আজকাল চট দিয়ে পাপোশ, ম্যাট, পকেট, ব্যাগ, ও ঘর সাজানোর সামগ্রী খুবই জনপ্রীয় ৷ মানুষ চটের নানা ধরনের ব্যবহার সমগ্রী ব্যবহার করে ।
আমাদের দেশের বাজারে চটের তৈরী জিনিসপত্রের বেশ চাহিদা আছে। আমাদের দেশে চটের তৈরী অসংখ্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়ে উঠেছে।
অনেকে চটের পণ্য তৈরী করে জীবিকা নির্বাহ করে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পেরেছেন। চটের ম্যাট, পাপোশ, ব্যাগ ও ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরী
করে আপনিও শুরু করতে পারেন আত্ন কর্ম সংস্থান ৷
Woolen Carpet or Floor Rug । পাটের তৈরি কার্পেট , পাটের তৈরি ব্যাগ। পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন ও সবরাহকারি
চটের পাপোশ কি
পাপোশ চিনেন না এমন লোক কম আছে ৷ আজকাল প্লাস্টিকের পাপোশের সাথে সাথে চটের পাপোশের চাহিদাও কম নয় ৷ চটের পাপোশ নানা ধরনের ও নানা
নকশার হতে পারে৷ পাপোশের নকশা বিভিন্নভাবে করা যায়৷ যেমন- ব্লক করা, সুতার কাজ করা বা কাপড় কেটে নকশা করার মাধ্যমে ৷
কিভাবে শুরু করবেন ?
এই ব্যবসা তেমন কঠিন কিছু না ৷ বেকার অথচ কিছু করতে চান তারা ব্যক্তিগকভাবে বা বানিজ্যিক ভাবে এই পন্য উৎপাদন করতে পারেন ৷ প্রথমেই বাজার
যাচাই করে নিন ৷ পাটের চট কত দামে গজ কিনতে হবে, কত দামে পাইকারি এবং খুচরা পাপোশ বিক্রি হয় এসব জেনে নিন ৷ পাপোশ গ্রামের চেয়ে শহরে বেশী বিক্রি হয় ৷
কারন ফ্লাটের প্রতি দরজার সামনে পাপোশ লাগে ৷ প্রতি ফ্লাটে ৮-১০ টি পাপোশ লাগবেই ৷ পাপোশ দ্রুত নষ্ট হয় বিধায় এগুলি দ্রুত পাল্টাতে হয় ৷ এজন্য পাপোশের
চাহিদা সব সময় থাকেই।
কি কি উপকরণ দরকার হয়
একটি চটের পাপোশ তৈরি করার জন্য যেসব জিনিস দরকার সেগুলো নিচে দেয়া হল। আপনি যখন বাণিজ্যিক ভাবে করবেন
তখন এসব বেশী পরিমাণে ক্রয় করতে হবে। সাদা বা রঙিন চট দেড় মিটার এবং সুতি রঙিন কাপড় আধা মিটার
সুতা ১ কাটিম
সুঁচ (১৮ নং) ১ টা
মেশিন ১ টা
গজ ফিতা ১ টা
কাঁচি ১ টা
ইত্যাদি ৷
কিভাবে চটের পাপোশ তৈরি করতে হবে
চটের পাপোশ তৈরি করার পদ্ধতি বেশ সহজ৷ সেইসাথে এর উৎপাদন ও বিক্রয় ব্যবসার জন্য মূলধন কম লাগে বলে গ্রাম বা শহর যেকোন স্থানেই এটি একটি
লাভজনক ব্যবসা হিসাবে দেখা যেতে পারে৷ এখন পাপোশ কিভাবে তৈরি করতে হবে তার প্রথমিক কিছু ধারণা দেওয়া হলোঃ
প্রথমে একটি পাটের চট লম্বায় ৫৪ ইঞ্চি ও চওড়ায় ১৪ ইঞ্চি নিয়ে মেপে দাগ দিয়ে নিতে হবে। এরপর চটটাকে সমান ৩ ভাঁজ করে ধারালো কাঁচি দিয়ে মাপমত চটটি
কেটে নিতে হবে । এবার চটের চারদিক থেকে আধা ইঞ্চি পরিমাণ ভাঁজ করে ভাঁজটি ভিতরের দিকে ঢুকিয়ে দিতে হবে; এরপর চটের চারদিকে হাতের সাহায্যে
লম্বা লম্বা ফোঁড় দিয়ে দিতে হবে। এবার পছন্দমত যেকোনো রঙের সুতি কাপড় নিয়ে তা ৩ ইঞ্চি চওড়া করে কাটবো৷ এরপর আমরা কাটা কাপড়গুলো
সেলাই করে লম্বা ফিতার মত তৈরি করে চটের চারদিকে সেলাই করে লাগিয়ে দিলেই চটের পাপোশ তৈরি হয়ে যাবে৷
এখন তৈরি পাপোশে পছন্দমত ব্লক বা ফেব্রিক্সের নকশা, পছন্দমত যেকোনো রঙের সুতা বা উল দিয়ে নকশা বা এপলিকের নকশা করে জিনিসটি সুন্দর করা যেতে পারে৷
Woolen Carpet or Floor Rug । পাটের তৈরি কার্পেট , পাটের তৈরি ব্যাগ। পাট ও পাটজাত দ্রব্য উৎপাদন ও সবরাহকারি
কত লাভ লোকসান হতে পারে
একটি সুন্দর ডিজাইন করা চটের পাপোশ দোকানে ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা খুচরা বিক্রি হয়ে থাকে। আজকাল অনলাইনেও এসব পণ্য সমানে
বিক্রি হচ্ছে। যেমন এ প্রত্যেকটি চটের পাপোশ ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা বিক্রি
হয়ে থাকে। আপনি চাইলে নিজেও খুলে নিতে পারেন একটা ফেসবুক অনলাইন শপ। একটা পাপোশ তৈরি করতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা খরচ হবে ।
এখানে আপনার যে সময় ব্যায় হবে সেটাই বড় ইনভেস্ট হবে। পাপোশ বানাতে তেমন কিছু লাগেনা। ফেলনা আর টুকরো করা কাপড় দিয়েও এসব করা যাবে।
প্রত্যেকটা পাপোশে ৫০ থেকে ১০০ টাকা আয় করা সম্ভব। দৈনিক ১০ টা পাপোশ তৈরি করতে পারলে আপনি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।
