিজিটরদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা হয়ত কিছু না বুঝেই পণ্য আমদানি করে নিয়ে আসছেন। আমরা আমাদের সকল সাবস্ক্রাইবার আর ভিজিটরদের ঢাকা এয়ারপোর্ট, এবং চট্রগ্রাম পোর্টে সকল প্রকার সি এন্ড এফ সেবা প্রদানের জন্য চালু করেছি সহজ এবং বিশ্বস্ত সি এন্ড এফ কনসাল্টিং ফার্ম ঢাকা সার্ভিস "" Double S Corporation""

এছাড়া আপনি যদি আলিবাবা সম্পর্কে মোটেই ধারণা না থাকে তবে আপনি খুব সহজেই আমাদের দিয়ে চায়না এবং আলিবাবা থেকে পণ্য আমদানি করতে পারবেন । তবে আলিবাবা থেকে পাইকারি পণ্য আমদানি করতে হবে। খুচরা  পণ্য আমদানি করলে লাভ করতে খুব কঠিন হয়। আমরা দুই ভাবে আমদানি করে থাকি। শিপে চট্টগ্রাম পোর্ট দিয়ে আর বিমানে এয়ারপোর্ট দিয়ে ।

ফেসবুকে আমাদের সরাসরি আলিবাবা থেকে আপনার পছন্দের পণ্যের লিঙ্ক মেসেজ করুন এখানে ক্লিক করে

আমাদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করুন অথবা ইমেইল করুন 01310-576357

md.shafiullah08@gmail.com

বিস্তারিত
এজেন্ট ব্যাংকিং কী ? কিভাবে শুরু করবেন ? কত টাকা লাভ হবে ? ।। What is agent Banking and how to start agent Banking

এজেন্ট ব্যংকিং কী ?
এজেন্ট ব্যংকিং হলো এমন ব্যংকিং সেবা যা কোন ব্রাঞ্চের অধীনে ব্যংকিং সেবা দিয়ে থাকে । এজেন্ট ব্যংকিং এর কাজ মুল ব্রাঞ্চ এর অধীনে হয়ে থাকে । তবে এর কাজ ব্রঞ্চের মত নয় । তবে বর্তমানে এজেন্ট ব্যংকিং সেবা একটি বিজনেস এ পরিনত হয়েছে । বর্তমানে বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী ব্যংকগুলো এজেন্ট ব্যংকিং এর সেবা দিয়ে থাকে ।


এজেন্ট ব্যংক থেকে কি কি সেবা প্রধান করা যাবে ?

মুল ব্যংকে যে সকল কাজ হয়ে থাকে এজেন্ট ব্যংকে সে ধরনের কাজ হয়ে থাকে । যেমন : একাউন্ট খোলা , স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী আমানত সংগ্রহ করা । লোন প্রধান করা , চেক প্রধান করা , কার্ড প্রধান করা , বিদ্যুৎ বিল সংগ্রহ করা , আরো ইত্যদি । তবে আপনি যে ধরনের সেবা প্রধান করবেন চেষ্টা করবেন খুব সহযে যেন গ্রহকরা তা গ্রহন করতে পারে ।


কিভাবে শুরু করবেন ?
এজেন্ট ব্যংকিং শুরু করতে হলে প্রথমত আপনাকে একটি ব্যংক নিদিষ্ট করতে হবে । অথ্যাৎ আপনি যে ব্যংকের এজেন্ট আনবেন । বর্তমানে আনেক ব্যংক এজেন্ট ব্যংক দিয়ে থাকে । এজেন্ট ব্যংক দেওয়ার পুর্বে আপনাকে একটি নিদিষ্ট স্থান নির্ধারন করতে হবে স্থানটি যেন আপনার আশে পাশে যে কোন জনকীর্ন এবং মানুষের পরিচিত ও যাতায়াতে সহয স্থান হয় । তবে আপনি যে স্থান নির্বাচন করবেন অথাৎ যেখানে এটি দিবেন তার যাবতীয় খরচ আপনাকে বহন করতে হবে। যখন আপনার স্থান নির্বাচন হয়ে যাবে তখন আপনি যে ব্যংকের এজেন্ট আনবেন তার প্রধান কার্যলয়ে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে । আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করার পর তারা আপনার এলাকায় আসবে এবং এজেন্ট ব্যংকিং এর সম্ভব্যতা যাচাই করবে এবং যিনি আবেদন করছে তার সম্পর্কে যাচাই করবে । তো সব মিলিয়ে তাদের যাচাই যদি ঠিক ঠাক হয় তাহলে তারা আপনার আবেদন গ্রহন করবে ।
কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে ?