প্রশিক্ষণ কোথা থেকে নিবেন
বিসিক থেকে বিভিন্ন সময় প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে । তবে আজকাল ইউটিউবে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও পাওয়া যায় । আপনি চাইলে সেখান থেকেও শিখে নিয়ে কাজটি
করতে পারেন। আপনাদের জন্য একটা ভিডিও লিঙ্ক দিয়ে দিলাম ভিডিও ১ ভিডিও ২
। এছাড়া যারা এসব ব্যবসার সাথে জড়িত তাদের থেকেও প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।
কত মূলধন লাগবে
মাত্র ৫০০০ টাকা হলেই যথেষ্ট। এর বেশী লাগবেনা।
ব্যবসার সুভিধা
>খুব কম জায়গায় এই পাপোশ উৎপাদন করতে পারবেন।
>ব্যবসার জন্য মূলধন কম লাগে
>চটের পাপোশ তৈরি করার পদ্ধতি বেশ সহজ
>উৎপন্ন পণ্য সহজে নষ্ট হয়না।
>পরিবেশ বান্ধব।
ব্যবসার সমস্যা গুলি
> বাজারে অনেক প্রতিযোগী পাবেন।
>প্রথমে ডিজাইন শিখাটা একটু কঠিন।
>প্রচুর সময় দিতে হবে।
আপাদত তেমন আর কোন অসুবিধা দেখিনা। তবে নিজে ট্রাই করে দেখতে পারেন। আসা করি এখান থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাগণ ভালো করতে পারবেন।
আজকের
পোস্টে আমি লাইব্রেরী ও স্টেশনারী বিজনেস আইডিয়া শেয়ার করব । বর্তমানে দেশে
জনসংখ্য বৃদ্বির সাথে সাথে বৃদ্বি পাচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা
আর
এ সব প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদের প্রয়োজন হচ্ছে বই ও স্টেশনারী আইটেম । এ
সকল আইটেম যোগান দিতে গড়ে উঠতেছে প্রচুর লাইব্রেরী আর স্টেশনারি দোকান।
আসে
পাশে প্রচুর লাইব্রেরী আর স্টেশনারি দোকান রয়েছে কিন্তু মানসম্মত
লাইব্রেরী আর স্টেশনারি দোকানের সংখ্যা খুব কম । এ বিজনেসটির জন্য প্রথমিক
অবস্থায়
আপনার তেমন বেশি পুজির দরকার হবে না । শুধু মাত্র যায়গা মত দোকান দিলেই হবে । লাইব্রেরী বিজনেসে সাধারনত গাইড বইয়ে নামকরা কোম্পানিরা ১৫% থেকে
১৮% এবং নিন্ম নতুনরা ২৫% পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন । তাচাড়া স্টেশনারী আইটেমে আপনি ২০% থেকে ২৫% পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন । যায়
এটি একটি ভালো লাভজনক বিজনেস । আপনিও চাইলে দিতে পারেন এরকম একটি লাভজনক বিজনস ।
কিভাবে শুরু করবেন :
যদি
সম্ভব হয় তবে আপনার এলাকায় কোন বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশে পাশে বা যেখানে
মানুষের সমাগম বেশি বা যেখানে যাতায়াত সুবিধা বেশি এমন স্থানে ব্যবসা দিয়ে
শুরু করতে পারেন ।
এ বিজনেসটি শুরু করতে হলে আপনাকে সে এলাকার
প্রতিষ্ঠানের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে বিশেষ করে গাইড বইয়ে এর ক্ষেত্রে কারন
গাইড বই ভিবিন্ন কম্পানির হতে পারে তাই আপনি যে স্থানে দিবেন তার আশে পাশে প্রতিষ্ঠানে যে কম্পানি গাইড বই পড়ায় আপনি সেই বই রাখবেন । এবং বিশেষ করে কাস্টমারের প্রতি খেয়াল রাখবেন তারা যে পন্যটি প্রচন্দ
করে আপনি সেটি আনতে চেষ্ট করবেন । এ বিজনেটির জন্য আপনাকে মোটমুটি একটু পড়া
লেখা জানতে হবে এবং হিসাব নিকাশের
প্রতি ধারনা থাকতে হবে । এগুলো মুটামুটি থাকলে আপনি শুরু করতে পারবেন লাইব্রেরী বিজনেস ।
কি কি আইটেম রাখতে পারবেন :
আমার
লাইব্রেরী বলতে শুধু বুঝি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বই কিন্তু ব্যপক অর্থে
লাইব্রেরী হলো যেখানে প্রতিষ্ঠানিক বই থাকবে তার সাথে থাকবে যে কোন
উপন্যসের বই এবং
যে কোন ধর্মীয় বই উপন্যস সহ আরো আনেক আইটেমের বই ।
তাছাড়া বর্তমানে লাইব্রেরীতে চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে স্টেশনারী আইটেম
রাখতে পারেন কারন
এগুলোও ছাত্রদের জন্য জরুরী । এছাড়া মোবাইল ফ্লেক্সিলোড, বিকাশও সাথে রাখতে পারেন ।
ডেকারেশন:
লাইব্রেরীতে ডেকারেশন একটু ভালো ভাবে করতে হবে। কারন আপনার ডেকারেশন যত ভালো হবে তত আপনার দোকান মানস্মত হবে ।
আপনি আপনার শহরের বা আপনার আশে পাশের কোন দোকান দেখে আসতে পারেন ।
কোথায় থেকে বই সংগ্রহ করবেন :
বইয়েরর
জন্য ঢাকার বাংলা বাজার বিখ্যাত অর স্টেশনারী আইটেমের জন্য চক বাজার
বিখ্যাত । আর কাগজের জন্য বাংলা বাজার ও চক বিখ্যাত । আপনি যদি ঢাকার
বাইরে
হন তবে আপনি আপনার শহরের যে কোন বই ডিলারের কাছ থেকে প্রথমিক আবস্থায়
সংগ্রহ করবেন এতে সুবিধা হলো বইটি বচর শেষে যখন ফেরত নিবে তখন
খুব সহজে ফেরত দিতে পারবেন। স্টেশনারী আইটেম যদি কম পরিমানে আনেন তাহলে আপনি আপনার
শহরে কোন হোলসেলার এর কাছ থেকে আনতে চেষ্ট করবেন । আর যদি আপনি ঢাকা থেকে আনেন এবং নদী পথে আনেন তাহলে সে ক্ষেত্রে টেকনিক হলো আপনার
শহরের যে কোন পরিচিত দোকানের নামে দিয়ে দিবেন এতে আপনার আনার খরচ কম হবে । যে কোন ভারি পন্য আপনার নিকটস্থ শহর থেকে কিনতে চেষ্টা করবেন ।
এতে আপন জন্য ভলো হবে । তবে চেস্টা করবেন মানস্মত প্রডাক্ট ক্রয় করতে ।
মুলধন :
এ
বিজনেসটিতে আপনাকে প্রথমিক আবস্থায় তেমন বেশি মুলধন ব্যয় করতে হবে না ।
আপনি প্রথমিকভাবে কাস্টমারের চাহিদা আনুযায়ী পন্য আনবেন । তবে বেশি
পরিমানে
প্রথিক আবস্থায় আনবেন না । আপনার প্রথমিক আবস্থায় ৫০ হাজার টাকা বই বাবদ
হলেই চলবে এবং স্টেশনারী আইটেমে ৩০ হাজার টাকা হলেই চলবে ।
এবং দোকানের ডেকারেশন বাবদ ২০ হাজর টাকা । তো সব মিলিয়ে আপনার ১ লক্ষ টাকা হলেই আপনি ভালো মনের একটি লাইব্রেরী দিতে পারবেন । আপনার
বিক্রির
উপর নির্ভর করে আপনার মুলধন আরো বাড়াতে হবে । তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে
দাম বিভিন্ন হতে পারে । আপনি চেষ্টা করবেন শহরের যে কোন হোলসেলের
দোকান থেকে পন্য সরবারহ করতে ।
লাভ লোকাসান :
এ
বিজনেটিতে কোন লোকসান নেই । আনেকে বলবেন বর্তমানে ইন্টারনেটে মানুষ এখন বই
পড়চে তাই বই বিক্রয় কমে গেচে কিন্তু কথাটি ঠিক নয় বই তো বই ।
এই বিজনেসটিতে বই বাবদ আপনি কমপক্ষে ১৫% লাভ করতে পারবেন যেগুলো ভালো মানের বই এবং মার্কেটে খুব চলে ।
আর যেগুলো মার্কেটে ভালো প্রচলন
নেই সেগুলো আপনি ২০% থেকে ২২% লাভ করতে
পারবেন । তো এটি আপনার ছয় মাস পর্যন্ত ১ থেকে ৮ শ্রেনী পর্যন্ত বিক্রয়
করতে পারেবেন আর বাকি গুলো
পুরো বছর বিক্রয় করতে পারবেন । স্টেশনারী
আইটেমে আপনি ২০% থেকে ২৮% পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন । এমন অনেক পন্য রয়েছে
যেগুলোতে আপনি ৪০%
পর্যন্ত লাভ করতে পারবেন । লাভ আপনার পন্য ক্রয়ের উপর নির্ভর করবে ।
টেকনিক:
আপনার সব সময় নজর রাখতে হবে কোন সময়ে কম্পানিরা আফার দেয় সে সময় পন্য
কিনলে আপনি বেশি লাভ করতে পারবেন । বইয়ের ক্ষেত্রে বচরের
প্রথমে দাদন
দিলে আপনাকে তারা বিশেষ ছাড় দিবে আর প্রতি বাংলা মাসের বৈশাখে তারা একটি
আফার দিবে সে সময়ে টাকা দিয়ে রাখলে তার অন্য দিনের চেয়ে
১০% কমিশন দিবে
। সব সময় ছাত্রদের প্রতি ভালো ব্যবহার করবেন এবং প্রথমিক আবস্থায় তাদের
কিছু গিফট দিবেন এতে তারা আপনার দোকানে বেশি আসবে ।
পণ্যের দাম অন্যন্য দোকানের চেয়ে একটু কম রাখতে চেষ্টা করবেন ।
সতর্কতা:
আপনি বুঝে শুনে ব্যবসা শুরু করবেন কারন একবার শুরু
করে বন্ধ করে দিলে আপনাকে লোকসানে সমুখীন হতে হবে । বইয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে
অরজিনাল বই
সংগ্রহ কবেন । বই বছরের প্রথমে সংগ্রহ করলে সে কম্পানি
আপনাকে বছরের শেষে অবিক্রিত বই তারা ফেতর নিয়ে নিবে ।আপনি সঠিক সময়ে বই
ফিরত দিয়ে
দিবেন তা না হলে আপনাকে লোকসানের সমুখীন হতে হবে । বই বিক্রর
আশায় আপনি কোন বই রেখে দিবে না । সর্বশেষ আপনার ব্যবসার সফলতা কামনা করচি ।
আরও পড়ুন
কত দাম পড়বে?
সলিড টি শার্ট বিভিন্ন দামে হয়ে থাকে। আপনি দুই ধরনের সলিড টি শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। একটা হল বাংলাদেশে তৈরি করা টি শার্ট আরেকটি হল এক্সপোর্ট রিজেক্ট টি শার্ট। সাধারণত বাংলাদেশে ছোট ছোট অনেক গার্মেন্টস আছে যারা নিজেরাই সলিড টি শার্ট তৈরি করে বিক্রি করে। বাংলাদেশে প্রচুর গার্মেন্টস আছে। মাঝে মধ্যে তাদের অনেক টি শার্ট এর লট বাতিল হয়ে যায়। অনেক সময় ভালো টি শার্ট ও লট আকারে বিক্রি করা হয়।তবে ইদানীং এটা খুব কম পরিমানে হচ্ছে। অনেকেই ফ্যাক্টরিতে তৈরি করে সেটাকে এক্সপোর্ট কেন্সেল বলে চালিয়ে দেন।
কোথায় পাবেন সলিড টি শার্ট ?