আমরা প্রথমে উল্লেখ করেছি এজেন্ট ব্যংকিং এক ধরনের বিজনেস তাই অন্যন্য বিজনেস এর মত এটিতে বিনিয়োগ করতে হবে । প্রথম আবস্থা আপনি যখন আবেদন করবেন সে আবেদন কৃত ব্যংকে আপনার ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার একটি ডিপোজিট দেখাতে হবে । এছাডা আফিসের কম্পিউটার ও ডেকেরশন বাবদ ২ থেকে ৩ লাখ টাকা লাগবে । তবে সেটি আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করবে ।


এজেন্ট ব্যংকিং লাভের উৎসহ কী ?

গ্রহকের ডিপোজিট থেকে ২-৩% । কারেন্ট একাউন্ট , ডিপোজিট , ফিক্সডিপোজিট , ফরেন রেমিটেন্স একাউন্ট বোনাস , চেক বই ইসু , এটিএম কার্ড ইস্যু , বিদ্যুৎ বিল , ইটিলিটি বিল , লোন প্রদান করলে ১% কমিশন , পার্সপোট ফ্রি জমা ইত্যাদি সহ আরো আনেক লাভের উৎসহ রয়েছে ।


খরচ :
প্রথমিক ভাবে ডেকেরেশন বাবদ ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। এটি হলো আপনার স্থায়ী খরচ । এছাড়া আপনাকে প্রতি মাসে কিছু খরচ করতে হবে । যেমন : দোকান ভাড়া বাবদ ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা এবং কর্মচারী বেতন বাবদ ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বিদ্যুৎ বিল ও অন্যন্য খরচ বাবদ ১ থেকে ২ হাজার টাকা। তাছাড়া প্রতি এজেন্ট ব্যংকে মুল ব্যংক থেকে একজন স্থয়ী ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া হবে যার বেতন ব্যংক কতৃপক্ষ দিয়ে থাকে । তো সব মিলিয়ে প্রতি মাসে আপনার ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে । তবে সেটি আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করে খরচ কমতে ও বাড়তে পারে ।


লাভ লোকসান :

এজেন্ট ব্যংকে প্রথম আবস্থায় আপনার তেমন লাভ হবে না তবে এটি যেহেতু একটি বিজনেস তাই আপনাকে এটি চালিয়ে যেতে হবে । প্রথম আবস্থায় ব্যংক কতৃপক্ষ বলে দিবে প্রথম ১ বছর আপনার তেমন বেশি লাভ হবে না। কারন আপনার ব্যংকে সেভিং না বাড়লে লাভ বাড়বে না । আপনার ব্যংকে যত বেশি টাকা টাকা যমা পড়বে তত বেশি আপনার লাভ হবে । তাই আপনাকে প্রথম বছর আপনার ব্যংকের পরিচিতি ছড়িয়ে দিতে হবে । মোটামুটি আপনার ব্যংকে যদি ৫ কোটি টাকা সেভিংস হয় তাহলে আপনি প্রতি মাসে ৭০ - ৮০ হাজার টাকা লাভ করতে পারবেন । খরচ বাদে প্রতি মাসে আপনি ৪৫-৫০ হাজার আনায়াসে আয় করতে পারবেন । তবে আপনার সেভিংস যত বাড়বে আপনার আয় তত বাড়বে । প্রথম বছর আপনাকে একটু প্ররিশ্রম করতে হবে । আপনার ব্যংকে যত প্রচার বাড়বে আপনার এবং মানুষের আমানত বাড়বে আপনার আয় তত বাড়বে ।

বিস্তারিত
Alibaba & Import Export Expert

আমদানি,রপ্তানি,আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন।

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js