ঢাকার গুলিস্তানে এরকম একটি মার্কেট আছে । মার্কেট টি হচ্ছে গুলিস্তান ফায়ার সার্ভিসের ঠিক পিছনে। এখানে অনেক গুলি দোকান পাবেন যারা পাইকারিতে আপনার চাহিদা মাফিক টি শার্ট সরবরাহ করে থাকে।সরসরি ফ্যাক্টরি থেকে আপনি পাইকারি দামে বেশী পরিমাণে এক কালার টি শার্ট ক্রয় করতে চাইলে Haque Textile এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এক্সপোর্ট ফেব্রিক্স দিয়ে তৈরি ভালো কোয়ালিটির টি শার্ট সরবরাহ করে থাকেন তারা।
এছাড়া আপনি অনলাইনে দেখতে পারেন পলো শার্ট । কলার গেঞ্জি । পি কে পলো । ২০০ জি এস এম পলো শার্ট ।। US Polo Shirt , পলো শার্ট । কলার গেঞ্জি । পি কে পলো । ২০০ জি এস এম পলো শার্ট ।। US Polo Shirt , বড়দের টি-শার্ট । পোলো শার্ট । টি শার্ট ডিজাইন । টি শার্ট প্রিন্ট । T-Shirts - Buy TShirt For Men, Women & Kids Online in Bangladesh , পাইকারি দামে কলার টি শার্ট । টি শার্ট কালেকশন । টি শার্ট ডিজাইন । টি শার্ট প্রিন্ট । Women & Kids Online in Bangladesh , টি শার্ট কালেকশন । টি শার্ট ডিজাইন । টি শার্ট প্রিন্ট । T-Shirts - Buy TShirt For Men, Women & Kids Online in Bangladesh ।
কত দাম পড়বে?
দেশী গুলি থেকে আপনি ১০ পিস থেকে ১০ লাখ পিস সলিড টি শার্ট ক্রয় করতে পারবেন। দাম পড়বে ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত । ১২০ টাকার গুলি প্রিন্ট করে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। তবে এসব টি শার্ট রপ্তানি মানের করে তৈরি করা। আর এক্সপোর্ট রিজেক্ট গুলি ৫-১০ পিস বিক্রি করা হয়না। আপনি লট আকারে ক্রয় করতে হবে। এক সাথে ১০০০ পিস বা ৫০০০ পিস। দাম ৫০ টাকা হতে ১০০ টাকা।
এখানে হালকা সমস্যা থাকে। যেটা আমারা সাধারণ ভাবে বের করতে পারবোনা। তবে ছেড়া ফাটা যাই থাকুক আপনাকে তাই নিতে হবে। কোন পরিবর্তন করা যাবেনা।
কোনটার মান ভালো হবে?
আপনি যদি বাংলাদেশে ব্যবসা করতে চান তবে আপনার জন্য দেশী গুলি ভালো হবে। কারণ এখানে আপনি আপনার চাহিদা মত অর্ডার করে তৈরি করে নিতে পারবেন। এক্সপোর্ট গুলি হল তাদের জন্য যারা বিদেশে এক্সপোর্ট করতে চান। কারণ এক্সপোর্টের টি শার্ট গুলি সাধারণত বিদেশের সাইজে তৈরি করা হয়ে থাকে। তো আপনি এগুলি বাংলাদেশে বিক্রি করতে চাইলে একটু সমস্যা হবে। কারণ সেলাই , কাপড়ের মান ভালো হলেও সাইজ অনেক ক্ষেত্রেই মিলেনা।
এবারের বাজেটে পুরোনো গাড়ি আমদানি নিরুৎসাহিত করতে বর্তমানে বিদ্যমান অবচয় সুবিধা বছরভিত্তিক আরো ৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। এ জন্য এখন আমদানী করা রিকন্ডিশন্ড গাড়ির দাম সিসি ভেদে এক লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত বেড়ে গেছে। এ সংবাদ দিয়েছেন বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) নেতারা।
এ জন্য নতুন , পুরোনো বা রিকন্ডিশন্ড গাড়ির শুল্কবৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিক্যালস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বারভিডা) নেতারা। সংগঠনটির সুপারিশ, ইয়েলো বুকের ( যে মুল্য ধরে রিকন্ডিসন গাড়ির মুল দাম ধরা হয় ) নতুন মূল্য হতে ডলার বা ট্রেড ডিসকাউন্ট বাবদ ১০ শতাংশ বিয়োজন করার পাশাপাশি বছরভিত্তিক অবচয় হার আগের মতো রাখা হোক।
আনেকেই এই ট্রাইকোডার্মা ভার্মিকম্পোষ্ট কেঁচো সার সম্পর্কে জানেন ৷ জমিতে রাসয়নিক সার ব্যবহার করার ফলে জমির উর্ভরতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে ৷ ফলে জমিতে ফসল উৎপাদনে দেখা দিচ্ছে নানান জটিলতা ৷ এসব কিছু থেকে মুক্তি দিবে ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার ৷ সম্পুর্ন প্রাকৃতিক ভাবে এ সার উৎপাদন করা হয় ৷
কিভাবে শুরু করবেন এ ব্যবসা
এটা শুরু করা তেমন কোন কঠিন কাজ না ৷ প্রথমে শিখতে হবে কিভাবে ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করতে হয় ৷ ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও পাবেন এসব নিয়ে ৷ এ ছাড়া নিকটস্থ কৃষি অফিসে যোগাযোগ করে ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরির পদ্ধতি জেনে নিতে পারবেন ৷
ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার ব্যবহারে উপকারীতা সমূহ
১|মাটির জৈব চাহিদা পুরন করে।
২|মাটির স্বাস্হ্য রক্ষা করে।
৩|মাটিকে বন্ধ্যাত্বের হাত হতে রক্ষা করে।
৪|মাটির অম্লত্য ও খারত্ব 'কে সঠিক রাখে।
৫|পানির ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৬|অনুজৈবিক কার্যাবলী বৃদ্ধি পায়।
৭| বীজ সহজে গজায়।
৮|শেকড় কে শক্ত করে।
৯|খাদ্য গ্রহন সহজলভ্য হয়।
১০| রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১১|মাটির প্রয়োজনীয় তাপমাএা রক্ষা করে।
১২। ট্রাইকোডার্মা মিশ্রিত থাকায় গাছের মাটিবাহিত সকল ফাংগিসাইড নিয়ন্ত্রন ও ধ্বংস করে।
গোল্ড এবং সিলভার ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার এর মধ্যে পার্থক্য:
গোল্ড ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার হলো চুক্তিভিত্তিক কিছু প্রোফেশনাল কোম্পানির নিজস্ব সেটআপে অতি যত্নসহকারে সকল প্রকার নিয়ম, ব্যাবসায়িক গোপনিয় কিছু টেকনিক ও গুনগত মান বজায় রেখে তৈরি করা হয় যা ব্যায়বহুল। যা সাধারন খামারিদের উৎপাদিত ভার্মির চেয়ে অধিক কার্যকরি।
পক্ষান্তরে সিলভার ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাধারন খামারিদের থেকে কম দামে সংগ্রহ করা হয় যার কার্যকারিতা স্বাভাবিক মাত্রায় কম বেশি হয়ে থাকে, যার ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করা কস্ট সাধ্য।
আপনি শুরু করলে গোল্ড ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার দিয়ে শুরু করতে পারেন ৷
ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার গুদামজাতকরন-
ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট সার শুষ্ক ও ছায়া যুক্ত স্থানে বস্তার মুখ বন্ধ রেখে ৬-৮ মাস পর্যন্ত রেখে দিত পারবেন ৷ ফলে অনেক দিন রেখেও বিক্রি করা সম্ভব ৷ এ ছাড়া আপনি এই ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার সারা দেশে বস্তুতে ভরে বিক্রি করতে পারবেন ৷
ভার্মি
কম্পোস্ট তৈরির উপকরণ : বিশেষ প্রজাতির কেঁচো, গ্যাস মুক্ত তাজা গোবর,
স্যানেটারি রিং বা পাকা হাউস অথবা পাকা চাড়ি, চালা দেয়ার জন্য টিন বা খড়।
রিং পদ্ধতিতে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি : প্রথমে একটা উঁচু স্থান নির্বাচন করতে হবে, যেখানে সহজে পানি জমবে না বা সমতল জায়গার ওপর ১ ফুট উঁচু করে মাটি
ফেলতে হবে। মাটিকে ভালোভাবে পিটিয়ে শক্ত করে তার ওপর পলিথিন বিছিয়ে দিতে হবে। পলিথিনের ওপর পর্যায়ক্রমে ২টি স্যানেটারি রিং বসাতে হবে অথবা ৪
ফুটx৩ ফুট x ১.৫ ফুট (দৈর্ঘ্যx প্রস্থx গভীরতা) পাকা হাউস তৈরি করে তার ওপর টিন, খড় বা পলিথিন দিয়ে চালা দিতে হবে। রিং এর মাঝে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ফাঁকা রাখতে হবে
যাতে করে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল করতে পারে।
পাকা
হাউসের দেয়ালে ১ ফুট পরপর ১ ইঞ্চি সাইজের পিভিসি পাইপ কেটে বসানো যেতে
পারে। রিং বা হাউসে তাজা গোবর ভরাট করে এক সপ্তাহ রেখে দিতে হবে। যাতে করে
গোবরের গ্যাস বের হয়ে যায়। মাঝে মধ্যে গোবরগুলো নেড়ে-চেড়ে দিলে ভালো হয়।
বিশেষ প্রজাতির কেঁচো প্রতি হাউসে ৫০০-৭০০টি করে ছাড়তে হবে। রিং বা হাউসের
ওপরে চটের বস্তা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং মাঝে মধ্যে আর্দ্রতা ধরে রাখার
জন্য পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। রিং বা হাউসের বাইরের চারিদিকে মাঝে
মধ্যে কেরোসিন ছিটিয়ে বা স্প্রে করে দিতে হবে, যেন কোন ধরনের পিঁপড়া আক্রমণ করতে না পারে।
এভাবে ৩ মাস থাকার পর রিং বা হাউসের রাখা গোবর
সম্পূর্ণ সার হয়ে যাবে। যা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার নামে পরিচিত। রিং বা হাউসের গোবর যখন দেখা যাবে চা পাতার ঝুরঝুরে হয়েছে, তখন রিং বা হাউস
থেকে তুলে নিয়ে চালুনি দিয়ে চালতে হবে। চালার পর চালুনের মধ্যে কেঁচো থেকে যাবে এবং সার নিচে পড়বে। সার পলি ব্যাগে প্যাকেট করে ১৮-২০% আদ্রতায়
রাখা যায় ১ বছর পর্যন্ত। সার থেকে কেঁচো বের করার পূর্বেই কিছু গোবর গ্যাসমুক্ত করে প্রস্তুত রাখতে হবে। তারপর সার থেকে কেঁচো সংগ্রহ করে ওই নতুন গোবর
কেঁচোগুলো কিছুদিন রাখা যাবে। তারপর পুনরায় রিং বা হাউসটি গোবর দিয়ে ভরাট করে কেঁচো ছাড়তে হবে। যা আগের মতো আবার সার হতে থাকবে।
কত মুলধন লাগবে ?
প্রথমিক ভাবে ৪০০০ কেজি ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার উৎপাদন শুরু করতে ১ লক্ষ টাকা মুলধন লাগবে ৷ এছাড়া নিজস্ব জমির প্রয়োজন হবে যেখানে ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার উৎপাদন করা হবে ৷
লাভলোকসান
ভার্মি গোল্ড এর মুল্য:
প্রতি ৫০ কেজির ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সারের বস্তা ১১০০ টাকায় বিক্রি হয় ৷ এছাড়া প্রতি ১০ কেজির প্যাক ২৮০ টাকা দরে বিক্রি করা হয় ৷ ভার্মি সিলভার এর মুল্য ৫০ কেজির বস্তা ৭০০ টাকা ৪০০০ কেজি ট্রাইকোডার্মা ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার উৎপাদন করতে খরচ হবে ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা ৷ বিক্রি করতে পারবেন ৭৫ থেকে ৮০ হাজার টাকা ৷ প্রতি বারে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার অনায়সে লাভ করতে পারবেন ৷
বিস্তারিত জানতে নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন ৷
GREEN PANDA AGRO FARM (Banasree Branch)
Block-A, Road-7, House-1, Banasree,Rampura,Dhaka., 01765-125-126
গ্রীন পান্ডা এগ্রো ফার্ম (বনশ্রী শাখা)
বাড়ি নং - ১, রোড নং - ৭, ব্লক নং - এ
০১৭৬৫-১২৫-১২৬
এফ-কমার্স পেজের লিংক
একজন ভার্মিকোম্পষ্ট উদ্যোগ্তা, গুনগত মানের সাথে আপস করিনা,যোগাযোগের ঠিকানা,মো:শাহাজান খাঁন চুয়াডাঙ্গা জেলা।মোবা:০১৯৩৬১৮০৪০০
যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৮ দেশ সহ বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি বাইসাইকেলের এখন ব্যাপক চাহিদা । সাইকেল রপ্তানিতে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে। শীর্ষ দুই অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে তাইওয়ান ও কম্বোডিয়া।
ইউরোপিয়ান
কমিশনের তথ্যানুযায়ী ইইউভুক্ত ২৮ দেশ বিভিন্ন দেশ থেকে ২০১৭ সালে প্রায় ১০৮
কোটি ইউরোর বাইসাইকেল কিনেছে । তার মধ্যে বাংলাদেশ থেকেই ক্রয় করেছে প্রায় ৬ কোটি ৫৪ লাখ ইউরো বা ৬৪২ কোটি টাকার বাইসাইকেল । ২০১৬ সালে রপ্তানি হয়েছিল
৬ কোটি ৫১ লাখ ইউরোর বাইসাইকেল। সেই হিসাবে গত বছর রপ্তানি বেড়েছে দশমিক ৪৬ শতাংশ। ১০ বছর আগেও ইইউতে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল মাত্র
আড়াই কোটি ইউরো। ইইউতে গত বছর সর্বোচ্চ বাইসাইকেল রপ্তানি করেছে তাইওয়ান। আর দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা কম্বোডিয়া। তৃতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ।
কেবল ইইউ
নয় এর বাইরেও বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ বাইসাইকেল রপ্তানি করে থাকে। বাংলাদেশ
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাবে গত অর্থবছরে
প্রায় ৮ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এই আয় তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ বেশি।
দেশের
বাইসাইকেল রপ্তানিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে মেঘনা গ্রুপ। ১৯৯৬ সালে ঢাকার
তেজগাঁওয়ে সরকারি বাইসাইকেল তৈরির প্রতিষ্ঠান কিনে নেয় তারা। তিন বছর পর রপ্তানি
শুরু করে। বর্তমানে ট্রান্সওয়ার্ল্ড বাইসাইকেল, ইউনিগ্লোরি ও মাহিন সাইকেল
ইন্ডাস্ট্রিজ নামে তিনটি ইউনিটে সাইকেল উৎপাদন করছে মেঘনা গ্রুপ।
এসব কারখানায় প্রতিটিতে ৪০০ শ্রমিক কাজ করেন। তা ছাড়া ইউনিগ্লোরি হুইলস নামের কারখানায় সিট, প্যাডেল, গ্রিপসহ সাইকেলের বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং মেঘনা
রাবার ইন্ডাস্ট্রিজে টায়ার ও টিউব উৎপাদন হচ্ছে। সব মিলিয়ে সাইকেলের ৯০ শতাংশ যন্ত্রাংশ তৈরি করছে মেঘনা গ্রুপ।
জানা যায়, মেঘনা গ্রুপ গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে প্রায় সাড়ে চার কোটি ডলারের বাইসাইকেল রপ্তানি করেছে। এ ছাড়া তাদের কারখানায় উৎপাদিত টায়ার ও
টিউব বিশ্বের ১৮ দেশে সরাসরি রপ্তানি হয়েছে। যার পরিমাণ ২০ লাখ ডলারের কাছাকাছি। রপ্তানির পাশাপাশি দেশের বাজারেও সাইকেল বিক্রি করছে তারা।
বাংলাদেশিদের জন্য এতদিন চায়না ভিসা পেতে অনেক সমস্যা হত। অনেকেই ইচ্ছা থাকা সত্তেও চায়না ভিসা পাচ্ছেন না।
তবে খুশীর বিষয় হল বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য নতুন করে ‘প্রবেশ মাত্রই’ (অন অ্যারাইভাল) ভিসা দিবে চীন।
তার মানে যারা এখন চায়না যেতে চান তারা এখন থেকে কিছু শর্ত সাপেক্ষে চীনের অন-অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন বাংলাদেশিরা।
২২-১১-২০১৮ তারিখে চায়নার পোর্ট-ভিসা ব্যবস্থা সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিয়ে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাস।
এখন থেকে যে কেউ জরুরি এবং মানবিক প্রয়োজন, বাণিজ্যিক কাজ, প্রকল্প মেরামত, পর্যটন অথবা অন্য কোনো জরুরি কাজের জন্য চীনের
‘পোর্ট ভিসা’ সহজেই পাবেন।
আরও পড়ুন
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ভ্রমণের জন্য সেদেশের পর্যটন
সংস্থাগুলোর মাধ্যমে যেতে হবে এবং বাণিজ্যিক কাজ, প্রকল্পের মেরামত বা
অন্য কোনো জরুরি কাজের জন্য কোনো চীনা পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পেতে হবে। অন্যথায় যেতে পারবেন না।
ঢাকায়
চীনা দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সিলর চেন ওয়েই এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি বলেন,
বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সুবিধার্থে ‘পোর্ট-ভিসাব্যবস্থা’
তথা
‘অ্যারাইভাল ভিসা’ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করেছে চীন সরকার। ‘গণপ্রজাতন্ত্রী
চীনের বহিরাগমন ও প্রবেশ প্রশাসন আইন’ অনুযায়ী, এই ব্যবস্থা কোনো নির্দিষ্ট রাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য করা হয়নি। এই ব্যবস্থা অনুসারে, বিদেশিরা শর্তসাপেক্ষে চীনের
বিমানবন্দরে এসে ‘পোর্ট ভিসা’র জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই ভিসার মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ৩০ দিন।
বাংলাদেশের সকল ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সুখবর নিয়ে আসছে ব্যাংক এশিয়া। এখন থেকে ফ্রিল্যান্সারদের ব্যাংক এশিয়ার
ডিজিটাল পেমেন্ট ‘স্বাধীন’ কার্ডের মাধ্যমে তাদের অর্জিত টাকা নিয়ে আসতে পারবেন। ব্যাংক এশিয়া এবং মাস্টারকার্ড পেওনিয়ারের
সঙ্গে একত্রে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সারদের অর্থ লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে পেওনিয়ার একটি জনপ্রিয় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম।
পেওনিয়ারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা upwork.com, freelancer.com-এর মতো মার্কেটপ্লেস থেকে তাদের ফ্রিল্যান্সিং আয় গ্রহণ করে থাকেন।
ফ্রিল্যান্সারদের ব্যাংক এশিয়ার স্বাধীন মাস্টারকার্ড, স্মার্টফোনে ব্যাংক এশিয়া স্মার্ট অ্যাপ এবং পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন হবে।
বেসিস, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড এবং মাস্টারকার্ডের সহযোগিতায় চলতি বছরের শুরুতে এই স্বাধীন মাস্টারকার্ড চালু করে ব্যাংক এশিয়া ।
ব্যাংক এশিয়ার স্বাধীন মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রথম পেমেন্ট সিস্টেম। এই সিস্টেমের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদের উপার্জন অনলাইন
মাস্টারকার্ডের সহযোগিতায় মাধ্যমেই পাবেন। তবে তারা এই বিষয়ে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেবে এবং বাংলাদেশের
ফ্রিল্যান্সারদের ডিজিটাল কমিউনিটির চাহিদাও পূরণ করবে।
প্রথমে ফ্রিল্যান্সাররা ব্যাংক এশিয়া স্মার্ট অ্যাপ ব্যবহার করে তাঁদের স্বাধীন মাস্টারকার্ডের সঙ্গে নিজস্ব পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করবেন। একবার স্বাধীন কার্ড
পেওনিয়ার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সংযুক্ত হলে, ফ্রিল্যান্সাররা ব্যাংক এশিয়া স্মার্ট অ্যাপ ব্যবহার করে নিজেদের পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সাররা তাঁদের পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট থেকে যেকোনো সময় স্বাধীন কার্ডে টাকা পাঠাতে পারবেন।
একটা প্রশ্ন আমাকে অনেকেই করে থাকেন " ভারত থেকে গরু আমদানি করতে চান" আসলে এই উত্তরটা দেয়ার আগে আপনাদেরকে ভারত সম্পর্কে কিছু বলতে চাই। আপনারা জানেন ভারত একটি হিন্দু সংখ্যাগরিস্ঠ দেশ আর আমরা জানি যে হিন্দু ধর্মে গরু গোমাতা হিসেবে পূজিত এবং গো-মাংস ভক্ষন ও গো-ব্যবসা নিষিদ্ধ । ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে গরু জবাই আইন করে নিষিদ্ধ করা আছে ।
রাষ্ট্রটির বর্তমান সরকারের কঠোর নীতিমালার জন্য দেশটি থেকে গরু আমদানি প্রায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
পৃথিবীর মধ্যে সবচে বেশী গরু পালিত হয় ভারতে। পশ্চিমবংগ এবং কেরালা ছাড়া ভারতের অন্য সব রাজ্যে গরু জবাই করা নিষিদ্ধ।
ফলে বিপূল পরিমান গরু থেকে যায় স্বাভাবিক মৃত্যুর অপেক্ষায়।
এবার আলোচনা করবো বাংলাদেশের মাংসের চাহিদা নিয়ে। বাংলাদেশের মাংসের চাহিদা পূরন করে থাকে প্রধানতঃ গরু, মুরগী এবং খাসি।
এর মধ্যে গরুর মাংসের দাম অপেক্ষাকৃত কম । এক হিসাব অনুসারে বছরে ৫০ কোটি ডলারের বা ৪০০০ কোটি টাকার গরু ভারত থেকে বাংলাদেশে
চোরাচালানের মাধ্যমে আসে, যা বাংলাদেশের গরুর মাংসের ৫০% এর ও বেশী চাহিদা
পূরন করে থাকে । এদিকে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)
সর্বশেষ হিসাব মতে, দেশে এখন গরুর সংখ্যা ২ কোটি ৮৬ লাখ। এর মধ্যে ১ কোটি ৭৫ লাখ গাভী।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতর ও মাংস ব্যবসায়ীদের হিসেবে, দেশে বছরে ১ কোটি ৩০ লাখের মতো গরু ও মহিষ জবাই হয়। এর মধ্যে ৮০ লাখ গরু।
দুই
ঈদে প্রায় ৬০-৬৫ লাখ গরুর চাহিদা রয়েছে। অন্য একটি হিসাব বলছে সারাবছরে যে
পরিমাণ গরু জবাই হয় তার অর্ধেক প্রয়োজন হয় কোরবানির সময়।
এ কারণে কোরবানির সময় গরু আমদানির প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারত থেকে কি গরু আমদানি করা সম্ভব ??
ভারতের সংবিধানে বানিজ্যিকভাবে গরু রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে । তাই ভারতে ব্যাপক হারে গরু পালন হলেও বানিজ্যিক ভাবে গরু রপ্তানি করতে আইনি বিধি নিষেধ রয়েছে । আর এই কারনেই আমাদের দেশে সীমান্ত পথে ভারতীয় গরু চোরালান হয়ে আসে ।
চো্রাচালানের আর একটি বড় কারন হলো পশ্চিমবঙ্গ ও কেরেলা ব্যতিত অন্যান্য রাজ্যে গরু জবাই আইন করে নিষিদ্ধ করা আছে, কিন্তু এই ব্যাপক হারে পালিত গরু একটা সময়ে রুগ্নপ্রায় হয়ে মৃত্যু্র অপেক্ষায় থাকে যা পালনকারীর জন্য জটিলতার সৃস্টি করে তাই অবৈধ পথে প্রতিদিন অনেক গরু আসে আমাদের দেশে আর সবথেকে বেশি আসে কোরবানী ঈদ উপলক্ষে কিন্তু কখনই সেটা বৈধ ভাবে নয় ।
বছরে ১৫ থেকে ২০ লক্ষ গরু চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসে। এই গরুর চামড়াই আবার চোরাচালান হয়ে ফিরে যায় ভারতে। এর প্রধান কারন হল ভারতে এবং বাংলাদেশে গরুর দামে পার্থক্য। ভারতে যে গরুর দাম ১০০ ডলার তা বাংলাদেশে ৩০০ থেকে ৩৫০ ডলার মূল্যে বিক্রি হয়। ফলে গরু চোরাচালান সবচে লাভ জনক ।
বাংলাদেশে গরুর মাংসের চাহিদা আছে, দাম বেশী অথচ চাহিদার তুলনায় গরুর সংখ্যা কম। বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত সুরক্ষিত নয়।
কারন
হল ৪০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত নিশ্ছিদ্র করা সম্ভব নয়। এর উপর আছে
সীমান্ত রক্ষীদের উপরি আয়, ফলে ভারত এবং বাংলাদেশের ব্যাবসায়ীদের জন্য গরু চোরাচালান এক লোভনীয় ব্যাবসা।
তবে
আমাদের সরকার ভারত থেকে বৈধপথে গরু আমদানির উদ্যোগ নিয়েছিলো। অনুসন্ধান
চলছে গরুর বিকল্প বাজার ও এ লক্ষ্যে মিয়ানমার, ভুটান ও নেপাল থেকে পশু
আমদানি করা হবে। আমিষের প্রধান উৎস গোস্তের সরবরাহ নিশ্চিত ও ভোক্তাদের
জন্য তা সহজলভ্য করার চেষ্টা গ্রহণ করা হচ্ছে। ভারত সীমান্তের ৩১ করিডর দিয়ে গরু আমদানি পুনরায় চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এছাড়া বর্ডার হাটগুলোতে গরু বেচাবিক্রি হতে পারে কি না সে বিষয়ে কৌশল নির্ধারণ করা হবে।
আজ আমি
আপনাদের সামনে একটি উৎপাদনমুখী বিজনেস আইডিয়া শেয়ার করব । কলম আমাদের কাছে
একটি প্ররিচিত বস্তু । প্রতিদিন এর ব্যবহার ছাত্র থেকে শুরু করে প্রতিটি
পেশাজীবি পর্যন্ত হয়ে থাকে । তাই এর চাহিদা ব্যপক । এর চাহিদা প্রতি লক্ষ
রেখে দেশে তৈরি হচ্ছে কলম উৎপদনের অনেক প্রতিষ্ঠান । তাই আপনি ও চাইলে
শুরু করতে নিজস্ব ব্যন্ডের কলম উৎপাদন বিজনেস। নিজস্ব ব্যন্ডের কলম উৎপাদন
করতে তেমন বেশি মুলধন প্রয়োজন হয় না । আপনি প্রথমিক আবস্থায় মোটামুটি ৫
লক্ষ টাকা নিলেই হবে। তবে আপনার বিক্রর উপর আপনার ইনবেস্ট বড়াতে হবে ।
প্রতি কলম আপনি যদি পাইকারী হিসাবে দেন তাহলে আপনি প্রতি কলমে ১.৫০ টাকা
খরচ বাদে লাভ করতে পারবেন ।
শুরু করা :
এ বিজনেসটি শুরু করতে হলে আপনাকে ভেবে চিন্তে শুরু করতে হবে। কারন এটি একটি উৎপদান ব্যবসা । আপনাকে প্রথমে মার্কেট প্লেস তৈরি করতে হবে এবং
খুব মানসম্মত কলম তৈরি করতে হবে । বর্তমানে মার্কেটে আনেক কলম রয়েছে তাদের
সাথে প্রতিযোগিতা দিতে হবে । এতে আপনাকে প্রথম আবস্থা কিছু কম দরে চাড়তে
হবে ।
প্রয়োজনীয় কাচামাল :
এ বিজনেসটিতে আপনার তেমন বেশি কাচামাল এর প্রয়োজন হবে । কলম তৈরির জন্য । নিন্মের উপাদান লাগবে ?
১. কালি
২ . কলমের বড়ি
৩. নিপ
কলম
তৈরির জন্য মেশিন : ঢাকায় আনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা আপনাকে মেশিন এনে
দিবে । তাদের সাথে আপনি যোগাযোগ করতে পারেন তাছাড়া আপনি যদি নিজে আনতে চান
তাহলে আলিবাবা বা কোন ই-কামর্স সাইট থেকে আনতে পারেন । তবে যারা ঢাকায়
বিক্রয় করে তারা আপনাকে মেশিন প্ররিচালনা করার জন্য এবং বিপনন ও অন্যন্য
বিষয়ে ২ থেকে ৩ দিন টেনিং দিয়ে দিবে । কোন কোন প্রতিষ্ঠান এটি ফ্রিতে ও
দিয়ে থাকে ।
কলম তৈরির র মেটিরিয়াল আপনি ঢাকার চকে পেয়ে যাবেন ।
আভিজ্ঞতা :
এ বিজনেস এর জন্য আপনাকে কলম তৈরিতে বাস্তব অবিজ্ঞতা থাকতে । এবং বিপনন অথাৎ মার্কেট সেল করার অবিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
বিপনন:
বর্তমানে
আনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাই তাদের সাথে প্রতিযোগিতা দিতে আপনি দোকানদাকে
তাদের থেকে বেশি সুযোগ দিন এতে সে আপনার কলম তারা বেশি চালাবে । এবং
মপরসহল এর প্রতিটি দোকানে বিশেষ নজর রাখুন প্রয়োজনে আপনি দোকানদারদের বিশেষ
গিপট এর ব্যবস্থা রাখুন ।
সমস্য :
আপনাকে বিপনন করতে গিয়ে আবশ্যই সমস্যর সমুখীন হতে হবে ।
কারন আপনার পোডাকটি নতুন দোকানীরা বলবে রেখে যান বিক্রি হলে টাকা পাবেন
এতে আপনার মর্কেটে আনেক বাকি পড়ে যাবে ।
ইনবেস্টমেন্ট :
এ
বিজনেটি যেহেতু একটি উৎপদান মুখী ব্যবসা তাই এতে একটু বেশি ইনবেস্টমেন্ট
করতে হবে । আপনি কলম মেশিন বাবদ ৪ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে এবং কলম এর
মালামাল বাবদ ৮০ হাজার টাকা গাড়ি বা সাইকেল বাবদ ২০ হাজার টাকা সব মিলিয়ে
৫লক্ষ টাকা প্রথমিক আবস্থায় হলে চলবে ।
লাভ লোকসান : এ বিজনেসটিতে
আপনার প্রযুক্তির বা তৈরিগত সমস্যার কারনে আপনি লোকসানের সমুখীন হতে হবে ।
তবে এতে প্রচুর লাভ রয়েচে । আপনি যদি প্রতি মাসে ২০ হাজার পিস কলম বিক্রয়
করতে পারেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা আনায়াসে আয় করতে
পারবেন ।
বিশেষ সর্তকতা : বর্তমানে এ বিজনেসটি সর্বসাধারনে অনুকুলে নয় । বর্তমানে আনেক নামী-দামী ব্যন্ডের কলম রয়েছে যারা কলম বিক্রয় করতে হিমশিম খাচ্ছে । তাহলে আপনি বলবেন তাহলে বলবেন এতক্ষন যা তাহলে কি বললেন আমি বলব আপনি না যেনে বা না বুঝে বা কোন মিশিন বিক্রতার কথায় বা ইন্টানেটের কোন টিটেবিয়ালেন কথায় এটি শুরু করবেন না । দেওয়ার আগে বাবুন এবং টেকনিক খুজুন তাহলে আপনি ভালো করবেন । কোন কারনে আপনি লোকসানের সমুখীন হলে এই পোস্ট দায়ী থাকবে না ।